উত্তর : সাপে দংশন করলে সূরা ফাতেহা পড়ে ঝাড়ফুঁক করা যায় (বুখারী হা/৫০০৭)। কিন্তু কুরআন-সুন্নাহর দো‘আ ছাড়া মন্ত্র পড়ে ঝাড়ফুঁক করলে শিরক হবে (আবুদাঊদ হা/৩৮৮৩; মিশকাত হা/৪৫৫২)। এইরূপ ঝাড়-ফুঁক করা যাবে না।






প্রশ্ন (৯/৪৯) :কোন কোন মাদ্রাসায় কেউ ছাগল বা অন্য কিছু ছাদাক্বা করলে মাদ্রাসার শিক্ষক, ছাত্র, কর্মচারী সবাই তা খায়। এভাবে সবার জন্য ছাদাক্বা খাওয়া জায়েয হবে কি?
প্রশ্ন (১২/৩৭২) : বাদুড় বা অন্য কোন পাখি পোষাকে পায়খানা করে দিলে উক্ত পোষাকে ছালাত আদায় করা যাবে কি? তথা পাখির পেশাব-পায়খানা পবিত্র কি?
প্রশ্ন (৩৮/১৫৮) : ১০ বছর আগে আমাদের বিবাহ হয়। স্বামী শারীরিকভাবে অক্ষম। চিকিৎসার কথা বললে গালি দেয়। আমার অনেক কষ্ট হয়। আমার করণীয় কি?
প্রশ্ন (১/৪০১): নারী উন্নয়নের জন্য প্রণীত নারী নীতিমালা কি শরী‘আত সম্মত? বিস্তারিত জানিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (১৫/১৫) : হানাফী মসজিদে যোহর ও আছরের ছালাত দেরী করে পড়া হয়। এক্ষণে এ মসজিদে হানাফীদের আযানের পূর্বে কয়েকজন মিলে সঠিক সময়ে নিয়মিতভাবে জামা‘আত করে ছালাত আদায় করা যাবে কি?
প্রশ্ন (১৯/৩৭৯) : বাহাউল্লাহ অর্থ কী? বাহাঈ মতবাদের প্রবর্তক কে? এটা কখন চালু হয়েছে? এ মতবাদের অনুসারীরা কি মুসলিম? বিস্তারিত জানিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (৬/৬) : আমার হজ্জে যাওয়ার সামর্থ্য আছে। কিন্তু আমার প্রতিবেশী অসুস্থ। এক্ষণে আমি হজ্জে না গিয়ে প্রতিবেশীকে সাহায্য করলে হজ্জের ছওয়াব পাব কি?
প্রশ্ন (৪০/২০০) : হাজ্জাজ বিন ইউসুফ কি কুরআনের আয়াত সমূহে পরিবর্তন-পরিবর্ধন করেছিলেন? এ ব্যাপারে সঠিক ইতিহাস জানতে চাই।
প্রশ্ন (১৩/৯৩) : সূরা মুহাম্মাদের ১২ নং আয়াতে বলা হয়েছে, ‘আর যারা কুফরী করেছ, তারা ভোগ-বিলাসে লিপ্ত থাকে এবং পশুর মত আহার করে। তাদের ঠিকানা হ’ল জাহান্নাম’। এখানে ‘পশুর মত আহার করে’ বলতে কী বুঝানো হয়েছে।
প্রশ্ন (৩৭/৩৫৭) : হজ্জব্রত পালনকালে কিছু কিছু মু‘আল্লিম হাজীদের নিকট থেকে কুরবানীর জন্য অর্থ নেন কিন্তু কুরবানী করেন না। হজ্জপালন শেষে তা জানতে পারলে উক্ত হাজীদের কাফফারা দিতে হবে কি?
প্রশ্ন (১৮/৩৭৮) : ক্বিয়ামত পর্যন্ত একটি দল হকের উপর অটল থাকবে। কেউ তাদের কোন ক্ষতি করতে পারবে না- এ হাদীছের ব্যাখ্যায় ছহীহ বুখারীতে এসেছে যে, এ দলটি কি সিরিয়ায় অবস্থান করবে? এক্ষণে নাজাতপ্রাপ্ত দলটি কেবল সিরিয়ার অধিবাসী হবে?
প্রশ্ন (২৮/১০৮) : প্রশ্ন : সঊদী আরবের লোকেরা বিতর ছালাত পড়ার সময় প্রথমে দু’রাক‘আত আদায় করে তাশাহ্হুদ পড়ে এবং সালাম ফিরায়। অতঃপর এক রাক‘আত পড়ে এবং দো‘আ কুনূতসহ দীর্ঘক্ষণ ধরে অন্যান্য দো‘আ পড়ে। উক্ত নিয়মের প্রমাণ জানিয়ে বাধিত করবেন।
আরও
আরও
.