উত্তর : মসজিদের প্রাচীরে কোন কিছু লেখা সমীচীন নয়। বিশেষ করে সামনে দৃষ্টি আকর্ষণ করার মত কোন কিছু লেখা বা টাঙানো মোটেও ঠিক নয়। কারণ এতে মুছল্লীর মনোযোগ বিনষ্ট হ’তে পারে, যা ছালাতের আদবের খেলাফ। আর রাসূল (ছাঃ) বলেন, নিশ্চয়ই মুছল্লী ছালাতের মধ্যে আল্লাহর সাথে গোপনে আলাপ করে’ (বুখারী হা/৫৩১; মিশকাত হা/৭৪৬)। তবে মুছল্লীদের দৃষ্টি আকৃষ্ট হয় না এমন স্থানে মুছল্লীদের শিক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় দো‘আ সমূহ লিখে টাঙানো যায় (বিন বায, লিক্বাউল বাবিল মাফতূহ ৮/১৯৭; ছালেহ ফাওযান, আল-মুনতাক্বা ২/৭৭)

প্রশ্নকারী : যয়নবসাতক্ষীরা






বিষয়সমূহ: মসজিদ
প্রশ্ন (৩৪/৩৯৪) : ঠোটের নীচের লোম কাটা যাবে কি?
প্রশ্ন (২৫/৩৮৫) : পুরুষের বড় চুল রাখা শরী‘আত সম্মত কি?
প্রশ্ন (২৫/১০৫) : কোন মুছল্ল­ী যদি জুম‘আর ছালাতের শেষ মুহূর্তে এসে হাযির হয়, তাহ’লে সে কিভাবে ছালাত আদায় করবে?
প্রশ্ন (৩৫/২৩৫) : জনৈক বক্তা বলেন, ছালাত কমিয়ে ৫ ওয়াক্ত করার ব্যাপারে আল্লাহর নিকটে মূসা (আঃ)-এর বারবার যাওয়ার বিষয়টি সত্য নয় বরং রাসূল (ছাঃ) স্বয়ং কয়েকবার গিয়ে তা কমিয়ে নিয়ে আসেন। এ বক্তব্যের সত্যতা জানতে চাই।
প্রশ্ন (৩/১৬৩) : জনশ্রুতি আছে যে, রাতে কারো কারো স্বপ্নের মধ্যে খাৎনা হয়ে যায়। এর কোন সত্যতা আছে কি? - -মকবূল হোসাইন, নবাবগঞ্জ, দিনাজপুর।
প্রশ্ন (৬/৩২৬) : শী‘আ মসজিদে ছালাত আদায় করা যাবে কি? - -মুহাম্মাদ শহীদুয্যামান, ধানমন্ডি ১৫, ঢাকা।
প্রশ্ন (২৩/২৩) : ভুলে গিয়ে ফরয গোসল না করেই কয়েক ওয়াক্ত ছালাত আদায় করেছি। এক্ষণে আমার করণীয় কি?
প্রশ্ন (১৩/২৯৩) : আমি রাত সাড়ে ৯-টায় ঢাকা থেকে আবুধাবীতে ট্রানজিট হয়ে পরদিন সকাল ১০-টায় আমেরিকা পৌঁছি। এর মধ্যে সবমিলিয়ে ২৫ ঘণ্টা সময় পার হয়েছে। কিন্তু সময়ের পরিবর্তনের ফলে মাঝখানে আমি কেবল ফজরের ওয়াক্ত পেয়েছি। এক্ষণে অন্য ওয়াক্তের ছালাতগুলোর ক্ষেত্রে আমার করণীয় কি?
প্রশ্ন (১৬/১৭৭) : ক্বাযা ছিয়াম আগে আদায় করতে হবে না নফল ছিয়াম আগে আদায় করতে হবে?
প্রশ্ন (১৪/১৩৪) : কারো মাঝে ঈমান ভঙ্গের ১০টি মৌলিক কারণের কোন একটি দেখলে তাকে প্রকাশ্যে কাফের বলা যাবে কি? নাকি গোপনে কাফের ধারণা পোষণ করতে হবে?
প্রশ্ন (৩৮/১৯৮) : আলেমদের মুখে শুনা যায়, যারা রাসূল (ছাঃ) ও পুরুষ ও মহিলা ছাহাবীদের নামে নাম রাখে, তাদেরকে নাকি ক্বিয়ামতের দিন তাদের নামের ওয়াসীলায় আল্লাহ জান্নাত দিবেন। এ কথা কি সঠিক?
প্রশ্ন (১২/২৫২) : মাওলানা আশরাফ আলী থানবী (রহঃ) তার ‘পূর্ণাঙ্গ নামায’ বইয়ে লিখেছেন, ওযূর পর সূরা ক্বদর পাঠ করতে হবে (পৃঃ ৪৫)। কিন্তু কোন দলীল উল্লেখ করেননি। উক্ত সূরা পড়ার দলীল জানিয়ে বাধিত করবেন।
আরও
আরও
.