উত্তর : কোন সম্মানী ব্যক্তির আগমনে তাকবীর, শ্লোগান বা অন্য কোন ধ্বনি দেওয়া শরী‘আত পরিপন্থী নয়। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) হিজরতকালে মদীনায় পৌঁছলে এবং বদর যুদ্ধ ও তাবুক সফর থেকে বিজয়ী বেশে মদীনায় ফিরলে মুসলিমগণ উচ্চৈঃস্বরে তাকবীর দিয়ে তাঁকে স্বাগত জানান (দ্রঃ যাদুল মা‘আদ ৩/৫২; মুস্তাদরাকে হাকেম হা/৪২৮২ ও অন্যান্য)। তবে ব্যক্তির নাম ধরে নয় বরং সাধারণভাবে আল্লাহর নামে তাকবীর সহ বিভিন্ন শ্লোগান দেওয়া যাবে। যেমন ‘আহলেহাদীছ আন্দোলন’-এর মূল শ্লোগান ‘সকল বিধান বাতিল কর, অহি-র বিধান কায়েম কর’। এরূপ শ্লোগানে দাওয়াত ও সত্যপ্রকাশের নেকীও পাওয়া যাবে। সাথে সাথে জনগণের মাঝে অহি-র বিধানের প্রতি আকর্ষণ বৃদ্ধি পাবে ইনশাআল্লাহ।






প্রশ্ন (১৮/২১৮) :হানাফী মাযহাবের মুছল্লী পাশে দাঁড়ালে পায়ে পা লাগাতে গেলে পা সরিয়ে নেয়। পরে বেয়াদবী বলে আখ্যায়িত করে। এক্ষণে এরূপ মুছল্লী পাশে দাঁড়ালে করণীয় কি?
প্রশ্ন (৩০/১১০) : আয়না দেখে হারানো বস্ত্ত বের করার বিষয়টি গ্রামীণ সমাজে প্রচলিত রয়েছে। এতে বিশ্বাস করা যাবে কি?
প্রশ্ন (৩৬/২৩৬) : রাসূল (ছাঃ) বলেছেন, আল্লাহ তা‘আলা জিবরীল (আঃ)-এর মাধ্যমে কিছু শহরকে অধিবাসীসহ উল্টিয়ে দেওয়ার নির্দেশ দান করেন। কিন্তু সেখানে একজন পরহেযগার ব্যক্তি থাকায় জিবরীল (আঃ) আপত্তি করেন। তখন আল্লাহ তা‘আলা বললেন, তার ও তাদের সকলের উপরই শহরটিকে উল্টিয়ে দাও। কারণ তার সম্মুখে পাপাচার হতে দেখে মুহূর্তের জন্যও তার চেহারা মলিন হয়নি (শু‘আবুল ঈমান হা/৭৫৯৫; মিশকাত হা/৫১৫২)। উক্ত হাদীছকে জনৈক আলেম যঈফ বললেন। তার দাবী কি সঠিক?
প্রশ্ন (২৪/৬৪) : কিছু মসজিদে দেখা যাচ্ছে ফরয ছালাতের সালাম ফিরানোর পরেই উচ্চ আওয়াযে হাদীছ পাঠ শুরু হচ্ছে। অন্যদিকে মাসবূক মুছল্লীরা ফরযের বাকী অংশ আদায় করছেন। উচ্চ আওয়াযের কারণে মাসবূকের সূরা বা দো‘আ পাঠ করা কঠিন হয়ে যাচ্ছে। আবার সব মাসবূকের ছালাত শেষ হ’তেও অন্য মুছল্লীদের সুন্নাত পড়ার সময় হয়ে যাচ্ছে। এক্ষণে হাদীছ পাঠ কিভাবে এবং কোন সময়ে করতে হবে?
প্রশ্ন (১২/৩৭২) : সূরা হূদের ১০৭ ও ১০৮ নং আয়াতে জান্নাতবাসী ও জাহান্নামীদের ব্যাপারে বলা হয়েছে, তারা অনন্তকাল সেখানে থাকবে, যে পর্যন্ত আসমান ও যমীন স্থায়ী থাকবে। তবে আল্লাহ অন্য কিছু চাইলে ভিন্ন কথা’। উক্ত আয়াত থেকে বুঝা যায় যে, এক সময় জাহান্নামের শাস্তি থেকে সবাইকে রেহাই দেয়া হবে। চিরস্থায়ীভাবে কাউকে জাহান্নামে থাকতে হবে না। উক্ত আয়াতের ব্যাখ্যা জানিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (১০/২৫০) : এক মুষ্টি গম বা খেজুর দান করা বা মসজিদ থেকে ময়লা সরিয়ে ফেলা জান্নাতের হূরের মোহর হবে মর্মে বর্ণিত হাদীছগুলোর বিশুদ্ধতা জানতে চাই।
প্রশ্ন (২৯/৩৮৯) : একজন নারীর সামনে অপর নারীর পর্দার বিধান কি? একে অপরের সামনে শরীরের কতটুকু অংশ খোলা রাখতে পারবে? দলীল ভিত্তিক জানতে চাই?
প্রশ্ন (১৫/১৩৫) : মেয়েরা বোরকা পরে সাইকেল ইত্যাদি চালিয়ে স্কুলে যেতে পারবে কি? - - শারমীন সুলতানা, কলারোয়া, সাতক্ষীরা।
প্রশ্ন (২/৩২২) : আমি মানুষকে সৎ কাজের আদেশ এবং অসৎ কাজ থেকে নিষেধ করছি। কিন্তু তার অধিকাংশই নিজে পালন করতে পারি না। অথচ আল্লাহ বলেন, ‘তোমরা যা কর না তা বল কেন?’। এক্ষণে আমি কি দাওয়াত থেকে বিরত থাকব?
প্রশ্ন (৮/৮৮) : কোন মেয়ে পূর্ণ পর্দার বিধান পালন করে তার স্বামীর সাথে গার্মেন্টসের দোকান দিয়ে একত্রে ব্যবসা করতে পারবে কি?
প্রশ্ন (১৯/১৩৯) : একসাথে একাধিক মাইয়েতের উপর একবার জানাযার ছালাত পড়লে তা কি ছহীহ হবে? নাকি প্রত্যেকের জন্য পৃথক জানাযা করতে হবে? - -তাওহীদুল ইসলামমাষ্টারপাড়া, চাঁপাইনবাবগঞ্জ।
প্রশ্ন (২/২৪২) : মহিলারা কবর যিয়ারত করতে পারবে কি? দলীলসহ জানতে চাই। - আব্দুল মুমিন, নবাবগঞ্জ, দিনাজপুর।
আরও
আরও
.