উত্তর : দ্বিতীয় মা মৃতের স্ত্রী হিসাবে এবং সন্তান না থাকায় এক-চতুর্থাংশ পাওয়ার পর বাকী সম্পত্তি চার ভাই সমানভাবে পেয়ে যাবে। আর দ্বিতীয় মায়ের পূর্বের পক্ষের সন্তানরা এই পিতার ওয়ারিছ না হওয়ায় তারা কোন সম্পত্তি পাবে না (নিসা ৪/১১)

প্রশ্নকারী : মুনীরুল ইসলাম, আশুলিয়া, ঢাকা।

[সংশোধনী : গত ফেব্রুয়ারী’২২ সংখ্যায় (২৭/১৮৭) প্রশ্নোত্তরে ভুলক্রমে ‘দ্বিতীয় মা মৃতের স্ত্রী হিসাবে এবং সন্তান না থাকায় এক-চতুর্থাংশ পাওয়ার পর বাকী সম্পত্তি চার ভাই সমানভাবে পেয়ে যাবে’ বলা হয়েছে। বরং সঠিক উত্তর  হ’ল, ‘মৃতের ১ম স্ত্রীর সন্তান থাকায় ২য় মা স্ত্রী হিসাবে এক-অষ্টমাংশ পাবে এবং বাকী সম্পত্তি চার ভাই সমানভাবে পেয়ে যাবে’। অনাকাংখিত এই ভুলের জন্য আমরা দুঃখিত। -সম্পাদক।]






বিষয়সমূহ: মীরাছ
প্রশ্ন (১২/৩৩২) : জনৈক ব্যক্তি নির্দিষ্ট কোন মাদরাসার নাম উল্লেখ না করে বলেছেন, মাদরাসার নামে এই জমি দান করলাম। বর্তমানে ঐ ব্যক্তি বেঁচে নেই। এখন তার ওয়ারিছগণ উক্ত জমিতে ঈদগাহ বানাতে চায়। এটা শরী‘আত সম্মত হবে কি?
প্রশ্ন (১০/২৯০) : আপন ভাগ্নী জামাই তথা বোনের মেয়ের স্বামীর সাথে হজ্জে যাওয়া যাবে কি? উল্লেখ্য যে, সাথে বোনের মেয়েও থাকবে। - -হাফেয লুৎফর রহমান, বগুড়া।
প্রশ্ন (৫/২৮৫) : ৩ মাস পূর্বে একটি ট্রাক ৪০ লক্ষ টাকা মূল্যে ক্রয় করেছি। যার মধ্যে ২৪ লক্ষ টাকা ঋণ রয়েছে। এক্ষণে আমার উপর যাকাত ফরয হয়েছে কি?
প্রশ্ন (১৫/২১৫) : তাহাজ্জুদ ছালাতে বা অন্য সময়ে একাকী হাত তুলে দো‘আ করার সময় মুখমন্ডল মাসাহ করা যাবে কি?
প্রশ্ন (২৭/১৪৭) : আমার মা ১৬ বছর যাবৎ ব্রেইন স্ট্রোকে থাকার পর মারা গেছেন। কিছুদিন তিনি কোমায় ছিলেন। মাঝে মধ্যে তিনি সবকিছু ভুলে যেতেন। এসময় অনেক ওয়াক্ত ছালাত ও ছিয়াম তিনি আদায় করতে পারেননি। এজন্য কি তার গুনাহ হবে? এছাড়া তার ছুটে যাওয়া ছিয়ামের ফিদইয়া আদায় করতে হবে কি?
প্রশ্ন (৩২/৩২) : অনেকে ব্যবসার স্বার্থে বিভিন্ন আলেমের জাল ও যঈফ হাদীছ ভিত্তিক বক্তব্য ও বই-পুস্তক বিক্রি করে থাকে। এই ব্যবসার রূযী হালাল হবে কি?
প্রশ্ন (১৪/১৩৪) : আউয়াল ওয়াক্তে ফরয ছালাত আদায় করে বিলম্বিত ওয়াক্তে মসজিদে ছালাত আদায়ের ক্ষেত্রে মুছল্লী কি নফল ছালাতের নিয়ত করবে? - -রাজীবুল ইসলামবদরগঞ্জ বাযার, চুয়াডাঙ্গা।
প্রশ্ন (১৭/১৩৭) : তাহাজ্জুদ ছালাত আলোতে না অন্ধকারে পড়া উত্তম?
প্রশ্ন (২৯/৪৬৯) : একটি হাদীছে অসুখের জন্য সূরা ফাতিহা, আয়াতুল কুরসী, সূরা নাস, ফালাক্ব, বাক্বারা, আলে-ইমরান, হাশর, মুমিনূন, জীন প্রভৃতি সূরার কিছু কিছু আয়াত পড়ার কথা এসেছে। উক্ত আয়াতসমূহ দ্বারা কোন অমুসলিমকে ঝাড়-ফুঁক করা যাবে কি? - -হাফীযুর রহমান, কুষ্টিয়া।
প্রশ্ন (৮/২৮৮) : ইমাম রুকূতে যাওয়া অবস্থায় জামা‘আতে শরীক হ’লে সূরা ফাতিহা পড়ে শরীক হ’তে হবে, না ইমাম যে অবস্থায় আছেন সে অবস্থায় শরীক হ’তে হবে?
প্রশ্ন (৩০/৪৭০) : তাসবীহ-তাহলীল, কুরআন তেলাওয়াত ও ছালাতের মত ইবাদতগুলোতে যে পরিমাণ তৃপ্তি পাই, মসজিদ-মাদ্রাসায় দান করার মাধ্যমে সেরকম কোন তৃপ্তি পাই না। অথচ দান করার মধ্যেও প্রভূত নেকী আছে। এক্ষণে নেকীর কাজে তৃপ্তি পাওয়া মূখ্য হবে, না ছওয়াব অর্জনই মূখ্য হিসাবে গণ্য করতে হবে?
প্রশ্ন (৩৬/৩১৬) : জনৈক ব্যক্তি লিখেছেন, ‘ঈমানকে মাখলূক বললে কাফির হবে’। এ ব্যাপারে আমাদের আক্বীদা কেমন হবে? অন্তরের বিশ্বাস, মুখে স্বীকৃতি ও কর্মে বাস্তাবায়ন এগুলো কী মাখলূক?
আরও
আরও
.