উত্তর : অনুতপ্ত হয়ে তওবা করলে এবং সে গোনাহ পুনরায় না করলে আল্লাহ শিরকের গোনাহ ক্ষমা করে দেন। যেমন তিনি বলেন, ‘হে আমার বান্দারা! যারা নিজেদের উপর যুলুম করেছ, তোমরা আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয়ই আল্লাহ সকল গোনাহ মাফ করে দিবেন। তিনি তো ক্ষমাশীল ও দয়াবান’ (যুমার ৩৯/৫৩)। আল্লাহ আরও বলেন, ‘যারা তওবা করে, ঈমান আনে ও সৎকর্ম সম্পাদন করে, আল্লাহ তাদের পাপসমূহকে পুণ্য দ্বারা পরিবর্তন করে দিবেন’ (ফুরক্বান ২৫/৬৯)। এক্ষণে পূর্বের কর্মের জন্য অনুশোচনা করবে এবং অধিকহারে সৎকর্ম সম্পাদন করতে থাকবে।

প্রশ্নকারী :আছিফ মন্ডল, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত।







প্রশ্ন (২৭/২৬৭) : কোন ব্যক্তি মারা গেলে জানাযায় আগত লোকদের জন্য গরু-খাসি যবহ করা হয়। অতঃপর দাফন কার্য সম্পন্ন করে খানাপিনা করা হয়। উক্ত আমল শরী‘আত সম্মত কি?
প্রশ্ন (১৪/৪৫৪) : জনৈক ব্যক্তি পিতা-মাতার অবাধ্যতায় বিবাহ করেছে। এখন সে কিভাবে আল্লাহ তা‘আলা এবং পিতা-মাতার নিকটে ক্ষমা পাবে?
প্রশ্ন (১১/১৩১) : কোন বিষয়ে আল্লাহর কাছে বিচার দেয়ার পর পুনরায় সে বিষয়ে মানুষের কাছে বিচার চাওয়া যাবে কি?
প্রশ্ন (১৩/৯৩) : মাসিক চলাকালীন সময়ে কোন মহিলা কোন মৃত মহিলাকে গোসল দিতে পারবে কি? - -যুবায়ের এহসান, ঢাকা।
প্রশ্ন (১৭/২১৭) : সারাজীবন হারাম উপার্জন করে বাড়ি-গাড়ি, টাকা-পয়সা কামানোর পর যদি কেউ অনুতপ্ত হয়ে হালাল পথে ফিরে আসে তবে তার পূর্বে অর্জিত সম্পদের ব্যাপারে করণীয় কি?
প্রশ্ন (৪০/২৪০) : যেসব ফকীর-মিসকীন ছালাত আদায় করে না তাদেরকে দান করলে নেকী পাওয়া যাবে কি?
প্রশ্ন (৩৫/৭৫) : ছালাতরত অবস্থায় ফোটায় ফোটায় পেশাব নির্গত হলে ছালাত বিনষ্ট হবে কি? এর জন্য করণীয় কি?
প্রশ্ন (১১/৩৭১) : আমরা জানি কবরে মৃত ব্যক্তির প্রশ্নোত্তর হয়। কিন্তু যারা পানিতে ডুবে মরে, আগুনে পুড়ে মরে কিংবা বাঘে খেয়ে নেয় তাদের হিসাব কোথায় হবে?
প্রশ্নঃ (৯/২০৯) : মহিলা ও পুরুষের কাফনের কাপড়ের সংখ্যায় কোন পার্থক্য আছে কি?
প্রশ্ন (৩৩/২৩৩) : আমাদের দেশের অনেক মেয়েদের বিভিন্ন মিডিয়ায় ও বিলবোর্ডে বিজ্ঞাপনের মডেল বা অভিনেত্রী হিসাবে অংশ নিতে দেখা যায়। এদের কেউ কেউ নিয়মিত ছালাত, ছিয়াম আদায় করে থাকে। শারঈ দৃষ্টিতে এর পরিণতি কি হতে পারে? উল্লেখ্য যে, এসব মেয়েদের অভিভাবকরা এটাকে সাদরে মেনে নিয়েছেন এবং এজন্য তারা গর্ব অনুভব করেন।
প্রশ্ন (৩৫/৩৫৫) : আমি যে মসজিদে মুওয়াযযিন এবং ইমাম হিসাবে দায়িত্ব পালন করি, বর্ষাকালে প্রচুর ঝড়-বৃষ্টির মধ্যে মাঝে মাঝে সেখানে যেতে ভয় লাগে। ফলে সেই সব ওয়াক্তে মসজিদে আযান ও ছালাত হয় না। এতে কি আমি গুনাহগার হব?
প্রশ্ন (৩/১৬৩) : জনৈক বক্তা বলেছেন যে, নবী করীম (ছাঃ) ঘুমালেও তঁার ওযূ নষ্ট হ’ত না। এটা তার একটা মু‘জিযা। উক্ত বক্তব্য কি সঠিক?
আরও
আরও
.