উত্তরঃ যে রাসূলের উপর উক্ত আয়াত নাযিল হয়েছে, সেই রাসূলই বলেছেন, ইসলাম পাঁচটি বুনিয়াদের উপর দন্ডায়মান  : কলেমা, ছালাত, যাকাত, ছিয়াম ও হজ্জ’ (মুত্তাফাক্ব আলাইহ, মিশকাত হা/৪)। তাছাড়া জিব্রীল নিজে এসে ছাহাবীদের মজলিসে ইসলামের ঐ পাঁচটি ফরযের কথা শিক্ষা দিয়েছেন (মুসলিম, মিশকাত হা/২)। নবীর উপর দরূদ পাঠ নিঃসন্দেহে নেকীর কাজ (মিশকাত ‘নবীর উপর দরূদ পাঠ’ অনুচ্ছেদ)। তবে তা ফরয নয়। বরং যখনই রাসূলের নাম বলা হবে, বা শোনা হবে, তখনই দরূদ পাঠ করে বলবে ‘ছাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম’। এজন্য তাঁর জন্মদিনে বিশেষভাবে ঘটা করে জন্মদিবস পালন করা বিদ‘আত। এটা সুন্নাত বা ফরয হলে রাসূল (ছাঃ) ও তাঁর খলীফা ও ছাহাবীগণ এটা করতেন। তাঁরা যা করেননি, ধর্মের নামে কোন মুসলমান তা করলে সে বিদ‘আতী ও গোনাহগার হবে।

(২) তিনি সিদরাতুল মুনতাহায় পেঁŠছনোর পর তাঁকে  বায়তুল মা‘মূরে উঠানো হয় এবং সেখানে তার উপর ‘অহি’ নাযিল হয় অতঃপর এ সময়ে তাঁকে ফরয ছালাত সহ তিনটি বস্ত্ত প্রদান করা হয় (মুত্তাফাক্ব আলাইহ, মিশকাত হা/৫৮৬৩-৫৮৬৫)। এগুলি সবই হয়েছে নূরের জগতে যা অদৃশ্যলোকে অবস্থিত এবং মর্ত্যলোকের সাথে যা তুলনীয় নয়। সেখানকার গায়েবী খবর যতটুকু রাসূল বলেছেন, তার বেশী বলার ক্ষমতা কারু নেই। অতএব বাড়তি সকল কথাই পরিত্যাজ্য। জানা আবশ্যক যে, রাসূল নূরের নবী ছিলেন না। তিনি ছিলেন মাটির তৈরী মানুষ। যেকথা আল্লাহ নিজেই কুরআনে বলেছেন (কাহফ ১১০)। আল্লাহর হুকুম হ’লে মাটির মানুষও নূরের জগতে প্রবেশ করতে পারে। এজন্য রাসূলকে নূরের নবী বানানোর অযথা কষ্টকল্পনার কোন প্রয়োজন নেই।

 






প্রশ্ন (৩৯/১৫৯) : আমার নেফাসের ৩৭তম দিনে রক্ত বন্ধ হয়ে যায়। পবিত্র হয়েছি মনে করে স্বামীকে অবহিত করি। পবিত্রতা অর্জন করে স্বামী-স্ত্রী নির্জনবাস করি। রাতে আবারও রক্ত দেখা যায়। এক্ষণে আমাদের কাফফারা দিতে হবে কি?
প্রশ্ন (২০/৩৪০) : সমুদ্রের হিংস্র হাঙ্গর, শুশুক ইত্যাদি খাওয়া জায়েয কি?
প্রশ্ন (৪/৪০৪) : কুরআন তেলাওয়াতের সুন্নাতী আদব সমূহ কি কি? মাথা দুলিয়ে পড়া বিদ‘আত কি?
প্রশ্ন (২২/৪৬২) : ক্বিয়ামত না হওয়া সত্ত্বেও রাসূল (ছাঃ) মি‘রাজে গিয়ে জান্নাত-জাহান্নামে মানুষ দেখতে পেলেন কিভাবে?
প্রশ্ন (১২/১৩২) : সূদী ব্যাংক, ইসলামী ব্যাংক, সকল ব্যাংকই যদি সূদযুক্ত হয়, তাহলে টাকা রাখার ব্যাপারে আমাদের জন্য করণীয় কি?
প্রশ্ন (১৮/১৭৮) : ছহীহ ইবনু হিববান এবং ছহীহ ইবনু খুযায়মার সকল হাদীছ কি ছহীহ? - -আব্দুল হাসীব, বিনোদপুর, রাজশাহী।
প্রশ্ন (৫/২৪৫ ): সূরা বাক্বারাহ ২৩৮ আয়াতে আল্লাহ তা‘আলা বলেছেন, ‘তোমরা সকল ছালাতের প্রতি যত্নবান হও, বিশেষ করে মধ্যবর্তী ছালাতের প্রতি’। এখানে মধ্যবর্তী ছালাত কি এবং এ ছালাতের প্রতি বিশেষ গুরুত্ব প্রদান করার কারণ কি?
প্রশ্ন (১৮/৪১৮) : কোন মুশরিক ব্যক্তিকে ইসলামের প্রতি আকৃষ্ট করার জন্য মসজিদের কোন দায়িত্ব দেওয়া যাবে কি?
প্রশ্ন (৩৭/২৩৭) : জনৈক আলেম বলেন, ছাহাবী ও তাবেঈগণ জায়নামাযের চেয়ে মাটির উপর সিজদাকে অধিক উত্তম বলে অভিহিত করেছেন’। এ বক্তব্য কতটুকু গ্রহণযোগ্য?
প্রশ্ন (১৫/৪৫৫) : একজন ছাহাবীর মাত্র দুই দীনারের জন্য কবরের আযাব হয়েছিল এবং অন্য ছাহাবী যখন তার ঋণ পরিশোধ করে দিয়েছিলেন তখন তার কবরের আযাব বন্ধ হয়েছিল। হাদীছটি ছহীহ কি? - -আমানুল্লাহ, ঢাকা।
প্রশ্ন (২৪/২৪): মৃত বা জীবিত ব্যক্তির পক্ষ থেকে বদলী ওমরাহ করার কোন বিধান আছে কি?
প্রশ্ন (২১/২৬১) : ত্বক ফর্সা করার জন্য ছেলেরা বিভিন্ন ধরনের স্নো, ক্রীম ইত্যাদি প্রসাধনী ব্যবহার করতে পারবে কি?
আরও
আরও
.