উত্তর : ক্বায়লূলা তথা দুপুরের পর স্বল্প বিশ্রাম করা মুস্তাহাব। রাসূল (ছাঃ) বলেন, ‘তোমরা ক্বায়লূলা কর, কারণ শয়তান ক্বায়লূলা করে না’ (ছহীহাহ হা/১৬৪৭)। আর ক্বায়লূলার সময় হচ্ছে যোহর ছালাতের পর। যেমন ছাহাবীগণ বলেন, জুম‘আর (ছালাতের) পরই আমরা ক্বায়লূলা এবং দুপুরের খাবার গ্রহণ করতাম (বুখারী হা/৯৩৯; মিশকাত হা/১৪০২)। অতএব যোহরের পর থেকে আছরের ওয়াক্ত পর্যন্ত যেকোন সময় ক্বায়লূলা করা মুস্তাহাব (ইবনু কাছীর, সূরা নূর ৫৮ আয়াতের তাফসীর)। 

প্রশ্নকারী : ইয়াসীন আরাফাত, গাইবান্ধা।







বিষয়সমূহ: ছালাত
প্রশ্ন (২৪/২২৪) : ছালাত অবস্থায় হাঁচি দিলে কি আল-হামদুলিল্লাহ পাঠ করতে হবে? পাশের মুক্তাদী কি এর উত্তর দিতে পারবে?
প্রশ্ন (৬/৪৪৬) : সন্ধ্যার পর শিশুদের ঘরের বাইরে নিয়ে যাওয়ার ব্যাপারে শারঈ নির্দেশনা কি? যরূরী প্রয়োজনে নেওয়া যাবে কি? কত বছর পর্যন্ত বাইরে নেওয়া যাবে না?
প্রশ্ন (৮/১৬৮) : সমাজে প্রচলিত আছে যে, মুহাম্মাদ (ছাঃ) উম্মতের সুফারিশের জন্য আরশের চেয়ার ধরে কান্নাকাটি করবেন। উক্ত বক্তব্যের সত্যতা জানতে চাই।
প্রশ্ন (১১/১১) : ঈদায়নের ছালাতের ২য় রাক‘আতে উঠে বুকে হাত বেঁধে পাঁচ তাকবীর দিতে হবে না-কি তাকবীর শেষে হাত বাঁধবে?
প্রশ্ন (৩/৮৩) : আগুনে পুড়ে, পানিতে ডুবে এবং গাড়ী দুর্ঘটনায় মারা গেলে তাদের হিসাব হবে কি? অনেকে বলে তাদের হিসাব হবে না। তারা শহীদ।
প্রশ্ন (১২/৯২) : মহিলা মাইয়েতকে বুক সমান এবং পুরুষ মাইয়েতকে কোমর সমান গভীর করে কবর খনন করার প্রচলিত প্রথা কি শরী‘আত সম্মত? এক্ষেত্রে সঠিক পদ্ধতি কি?
প্রশ্ন (৭/২৪৭) : জানাযার ছালাতে অতিরিক্ত কাতার করানোতে কোন কল্যাণ আছে কি?
প্রশ্ন (৪০/৩৮০) : জনৈক আলেম বলেন, একজন ছাহাবী রাসূল (ছাঃ)-এর রক্ত পান করেছিলেন। এর কোন সত্যতা আছে কি? - -মুশতাক আহমাদ, আসাম, ভারত।
প্রশ্ন (৩৩/৩৯৩) : আমাদের মসজিদের ইমাম দীর্ঘক্ষণ মুছল্লীদের দিকে ফিরে বসে থাকেন। ফলে মুছল্লীগণ বিরক্ত বোধ করেন। এক্ষণে ফরয ছালাত শেষ হওয়ার পর ইমাম কোন মুখী হয়ে বসবেন?
প্রশ্ন (৫/৪৪৫) : সাহারী খাওয়ার পর যদি কেউ বুঝতে পারে যে সাহারীর সময় ১৫ মিনিট আগেই শেষ হয়েছে, সেক্ষেত্রে ছিয়াম রাখা যাবে কি?
প্রশ্ন (৪/২৮৪) : জনৈক নারী স্বীয় স্বামীকে বিভিন্ন সন্দেহের বশবর্তী হয়ে অভিশাপ দেয়। এভাবে এক মুসলিম অপর মুসলিমকে অভিশাপ দিতে পারে কি? - -নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক, ময়মনসিংহ।
প্রশ্ন (৭/২০৭) : আমি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী এবং পরিবারের বড় মেয়ে। আমাদের কোন ভাই নেই। পিতার চাকুরী ১ বছরের মধ্যে শেষ হবে। আমাদের আর কোন ইনকামের সোর্স নেই। পিতা আমার পড়াশুনার পিছনে অনেক অর্থ ব্যয় করেছেন এ আশায় যে আমি চাকুরী করে সংসারের হাল ধরব। অধ্যয়নরত অবস্থায় পিতা আমার বিবাহ দেন এবং আমার সন্তান হয়। এখন পিতা-মাতা চান আমি সন্তানকে তাদের কাছে রেখে ৩০০ কি.মি. দূরে অবস্থিত বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়ে পড়াশুনা শেষ করি এবং চাকুরী করি। কিন্তু স্বামী চান তার কাছে থেকে সন্তানের দেখাশুনা করি। এমতাবস্থায় আমার করণীয় কি?
আরও
আরও
.