উত্তর : যদি বিচারক হিসাবে হককে হক হিসেবে আর বাতিলকে বাতিল হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার, হককে তার প্রাপকের নিকটে পৌঁছে দেয়ার এবং মযলূমকে সাহায্য করার সুযোগ থাকে এবং তা বাস্তবায়ন করা যায় তাহ’লে বিচারক হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে শরী‘আতে বাধা নেই। কারণ তা নেকী এবং তাক্বওয়ার কাজে পরস্পরকে সাহায্য করার শামিল হিসেবে গণ্য হবে (মায়েদাহ ২)। আর যদি এরূপ সুযোগ না থাকে তাহলে বৈধ নয়। কেননা তাতে বিচারককে উক্ত গোনাহের ভাগিদার হতে হবে।

বর্তমানে যারা এ পেশায় নিয়োজিত আছেন, তারা ইসলামের সাথে সাংঘর্ষিক আইনগুলি বাস্তবায়ন করা থেকে বিরত থাকবেন। সম্ভব না হলে উক্ত চাকুরী পরিত্যাগ করবেন।






প্রশ্ন (১১/২৫১) : কবরের আযাব কবরে হয় না আসমানে হয়? একজন খত্বীবের বক্তব্যে জানতে পারি যে, কবরের আযাব আসমানে হয়। তিনি সূরা বাক্বারাহর ২৮ আয়াত দ্বারা দলীল দিয়েছেন।
প্রশ্ন (৪০/৪৪০) : পল্লী চিকিৎসক হিসাবে আমাকে অনেক সময় মহিলা রোগীকে ইনজেকশন দিতে হয়, হাত বা কোমরের কাপড় সরিয়ে পুশ করতে হয়। এটা জায়েয হবে কি?
প্রশ্ন (২৮/১৪৮) : কাতারের মাঝখানে পিলার বা দেওয়াল রেখে ছালাত আদায় করা যাবে কি?
প্রশ্ন (৩৩/৩৯৩) : খুৎবার আযান মসজিদের ভিতরে দাঁড়িয়ে মাইকে দেওয়া যাবে কি? জানিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (২/২৪২) : রামাযানে ‘বড় শয়তানগুলি শৃঙ্খলিত হয়’ -এর ব্যাখ্যা কি?
প্রশ্ন (৩০/৩০) : গার্মেন্টসগুলোতে বিদেশী কাপড়ের অর্ডার নেওয়া হয়। সেখানে মহিলাদের শরী‘আত বিরোধী পর্দা বিনষ্টকারী ছোট ছোট কাপড় তৈরী করতে হয়। এসব কাজ করা শরী‘আতসম্মত হবে কি?
প্রশ্ন (৩২/৩২) : আমার স্ত্রী আমার থেকে খোলা‘ নিয়ে বিবাহ বিচ্ছেদ করেছে। এখন সে ইদ্দত পালন করছে। আমি কি তাকে তার ইদ্দতের মধ্যে নতুন বিবাহের মাধ্যমে ফিরিয়ে নিতে পারব?
প্রশ্ন (১৮/২৯৮) : ছাহাবীগণের নামের শেষে (রাঃ) বলা হয়। কিন্তু তেহরান রেডিওতে (আঃ) বলা হয়। এছাড়াও ছহীহ বুখারীতে অনেক স্থানে হযরত আলী ও ফাতেমা (রাঃ)-এর নামের পরে (আঃ) লেখা আছে। এর কারণ কি এবং এরূপ বলা কি শরী‘আতসম্মত?
প্রশ্ন (৩৯/৩৯৯) : বাহাঈ কারা? এদের মতবাদ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চাই। - মুহতাসিন ফুয়াদ, মালিবাগ, ঢাকা।
প্রশ্ন (৯/৩২৯) : আল্লাহ তা‘আলা সাত আসমান ও সাত যমীন সৃষ্টি করেছেন। তাহ’লে কি আরো ছয়টি পৃথিবী বিদ্যমান রয়েছে। এ ব্যাপারে কুরআন-হাদীছ থেকে কিছু জানা যায় কি?
প্রশ্ন (১০/২৫০) : ইমাম সূরা ফাতিহা বলার শেষ পর্যায়ে থাকা অবস্থায় ছালাতে অংশগ্রহণ করলাম। এক্ষণে আমি সূরা ফাতিহা পাঠ করে শেষ করব নাকি ইমামের জওয়াবে আমীন বলব?
প্রশ্ন (৩৪/২৩৪) : জনৈক আলেম বলেন, তাফসীর পড়া যাবে না। এতে মানুষ বিভ্রান্ত হয়ে যাবে। বরং কুরআন ও হাদীছ পাঠ করতে হবে। উক্ত বক্তব্য সঠিক কি?
আরও
আরও
.