উত্তর : ঈমান ভঙ্গের কারণগুলোর মধ্যে কোনটি মারাত্মক পর্যায়ের যা ইসলাম থেকে খারিজ করে দেয়, আবার কোনটি কবীরা গুনাহ। আক্বীদাগত কোন বিষয় অস্বীকার করলে সে কাফের হয়ে যাবে এবং তাকে কাফের বলা যাবে। যেমন আল্লাহর সাথে প্রকাশ্যে শিরক করা, প্রকাশ্যে কোন ফরয বিধানকে অস্বীকার করা, হারামকে হালাল মনে করা ইত্যাদি। অনুরূপভাবে আল্লাহ, রাসূল বা দ্বীনকে গালি দেওয়া- যা ইসলাম থেকে বের করে দেয়। আর যদি কারণটি আমলগত হয় তাহ’লে তাকে কাফের বলা যাবে না বরং কবীরা গুনাহগার বলতে হবে। যেমন জাদু করা, আমলগত শিরক করা, মুসলিমদের বিরুদ্ধে কাফিরদের সহযোগিতা করা ইত্যাদি (দ্র. ইবনুল উছায়মীন, আল-ক্বওলুল মুফীদ আলা কিতাবিত তাওহীদ)

প্রশ্নকারী : আব্দুল্লাহ আল-মামূন, নাচোল, চাঁপাই নবাবগঞ্জ।








বিষয়সমূহ: ঈমান-আক্বীদা
প্রশ্ন (৬/৩৪৬) : একটি মসজিদের আযানের মাইকে জুম‘আর খুৎবা ও ক্বিরাআত করা হয়। ফলে ২০০ গজের মধ্যে বাজারের ব্যবসায়ীরা স্ব স্ব ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে খুৎবা শ্রবণ ও ছালাত আদায় করে। এক্ষণে মসজিদেরই মাইক ইচ্ছামত সম্প্রসারণ করে খুৎবা ও ছালাত শোনানো জায়েয হবে কি? আর নিজ নিজ দোকানে বসে ছালাত আদায় করলে জুম‘আর ছালাতে অংশগ্রহণের নেকী পাওয়া যাবে কি? - -ডা. মুহসিন, হাটগাঙ্গোপাড়া, রাজশাহী।
প্রশ্ন (৪০/২৮০) : ছিয়াম অবস্থায় ডায়াবেটিস রোগীদের ইনসুলিন গ্রহণের বিধান কি? বিশেষতঃ যাদের দিনে একাধিকবার গ্রহণের প্রয়োজন হয়।
প্রশ্ন (২২/৪২২) : ছালাতে লোকমা দেওয়ার পরও ইমাম পুরোপুরি দাঁড়িয়ে গেছেন। কিন্তু মুক্তাদী বসে থাকায় ইমাম দাঁড়ানো থেকে পুনরায় বসে ছালাত শেষ করেছেন। এভাবে দাঁড়িয়ে গেলে পুনরায় বসা শরী‘আতসম্মত হবে কি?
প্রশ্ন (২৬/২৬৬) : খুৎবায় বসার পূর্বে ইমাম যে সালাম দেন সেই সালাম থেকেই কি খুৎবার সূচনা বলে বিবেচিত হয়? - -ডাঃ আব্দুল হান্নান, ঢাকা।
প্রশ্ন (১৩/২১৩) : হাদীছে এসেছে, কোন নাবালেগ সন্তান মারা গেলে ক্বিয়ামতের দিন সে তার পিতা-মাতাকে কাপড় ধরে টেনে জান্নাতে নিয়ে যাবে। প্রশ্ন হল, সেদিন তো সবাই নগ্ন অবস্থায় থাকবে, কাপড় ধরে টানবে কিভাবে?
প্রশ্ন (২০/৬০) : ইতিকাফ অবস্থায় মোবাইলে কথা বলা বা কোন আগন্তুক ব্যক্তি সাক্ষাৎ করতে এলে তার সাথে কথা বলা যাবে কি?
প্রশ্ন (৩৩/২৭৩) : ফেরেশতাগণ কি ক্বিয়ামতের পূর্বে মৃত্যুবরণ করবেন এবং পুনরায় তাদের জীবিত করা হবে কি? - -জাহিদুল ইসলাম, শনির আখড়া, ঢাকা।
প্রশ্ন (৪০/২০০) : সম্প্রতি ‘যুগে যুগে শয়তানের হামলা’ নামে সশস্ত্র জিহাদে উদ্বুদ্ধ করে বাজারে বই ছাড়া হয়েছে। সেখানে আপনাদের প্রকাশিত কিছু বই যেখানে মুসলিম সরকারের বিরুদ্ধে সশস্ত্র জিহাদের বিপক্ষে বক্তব্য রয়েছে, তার তীব্র সমালোচনা করে আপনাদেরকে এ যুগের শয়তান, ইহুদীদের এজেন্ট ইত্যাদি বলা হয়েছে। অমনিভাবে ঢাকার মোহাম্মদপুর থেকে জনৈক তরুণ মুফতীর গরম গরম বক্তৃতায় ও লেখনীতে উৎসাহিত হয়ে অনেক আহলেহাদীছ ছেলে ঐ দলে ভিড়ে যাচ্ছে। তারা বলছে আপনারা ছহীহ হাদীছ মানেন ঠিক আছে, কিন্তু ইসলাম বিরোধী সরকারের বিরুদ্ধে জিহাদ করেন না। অনেকে বলছে, আপনাদের আক্বীদা ভাল, কিন্তু ইসলামী রাষ্ট্র কায়েমের জন্য আপনাদের কোন পদক্ষেপ নেই। এ বিষয়ে আপনাদের জবাব কি?
প্রশ্ন (১২/৩৩২) : সালাম প্রদানের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন কি কি বাক্য ব্যবহার করা যায়?
প্রশ্ন (২৪/৪৬৪) : আমাদের মসজিদের ইমাম ছাহেব মসজিদের মধ্যে অনেক দিন যাবত গাজা খায়। ১ম বার ধরা পড়ার পর কমিটি তাকে ক্ষমা করে দেয়। তারপর ২য় বার ধরা পড়ার পরও কমিটি ক্ষমা করতে চায়। এরূপ ইমামের পিছনে ছালাত আদায় করা যাবে কি?
প্রশ্ন (৪/৪০৪): জনৈক ব্যক্তি সূরা ক্বদর পাঠের অনেক ফযীলত বর্ণনা করেন। অতঃপর বলেন, যে ব্যক্তি ওযূ করার পর তা তিন বার পাঠ করবে, কিয়ামতের দিন সে নবীগণের সাথে পুনরুত্থিত হবে। এটা কি সঠিক?
প্রশ্ন (৩৬/৩৭৬) : সুন্নাত বা নফল ছালাতে বাংলায় দো‘আ করা যাবে কি? হারামের ইমামদের দেখা যায় তাঁরা রামাযান মাসে বিতর ছালাতে ইচ্ছামত লম্বা দো‘আ আরবী ভাষায় পড়েন। এক্ষণে আরবীতে পড়লে জায়েয, কিন্তু বাংলায় পড়লে নাজায়েয হবে কি? - -শো‘আইব আহমাদ, ডুইসবার্গ, জার্মানী।
আরও
আরও
.