উত্তর : নমরূদ কিভাবে মারা গেছে সে সম্পর্কে কুরআন ও হাদীছে কিছু বলা হয়নি। তবে তাফসীর ও ইতিহাসের গ্রন্থ সমূহে পাওয়া যায় যে, মশা দ্বারা আক্রান্ত হয়ে সে ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়েছিল (কুরতুবী, ইবনু কাছীর, বাক্বারাহ ২৫৯-এর তাফসীর দ্র., আল-বিদায়াহ ১/১৭২)। তবে এ সবই ইস্রাঈলী বর্ণনা। যে বিষয়ে রাসূল (ছাঃ) বলেন, ‘তোমরা আহলে কিতাবদের সত্য বলোনা এবং মিথ্যাও বলোনা। বরং বল, আমরা বিশ্বাস স্থাপন করলাম আল্লাহর উপরে এবং যা আমাদের প্রতি নাযিল হয়েছে, তার উপর’ (বুখারী হা/৪৪৮৫; মিশকাত হা/১৫৫)

প্রশ্নকারী : আব্দুর রাযযাক, কুষ্টিয়া







প্রশ্নঃ (৯/২৪৯) : মুনাজাতের সময় ‘ক্ষমা ভিক্ষা দাও’ এ ধরণের বাক্য বলা যাবে কি?
প্রশ্ন (৩৮/৪৩৮) : ফিতরা সম্পর্কে সঠিক মাসআলা না জানার কারণে জনৈক ব্যক্তি ফিতরা আদায় করেনি। এক্ষণে রামাযানের পর তা আদায় করা যাবে কি? এর জন্য কোন কাফফারা দিতে হবে কি?
প্রশ্ন (১৬/২৯৬) : কোন পাখীকে তীর, ধনুক বা অন্য কিছু দ্বারা আঘাত করে মাটিতে ফেলে দিয়ে যবহ করা হলে খাওয়া যাবে কি?
প্রশ্ন (৩৯/২৭৯) : মানুষ মারা গেলে তার রূহকে ইল্লীন অথবা সিজ্জীনে রাখা হয়। আবার শুনেছি মৃত মানুষ তার আত্মীয়-স্বজনের কান্না, কথাবার্তা, তাকে গোসল করানো, জানাযা পড়ানো ইত্যাদি সব শুনতে পায়। সে সব বুঝতে পারে শুধু কথা বলতে পারে না। আত্মা যদি ইল্লীন অথবা সিজ্জীনে থাকে তাহ’লে এসব শুনতে পায় কিভাবে? - -শরী‘আতুল্লাহ, শেখহাটি, নড়াইল।
প্রশ্ন (৩৫/৩৫৫) : মানুষ কি কখনো জিন বা শয়তানকে দেখতে পারে? - -আজমল ফুয়াদ, বদলগাছি, নওগাঁ।
প্রশ্ন (১৪/৫৪) : কাউকে ‘মুনশী’ বলা যাবে কি? এটা কি শিরক হবে? - -রায়হান চৌধুরী. রাণীরবন্দর, দিনাজপুর।
প্রশ্ন (৪০/৮০) : আক্বীক্বা ২টি পশুর মধ্যে ১টি পিতার বাসায় এবং অপরটি নানার বাসায় যবেহ করা জায়েয হবে কি?
প্রশ্ন (৫/১২৫) : ব্যাংক, রেডিও ও টেলিভিশনে ইঞ্জিনিয়ার হিসাবে চাকুরী করা যাবে কি? - -তাহসীন, অচিনতলা, রাজশাহী।
প্রশ্ন (৩৫/৩৫৫) : আমি যে মসজিদে মুওয়াযযিন এবং ইমাম হিসাবে দায়িত্ব পালন করি, বর্ষাকালে প্রচুর ঝড়-বৃষ্টির মধ্যে মাঝে মাঝে সেখানে যেতে ভয় লাগে। ফলে সেই সব ওয়াক্তে মসজিদে আযান ও ছালাত হয় না। এতে কি আমি গুনাহগার হব?
প্রশ্ন (২৬/১৮৬) : আল-আক্বাইদ ফাযিল গাইডে লেখা হয়েছে যে, ইমাম আবু হানীফা (রহঃ) ৪০ বছর ঘুমাননি। উক্ত বক্তব্য কি সঠিক?
প্রশ্ন (৩২/১৯২) : জেহরী বা সের্রী ছালাতে মাসবূক ছানা কখন পাঠ করবে? - -মেহেদী, কোচাশহর, গোবিন্দগঞ্জ।
প্রশ্ন (১/৪০১) : বর্তমানে বাংলাদেশে ‘রেডিয়াম ইন্টারন্যাশনাল’ নামক একটি কোম্পানী ‘ক্রিপ্টোকারেন্সি বিনিয়োগে’র আহবান জানাচ্ছে। তাদের নিয়ম অনুযায়ী ১০ ইউএস ডলার দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করতে হয়। এর বিনিময়ে তারা ‘রিপটন কয়েন’ নামে দুইশ’ কয়েন দিচ্ছে। যেটা একদিনে দেওয়া হয় না। বরং ন্যূনতম ছয় মাসে মাইনিং হিসাবে প্রতিদিন ১/২টা করে ছয় মাসের মধ্যে প্রদান করা হয়। তাদের দাবী অনুযায়ী আগামী ৬ মাসের মধ্যে এর রেট একটা উচ্চ পর্যায়ে যেতে পারে। আনুমানিক প্রতি কয়েন ১০ ডলার থেকে ১০০ ডলার হ’তে পারে। দ্বিতীয়তঃ তাদের সাথে কাজ করলে অর্থাৎ একাধিক ব্যক্তিকে রেফার করলে কোম্পানির পক্ষ থেকে ঐ ব্যক্তির বিনিয়োগের ৫% হারে মুনাফা প্রদান করবে। কিন্তু বিনিয়োগকারীর বিনিয়োগের কোন কমতি হবে না। এইভাবে বিভিন্ন পর্যায়ে কাজের বিনিময়ে তারা আরো পারসেন্টেজ লাভের ব্যবস্থা রাখছে। আবার এই কারেন্সির বিনিময় মূল্য রয়েছে এবং তারা বলছে অদূর ভবিষ্যতে বিশ্ববাজারে ভার্চুয়াল কারেন্সির ব্যাপক ব্যবহার শুরু হবে। ইতিপূর্বে ‘বিটকয়েন’ নামে এই ক্রিপ্টোকারেন্সি বাযারে এসেছিল ২০০৯ সালে। তখন তার মূল্য ছিল ৮/৯ টাকা। বর্তমানে ২০২০ সালে সেই কয়েনের মূল্য ৮ লক্ষ টাকা (১৩১১৯ সিঙ্গাপুরী ডলার)। ঠিক তেমনি ‘রিপটন কয়েন’ থেকে আয় আসবে বলে দাবী করা হচ্ছে। এখন প্রশ্ন হ’ল অধিক মুনাফা লাভের আশায় এ ধরনের কোম্পানিতে বিনিয়োগ করা যাবে কি? বিষয়টি সম্পর্কে বিস্তারিত জানালে উপকৃত হব।
আরও
আরও
.