উত্তর : এভাবে নিয়মিতভাবে কুনূতে নাযেলাহ পাঠ করা জায়েয নয় (তিরমিযী হা/৪০২; মুছান্নাফ ইবনু আবী শায়বাহ হা/৫৪৫৫-৫৭; মিশকাত হা/১২৯১-৯২)। আর এর জন্য সহো সিজদা দেওয়ারও কোন প্রয়োজন নেই। ইবনুল ক্বাইয়িম (রহঃ) বলেন, রাসূল (ছাঃ) বিপদাপদের ক্ষেত্রে সাময়িকভাবে কুনূতে নাযেলাহ পাঠ করতেন। পরে তা ছাড়তেন (যাদুল মা‘আদ ১/২৭৩)। অতএব ইমাম ছাহেবকে এ কাজ থেকে বিরত রাখার চেষ্টা করতে হবে। আর যিদ করলে তাকে পরিবর্তন করে অন্য ইমাম রাখতে হবে।






প্রশ্ন (১৩/৩৭৩) : সামনা সামনি কেউ প্রশংসা করলে করণীয় কি?
প্রশ্ন (২৩/১৮৩) : বাড়ীতে প্রবেশের দো‘আ হিসাবে বর্ণিত ‘হে আল্লাহ! আমি তোমার নিকট আগমন ও নির্গমনের মঙ্গল চাই’ দো‘আটি কি ছহীহ? - -আব্দুল মান্নান, বাগমারা, রাজশাহী।
প্রশ্ন (২১/৩৪১) : আযানের হাদীছগুলো থেকে কি এটা প্রমাণিত হয় না যে ওলী-আউলিয়াদের কাছে স্বপ্নের মাধ্যমে অহী আসতে পারে? - -মুহাম্মাদ রনি হুসাইন, শফীপুর, গাযীপুর।
প্রশ্ন (৩৮/৪৩৮) : রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, ‘চল্লিশটি (উত্তম) স্বভাব রয়েছে। তন্মধ্যে সবচেয়ে উন্নত স্বভাব হ’ল দুধেল প্রাণী কাউকে দান করা। যে কোন আমলকারী ঐ স্বভাবগুলির কোনটির উপর ছওয়াব লাভের উদ্দেশ্যে ও তার জন্য প্রতিশ্রুত প্রতিদানের বিষয়কে সত্য জেনে আমল করবে তাকে অবশ্যই মহান আল্লাহ জান্নাতে দাখিল করবেন’ (বুখারী হা/২৬৩১)। উক্ত হাদীছে বর্ণিত চল্লিশটি স্বভাব কি কি?
প্রশ্ন (৩৬/৪৭৬) : ঢাকা বিমানবন্দর হ’তে বা হাজী ক্যাম্প থেকে ইহরাম বাঁধা যাবে কি? - -আলতাফ হোসাইন, দুর্গাপুর, রাজশাহী।
প্রশ্ন (৩৫/৪৩৫) : সম্প্রতি তুরষ্কে আয়া সোফিয়া জাদুঘরকে মসজিদে রূপান্তর নিয়ে ব্যাপক বিতর্ক শুরু হয়েছে। এভাবে কোন গির্জাকে মসজিদে রূপান্তরিত করা জায়েয হবে কি?
প্রশ্ন (২৫/১৮৫) : ফজরের পর সফরে বের হয়ে মাগরিবের পর সফর শেষ হয়। এর মধ্যকার যোহর ও আছর ছালাত মাগরিবের ছালাতের সাথে পড়তে হবে? না ফজরের সময় এক সাথে সকল ছালাত পড়ে নিয়ে সফরে বের হ’তে হবে? - -মঈনুদ্দীন আহমাদনওহাটা, রাজশাহী।
প্রশ্ন (৩/২০৩) : জানাযার ছালাত আদায়ের পর দলবদ্ধভাবে হাত তুলে দো‘আ করা এবং দাফন করার পর পুনরায় হাত তুলে দো‘আ করা কী শরী‘আত সম্মত?
প্রশ্ন (৩/৪৪৩) : একজন মায়ের জন্য ৬ মাসের দুগ্ধবতী সন্তানকে বাড়িতে রেখে হজ্জে যাওয়ার বিধান কি?
প্রশ্ন (২০/১৮০) : পাঁচ ওয়াক্ত ছালাতের মধ্যে তিন ওয়াক্ত সরবে ক্বিরাআত করে পড়া হয় আর দুই ওয়াক্ত নীরবে। এর কারণ কি?।
প্রশ্ন (৩৩/১৯৩) : ইবনে মাসউদ (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেছিলেন, ‘প্রত্যেক উম্মতের একজন ফেরাউন থাকে, আর আমার উম্মতের ফেরাউন হ’ল আবু জাহল’। মর্মে বর্ণিত হাদীছটির বিশুদ্ধতা জানতে চাই।
প্রশ্ন (২৩/৪৬৩) : ‘তোমরা ভূ-সম্পত্তির প্রতি আকৃষ্ট হয়ো না, তা তোমাদেরকে দুনিয়ামুখী করে তুলবে’ এ কথাটি সঠিক কি? এর ব্যাখ্যা কি?
আরও
আরও
.