উত্তর : যে সকল কারণে ছিয়াম ছেড়ে দিলে কেবল ক্বাযা ওয়াজিব হয় সেগুলো হ’ল- ১. কোন ওযরের কারণে ছিয়াম ছাড়লে। যেমন অসুস্থ বা মুসাফির ব্যক্তির ছিয়াম, ঋতুবতী ও নিফাসওয়ালী নারীর ছিয়াম, গর্ভবতী বা দুগ্ধদান কারীণী মায়ের ছিয়াম। ২. কোন কারণ ছাড়াই ইচ্ছাকৃতভাবে ছিয়াম ছেড়ে দেওয়া। যেমন কারো ছিয়ামের নিয়ত না করা, কারো দিনের বেলা ছিয়াম ছেড়ে দেওয়া অথবা বীর্যস্খলন করা ইত্যাদি।

উল্লেখ্য যে, কেউ স্বেচ্ছায় রামাযানের দিনে স্ত্রী মিলন করলে ক্বাযা আদায়ের পাশাপাশি কাফফারা আদায় করতে হবে। আর তা হ’ল টানা দুই মাস ছিয়াম পালন করা কিংবা ৬০ জন মিসকীনকে খাওয়ানো (নববী, আল-মাজমূ‘ ৬/২৭৩; ইবনু কুদামাহ, মুগনী ৩/৩৭, ৪/৩৬৫)

প্রশ্নকারী : আব্দুল হাই, কারমাইকেল কলেজ, রংপুর।








বিষয়সমূহ: ছিয়াম-রামাযান
প্রশ্ন (১৯/২৫৯) : যদি কোন ব্যক্তি মাগরিবের পূর্বে ঘুমিয়ে পড়ে এবং ফজরের পরে জাগ্রত হয় তাহ’লে কি তার ছিয়াম হবে?
প্রশ্ন (৪/৩৬৪) : ছালাতে সালাম ফেরানোর সময় ডানে এবং বামে পূর্ণ মুখ ঘুরিয়ে তারপর সালাম বলতে হবে নাকি সালামের শব্দগুলো উচ্চারণ করতে করতে মুখ ডানে এবং বামে ঘুরাতে হবে? - -মিনহাজ পারভেয, হড়গ্রাম, রাজশাহী।
প্রশ্ন (৩৬/১৯৬) : অনেকেই মসজিদে বিভিন্ন পণ্য কিংবা ফলমূল দান করেন। সেগুলো সবাইকে ডেকে নিলামে তুলে বিক্রয় করা জায়েয হবে কি?
প্রশ্ন (৮/৪৪৮) : ইমাম মালেক (রহঃ) দুই হাত ছেড়ে দিয়ে ছালাত আদায় করতেন কি? - -রূহুল আমীন, খুলনা।
প্রশ্ন (৩৮/৩৮) : অমুসলিম-কাফের-মুশরিকদের বাড়িতে এবং যে সকল মুসলিম ছালাত আদায় করে না, ছিয়াম রাখে না, তাদের বাড়িতে খাওয়া যাবে কি? তাদের সাথে সদ্ব্যবহার করতে হবে কি?
প্রশ্ন (১৪/৯৪) : জনৈক ব্যক্তি বলেন, এই দুনিয়ায় ওলীগণ আমাদের সাহায্যকারী। তারা আমাদের বিপদে সাহায্য করে থাকেন যেমন আব্দুল ক্বাদের জীলানী (রহঃ)। তারা দলীল হিসাবে সূরা মায়েদাহ ৫৫ আয়াতটি পেশ করে থাকে। এই বক্তব্যের কোন সত্যতা আছে কি? - -নূর জাহান বেগম, কালিয়াকৈর, গাযীপুর।
প্রশ্ন (১৫/৪১৫) : হজ্জ ফরয হওয়া সত্ত্বেও নানা কারণে হজ্জ পালন না করেই মারা গেলে গুনাহগার হ’তে হবে কি? - হাবীবুল্লাহ, আত্রাই, নওগাঁ।
প্রশ্ন (২৪/২২৪) : এ্যাপার্টমেন্ট বিল্ডিং-এর ৫০ মিটার দূরত্বে বড় জামে মসজিদ রয়েছে। এক্ষণে ১০-১৫ জন নিয়ে বিল্ডিংয়ের নীচ তলায় স্থায়ীভাবে ওয়াক্তিয়া জামা‘আতের ব্যবস্থা করা ঠিক হবে কি? - মাহফূয, জেদ্দা, সঊদী আরব।
প্রশ্ন (১২/৪১২) : আমাদের এলাকায় বন্ধক দু’ভাবে হয়ে থাকে। যেমন আমার এক বিঘা জমি আছে, টাকার প্রয়োজন, কিন্তু জমি বিক্রি করা সম্ভব নয়। অন্য একজনের কাছ থেকে ১ লক্ষ টাকা নিয়ে আমার জমি তাকে দিলাম। সেক্ষেত্রে যতদিন টাকা ফেরত না দিচ্ছি ততদিন এই জমি তার দখলে থাকবে এবং তিনি চাষাবাদ করবেন এবং এর থেকে প্রাপ্ত সকল ফসল তিনি নিজেই ভোগ করবেন। দ্বিতীয়তঃ জমি আমার দখলে থাকবে এবং আমিই এর চাষাবাদ করবো। যদি তিনি চাষাবাদের খরচ বহন করেন তাহ’লে ফসলের অর্ধেক ভাগ পাবেন আর চাষাবাদের খরচ বহন না করলে ৩ ভাগের এক ভাগ ফসল পাবেন। আমি বিভিন্নভাবে জানতে পেরেছি প্রথম নিয়মটি স্পষ্ট সূদ। এখন আমার প্রশ্ন হচ্ছে দ্বিতীয় নিয়মে বন্ধক দিলে সেটা কি সূদ হবে?
প্রশ্ন (২৫/১০৫) : গভীর সমুদ্রে ইউনুস (আঃ) মাছের পেটে চল্লিশ দিন অবস্থান করেন। অতঃপর এক দ্বীপে প্রখর রৌদ্রের মধ্যে ক্ষুধার্ত ও অচেতন অবস্থায় মাছ উগরে ফেলে দেয়। আল্লাহ সেখানে একটি লাউ গাছ সৃষ্টি করেন এবং সুস্বাদু লাউ ফলান। এক পর্যায়ে একটি বকরী এসে তাঁর পাশে দাঁড়ালে তিনি প্রাণ ভরে দুধ পান করলেন। উক্ত বক্তব্যের সত্যতা জানতে চাই।
প্রশ্ন (৩০/৭০) : মহিলাদের জন্য পৃথক মসজিদ নির্মাণ করতে শরী‘আতে কোন বাধা আছে কি?
প্রশ্ন (৩৫/১৯৫) : সমকামিতা কোন পর্যায়ভুক্ত পাপ? এর শাস্তি কি যেনার শাস্তির অনুরূপ? - -আব্দুল হালীমবীরগঞ্জ, দিনাজপুর।
আরও
আরও
.