উত্তর : বলা যাবে। রাসূল (ছাঃ) বিতর ছালাতান্তে এ দো‘আটি পাঠ করতেন এবং শেষের দিকে টেনে বলতেন (আবূদাঊদ, নাসাঈ; মিশকাত হা/১২৭৪)।







প্রশ্ন (১১/১৩১) : ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানে পণ্য বাকিতে বিক্রয়ের পর মূল্য পরিশোধের ক্ষেত্রে সঠিক সময়ে টাকা আদায়ের উদ্দেশ্যে মাসিক বা বার্ষিক বিলম্ব ফী গ্রহণ করা যাবে কি? যেমন প্রথম বছরের মধ্যে পরিশোধ করলে কেবল মূল্য পরিশোধ করতে হবে। তারপর প্রতি বছর ৫ হাযার টাকা করে জরিমানা যুক্ত হবে। এভাবে না করলে মানুষ অর্থ ফেরৎ দিতে অবহেলা করে। রাষ্ট্রীয় আইনের শিথিলতার কারণে অর্থ আদায়ের তেমন কোন উপায়ও থাকে না। এক্ষণে এটা জায়েয হবে কি?
প্রশ্ন (২২/১৮২) : ‘হে আলী! তুমি ও তোমার অনুসারীরা জান্নাতবাসী হবে’ মর্মে বর্ণিত মারফূ‘ হাদীছটির সত্যতা সম্পর্কে জানতে চাই। - -রাকীবুল ইসলাম, সঊদী আরব।
প্রশ্ন (১৬/১৩৬) : সূরা তূরের ৭ম আয়াত (নিশ্চয় তোমার প্রতিপালকের শাস্তি অবশ্যই আসবে) পাঠ করার পরে ওমর (রাঃ) আল্লাহর ভয়ে অসুস্থ হয়ে পড়ে যান এবং পরবর্তীতে ১ মাস অসুস্থ থাকেন। এ ঘটনার সত্যতা আছে কি?
প্রশ্ন (৩/৩) : ভিওআইপি ব্যবসা করা কি হারাম? যদি হারাম হয়ে থাকে, তবে এর মাধ্যমে প্রবাস থেকে কল করা বৈধ হবে কি?
প্রশ্ন (১৩/১৩) : জনৈক ব্যক্তি জীবিতাবস্থায় সম্পদের কিছু অংশ কিছু ওয়ারিছের নামে রেজিস্ট্রি করে যান। বাকী অংশ তার মৃত্যুর নির্দিষ্ট কয়েক বছর পর বণ্টন করার অছিয়ত করে যান। এরূপ করা সঠিক হয়েছে কি?
প্রশ্ন (৫/৩২৫) : হজ্জে তিনটি ত্বাওয়াফ করতে হয়। প্রশ্ন হ’ল সবগুলি করা কি বাধ্যতামূলক?
প্রশ্ন (২৬/১৪৬) : ইবরাহীম বিন আদহাম (রহঃ)-কে ছিলেন? বিস্তারিত জানতে চাই।
প্রশ্ন (১৪/৯৪) : সুস্থ ব্যক্তির পক্ষ থেকে ওমরাহ পালন করা যাবে কি? - -ওমর ফারূক, গোমস্তাপুর, চাঁপাই নবাবগঞ্জ।
প্রশ্ন (২৫/৩৮৫) : হজ্জব্রত পালনকালে কিছু কিছু মু‘আল্লিম হাজীদের নিকট থেকে কুরবানীর জন্য অর্থ গ্রহণ করেন কিন্তু কুরবানী করেন না। হজ্জপালন শেষে তা জানতে পারলে উক্ত হাজীদের কাফফারা দিতে হবে কি?
প্রশ্ন (৩৭/৪৭৭) : শাওয়াল মাসের ছিয়াম ধারাবাহিকভাবে রাখতে হবে কি? এছাড়া কারণবশতঃ এ মাসের মধ্যে সবকয়টি রাখা সম্ভব না হলে পরের মাসে ক্বাযা আদায় করা যাবে কি? - -আব্দুর রাযযাক, নশীপুর, বগুড়া।
প্রশ্ন (১৭/২৫৭) : জন্মের পর থেকে কোন পিতা যদি সন্তানের প্রতি কোন দায়িত্ব পালন না করে সেই পিতার প্রতি সন্তানের কোন দায়িত্ব আছে কি?
প্রশ্ন (১/২০১) : আমরা শুনেছি যে, পবিত্র কুরআনে নাকি নারী-পুরুষ আল্লাহর নিকট সমান এ কথা বলা হয়েছে। অপরদিকে হাদীছে পিতার চেয়ে মাতার অধিকার বেশী বলা হয়েছে। কিন্তু আক্বীক্বার ক্ষেত্রে দেখা যায় তার উল্টো। অর্থাৎ ছেলের জন্য ২টি আক্বীক্বা, আর মেয়ের জন্য ১টি। এখানে কার অধিকারকে অগ্রাধিকার দেওয়া হ’ল?
আরও
আরও
.