উত্তর : ছিয়ামরত অবস্থায় ঠোঁটে লিপজেল বা এ জাতীয় কিছু ব্যবহার করা ছিয়াম ভঙ্গের কারণ নয় (বিন বায, মাজমূ‘ ফাতাওয়া ১৫/২৬০; উছায়মীন, মাজমূ‘ ফাতাওয়া ১৯/২২৪; ফাতাওয়া উলামাইল বালাদিল হারাম ২০১ পৃ.)। তবে মুখের ভিতর কিছু যাচ্ছে এমন সন্দেহ হ’লে তা ফেলে দিবে বা কুলি করে নিবে।

প্রশ্নকারী : মিনহাজ পারভেয, হড়গ্রাম, রাজশাহী






বিষয়সমূহ: ছিয়াম-রামাযান
প্রশ্ন (৯/৮৯) : ‘আত-তালখীছুল হাবীর’ গ্রন্থটির লেখক কে? গ্রন্থটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চাই। - -আব্দুর রহমান, দিনাজপুর।
প্রশ্ন (২৮/২৬৮) : জনৈক আলেম বলেন, প্রত্যেক মূর্তির সাথে নগ্ন একটি মহিলা জিন থাকে। তাই যারা মূর্তি পূজা করে তারা মূলত ঐ নগ্ন জিনের পূজা করে। উক্ত দাবী কি সঠিক
প্রশ্ন (১১/৪৫১) : মাগরিবের ছালাতের পূর্বে যে দুই রাক‘আত নফল ছালাত আদায় করা হয় তার গুরুত্ব কতটুকু?
প্রশ্ন (১৭/১৭৭) : জনৈক ব্যক্তি তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের জন্য ৫ লক্ষ টাকা ১ বছরের জন্য বিনিয়োগ হিসাবে চান। বিনিময়ে তিনি চার কিস্তিতে পরবর্তী একবছরে মোট পাঁচ লক্ষ ৫০ হাযার টাকা এবং সাথে মাসিক মুনাফা পরিশোধ করবেন। এরূপ লেনদেন শরী‘আতসম্মত হবে কি?
প্রশ্ন (২৪/১৮৪) : ভাটা মালিকরা ভাটা চালু হবার ৪ মাস পূর্বে জনগণের কাছে অগ্রিম ইট বিক্রয় করে। ইট যখন বের হয় তখন ক্রেতাদেরকে ইট সরবরাহ করে। এতে ইটের দাম প্রতি হাযারে তিন হাযার টাকা কম লাগে। এই ক্রয়-বিক্রয় বৈধ হবে কি?
প্রশ্ন (২১/৩৮১) : হাজারে আসওয়াদে মুখ রেখে ক্রন্দন করা সংক্রান্ত হাদীছটি কি ছহীহ?
প্রশ্ন (৩০/১১০) : চুরি, মদ্যপান, জুয়া খেলা ও মিথ্যা কথা বলায় অভ্যস্ত জনৈক ব্যক্তি রাসূল (ছাঃ)-এর নিকটে এসে তওবা করতে চাইলে তিনি তাকে কেবল মিথ্যা বলা থেকে নিষেধ করেন। লোকটি তা মেনে নিয়ে বাকী তিনটি কাজ করতে চায়। কিন্তু সত্য কথা বলতে গিয়ে পর্যায়ক্রমে সে বাকী কাজগুলি থেকে তওবা করতে বাধ্য হয়। এ কাহিনীটির কোন সত্যতা আছে কি? - -মামূন, মালিটোলা, ঢাকা।
প্রশ্ন (৩/৪৪৩) : সঞ্চিত অর্থের যাকাত দেওয়ার সময় সনাতন, ২১, ২২ বা ২৪ ক্যারেটের মধ্যে কোন সোনার মূল্যমান ধরতে হবে কি? - -আলতাফ হোসেন, সিংড়া, নাটোর।
প্রশ্ন (১৩/১৩) : নারীদের জন্য বাইরে পরা নিষিদ্ধ পোষাক যেমন গেঞ্জি, স্কার্ট ইত্যদি গৃহাভ্যন্তরে পরা জায়েয হবে কি?
প্রশ্ন (৭/৩২৭) : আমাদের গ্রামে কারো কোন জিনিস হারিয়ে গেলে বা চুরি হ’লে হারানো বস্ত্ত খুঁজে পাওয়ার জন্যে অথবা চোর ধরার জন্য কয়েকজন ওযূ করে একটি পিতলের বদনা নিয়ে বসে তাতে পানি দিয়ে কাঁঠালের পাতায় বিভিন্ন জনের নাম লিখে বদনাতে দিয়ে দেয়। আর পাশে বসে একজন সূরা ইয়াসীন পড়তে থাকে। আর বদনা দু’জনের দুই আঙ্গুলের উপর ধরে রাখে। এভাবে সূরা ইয়াসীন পড়তে পড়তে যখন বদনাতে চোরের নাম আসে তখন বদনা এমনিতেই ঘুরতে শুরু করে দেয়। তাদের ভাষ্যমতে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই নাকি আসল চোরের নাম উঠে আসে। প্রশ্ন হ’ল এভাবে সূরা ইয়াসীন পড়ে পিতলের বদনা নিয়ে চোর ধরার পদ্ধতি অথবা এগুলোর উপর বিশ্বাস করা কিসের মধ্যে পড়ে? - -সামিয়া আখতার, আম্বরখানা, সিলেট।
প্রশ্ন (৩৭/৭৭) : ‘যে ব্যক্তি চুপ থাকল সে মুক্তি পেল’ হাদীছটি কি ছহীহ? এর ব্যাখ্যা কি? - -মাইদুল ইসলাম, ঝাউডাঙ্গা, সাতক্ষীরা।
প্রশ্ন (৩৭/৭৭): জনৈক আলেম বলেন, ইসলামী সম্মেলনের মঞ্চে জাগরণী বলা যাবে না। উক্ত দাবী কি সঠিক?
আরও
আরও
.