উত্তর : মূলতঃ মৃতব্যক্তির তার রূহে শাস্তি হয়। তবে কেউ কেউ বলেন, দেহের উপর শাস্তি হয়। একথার জবাবে বলা যায়, দেহে আত্মা স্থাপনের পর রূহ ও দেহ উভয়েরই আযাব হয়। কেননা মানুষের শরীরের চালিকা শক্তিই হল রূহ। রূহবিহীন দেহ মূল্যহীন। তাছাড়া মালাকুল মউত মৃতের জান কবয করার পর ইল্লিইয়ীন বা সিজ্জীনে তার রূহ নিয়ে যান। তাই রূহের উপরই শাস্তি হয়। সেকারণ রূহের মাগফেরাত কামনা করাই যথেষ্ট (ফাতাওয়া ওছায়মীন ১৭/৪৩১ পৃঃ)






প্রশ্ন (৮/১৬৮) : মহিলারা আযান ও ইক্বামত দিতে পারে কি?
প্রশ্ন (২১/৪৬১) : তাহাজ্জুদ ছালাত কি ঘুম থেকে উঠে আদায় করা শর্ত? না রাতের যেকোন সময় পড়লেই তা তাহাজ্জুদ হিসাবে গণ্য হবে?
প্রশ্ন (৬/৪৪৬) : আমাদের এলাকায় অনেক মহিলা মাথা থেকে ঝরে পড়া অতিরিক্ত চুল বিক্রয় করে। এটি কি জায়েয হবে? - -মা‘ছূমা বেগম, পাটকেলঘাটা, সাতক্ষীরা।
প্রশ্ন (৪/৩৬৪) : ইমাম গাযালী (রহঃ) ‘এহইয়াউ উলূমিদ্দীন’ বইয়ে লিখেছেন ‘দ্বিপ্রহরের পরে মিসওয়াক না করা রোযার সুন্নাত’। উক্ত বক্তব্য কি সঠিক?
প্রশ্ন (২৫/৩০৫) : ফজরের ফরয ছালাতের পর যিকির-আযকারের নেকী পেতে চাই। কিন্তু শহরের মসজিদগুলি ফজরের ছালাতের পরপরই বন্ধ করে দেওয়া হয়। এক্ষণে উক্ত ইবাদত করার উপায় কি? এছাড়া সুন্নাত ছালাতের ৩য় বা ৪র্থ রাক‘আতে সূরা মিলাতে হবে কি? - -আব্দুল্লাহ যামান, দিনাজপুর।
প্রশ্ন (৩২/২৭২) : মুসলমানদের যাকাত বা ওশর থেকে কিছু অংশ অমুসলিম ফকীর-মিসকীনদের মাঝে বণ্টন করা যাবে কি? - -মেরিনা খাতূন, বিরামপুর, দিনাজপুর।
প্রশ্ন (১৭/১৭৭) : সূরা আলে ইমরানের শেষ ১০ আয়াত রাসূল (ছাঃ) তাহাজ্জুদের সময় পড়েছেন কি? এটা ঘুম থেকে উঠে পাঠ করা যাবে কি?
প্রশ্ন (২৯/২২৯) : ইসমে আ‘যম বলতে কি বুঝায়? বিস্তারিত জানতে চাই। - -মুনীরুয্যামান, বায়া, রাজশাহী
প্রশ্ন (১/৪১) : এশার পর দাওয়াতী কাজ, পড়াশুনা ইত্যাদি শেষ করতে আমার রাত ২-টা বেজে যায়। ফলে সকাল ৭-৮ টার আগে ঘুম ভাঙ্গে না। আমি শুনেছি সকালে যখনই ঘুম ভাঙবে তখন ফজরের ছালাত আদায় করলেই যথেষ্ট হবে। আমি সেটাই করি। এক্ষণে এটা নিয়মিত করা জায়েয হবে কি? - -তাইফুল ইসলাম, বদরগঞ্জ, রংপুর।
প্রশ্ন (২/৩২২) : আমি মানুষকে সৎ কাজের আদেশ এবং অসৎ কাজ থেকে নিষেধ করছি। কিন্তু তার অধিকাংশই নিজে পালন করতে পারি না। অথচ আল্লাহ বলেন, ‘তোমরা যা কর না তা বল কেন?’। এক্ষণে আমি কি দাওয়াত থেকে বিরত থাকব?
প্রশ্ন (১৬/৪১৬) : সুন্নাতে খাৎনার অনুষ্ঠান করা কি শরী‘আত সম্মত? অনেক আলেম ও ইসলামী ব্যক্তিত্বও এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করছেন।
প্রশ্ন (৩/৪৩) : অনেক ব্যক্তি বলেন, রাসূল (ছাঃ) যেহেতু হিজামা করিয়ে দীনার বা দিরহাম না দিয়ে ২ ছা‘ খাদ্য দিয়েছেন, সুতরাং হিজামা করিয়ে খাদ্যই দেওয়া উচিৎ। এক্ষেত্রে তারা হিজামার খাদ্যের পারিশ্রমিককে ছাদাক্বাতুল ফিৎরের সাথে ক্বিয়াস করেছেন। এ ব্যাপারে কুরআন, সুন্নাহ ও সালাফদের বক্তব্য কি?
আরও
আরও
.