উত্তর : শেষ নবীর মতই অন্যান্য নবীর প্রতি দরূদ পাঠ করা মুস্তাহাব। তবে গুরুত্বের দিক থেকে রাসূল (ছাঃ) দরূদের সর্বাধিক হকদার। রাসূল (ছাঃ) বলেন, ‘তোমরা পূর্ববর্তী নবী-রাসূলগণের প্রতি দরূদ পাঠ কর। কারণ আমার মতই তাদেরকে নবুঅত দিয়ে পাঠানো হয়েছিল’ (ছহীহাহ হা/২৯৬৩)। হাফেয ইবনুল ক্বাইয়িম (রহঃ) বলেন, পূর্ববর্তী নবী-রাসূলগণের প্রতি দরূদ পাঠ করা শরী‘আতসম্মত হওয়ার ব্যাপারে ইজমা রয়েছে (জালাউল আফহাম ৪৬৩ পৃ.)। উছায়মীন (রহঃ) বলেন, পূর্ববর্তী নবী-রাসূলগণের প্রতি দরূদ পাঠ করা জায়েয (ফাতাওয়া নূরুন ‘আলাদ দারব ৪/০২)

প্রশ্নকারী : আয়েশা, মান্দা, নওগাঁ।






প্রশ্ন (৩৪/৭৪): মসজিদের জমির পিছনের জমিওয়ালারা বের হওয়ার জন্য রাস্তা চাচ্ছে। এমতাবস্থায় মসজিদের জমি বিক্রি বা দান করার মাধ্যমে তা দেয়া যাবে কি?
প্রশ্ন (৩৭/৩৭) : পৃথিবীতে কি এমন কোন দ্বীপ থাকতে পারে, যেখানে এ পর্যন্ত ইসলামের দাওয়াত পৌঁছেনি? যদি থাকে, তাহ’লে সেখানকার লোকজন অমুসলিম অবস্থায় মারা গেলে। মৃত্যুর পর তাদের ব্যাপারে ফায়ছালা কি হবে?
প্রশ্ন (২/২০২) : জনৈক ব্যক্তি বলেন, আমরা বর্তমান উম্মাহর কেউ আল্লাহর হেদায়াত পাব না। কারণ আল্লাহ শুধুমাত্র ছাহাবীগণকে হেদায়াত দান করেছিলেন। এর পর থেকে যারা এসেছেন তাদের আল্লাহ কেবল দয়া দিয়েছেন, হেদায়াত নয়। এক্ষণে দয়া আর হেদায়াত কি ভিন্ন বস্ত্ত? - -ফাহীম ফায়ছাল, ঢাকা।
প্রশ্ন (২৭/৪৬৭) : কারো প্রতিকৃতিতে বিভিন্ন দিবসে ফুল দেওয়া এবং ফাতিহা পাঠসহ দো‘আ-দরূদ পড়া কি শরী‘আত সম্মত? এতে মৃত ব্যক্তির কোন উপকার হয় কি?
প্রশ্ন (২৭/২৬৭) : সঊদী আরবে অবস্থানকালে মাসিক দোকান ভাড়া বাবদ ৪৫০০ রিয়াল আমার নিকট জনৈক ব্যক্তির পাওনা রয়েছে। উক্ত বকেয়া পরিশোধের উদ্দেশ্যে বিভিন্ন মাধ্যমে তার সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়েছি। এমতাবস্থায় তার পাওনা থেকে কি করে মুক্ত হ’তে পারি?
প্রশ্ন (১৪/২৯৪) : আমি সরকারী চাকুরী করি। হারাম উপার্জন করি। অনেক পাপ করেছি। আমি এখন সংকল্প করেছি, সকল পাপ থেকে তওবা করব, চাকুরী ছেড়ে দিব, হালাল চাকরী পেলে তা করব। যা উপার্জন করব তার অধিকাংশই দান করে দিব। এতে কি আমার পূর্ববর্তী গুনাহ মাফ হবে?
প্রশ্ন (৩/১৬৩) : একাধিক ছেলে ও মেয়েদের মাঝে মেয়েদেরকে কি বেশী ভালবাসতে হবে, না-কি সমান ভালবাসতে হবে? আর জীবিত অবস্থায় সন্তানদের সম্পদ দিলে কি সমানভাবে দিতে হবে? - -ইদ্রীস আলী বিশ্বাস, দৌলতপুর, কুষ্টিয়া।
প্রশ্ন (২২/৬২) : আমি শিশু অবস্থায় একটি অসহায় ছেলেকে দত্তক হিসাবে গ্রহণ করি। তার পিতা জন্মের আগেই মাকে ছেড়ে যায়। বর্তমানে নথিপত্রে শিশুটির পিতা-মাতার নাম লেখার প্রয়োজন পড়ছে। সাধ্যমত চেষ্টা করার পরও তার পিতার কোন খোঁজ না পাওয়ায় পালক পিতা বা অভিভাবক হিসাবে আমার এবং আমার স্ত্রীর নাম ব্যবহার করতে পারব কি? উল্লেখ্য যে, আমার নিজের কোন সন্তান না থাকায় এবং আমার স্ত্রী মানসিক রোগগ্রস্ত হওয়ায় উক্ত ছেলের মায়ের স্থলে তার নাম না লিখলে আত্মহত্যার হুমকি দিয়েছে। অনেক বুঝিয়েও কাজ হয়নি। এমতাবস্থায় আমার করণীয় কি?
প্রশ্ন (১০/১৩০) : হাঁচির সময় করণীয় কি? মুখ ঢাকা কি মুস্তাহাব?
প্রশ্ন (২৫/১০৫) : সদ্যজাত শিশুর তাহনীক করানোর সঠিক সময় কখন? এটা শাল দুধ খাওয়ানোর পূর্বেই করতে হবে কি?
প্রশ্ন (১৪/১৭৪) : বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন রকমের দাড়ি রাখার অভ্যাস চালু আছে। মুখের কোন্ পর্যন্ত এবং কতটুকু দাড়ি রাখতে হবে?
প্রশ্ন (২৮/৩৬৮) : ছিয়াম অবস্থায় অসুখের কারণে ডুস ব্যবহার করা যাবে কি? এছাড়া চোখ, কান ও নাকের ঔষধ ব্যবহার করা যাবে কি? - -আব্দুল গফূর, বাঘা, রাজশাহী।
আরও
আরও
.