উত্তর : আলেম হৌক বা জাহিল হৌক, কোন মুসলিম ব্যক্তির জন্য নির্দিষ্ট কোন এক ব্যক্তির তাক্বলীদ করা, অর্থাৎ শারঈ বিষয়ে বিনা দলীলে তার থেকে সকল মাসআলা গ্রহণ করা জায়েয নয়। কেননা ‘তাক্বলীদ’ হল নবী ব্যতীত অন্যের কোন শারঈ বক্তব্যকে বিনা দলীলে কবুল করার নাম। পক্ষান্তরে ছহীহ দলীল অনুযায়ী নবীর অনুসরণ করাকে বলা হয় ‘ইত্তেবা’। একটি হ’ল দলীল ছাড়াই অন্যের রায়ের অনুসরণ, অন্যটি হ’ল দলীলের অর্থাৎ কুরআন ও সুন্নাহর অনুসরণ। অন্য কথায় ‘তাক্বলীদ’ হ’ল রায়ের অনুসরণ, ‘ইত্তেবা’ হ’ল রেওয়ায়াতের অনুসরণ। ইসলামে তাক্বলীদ নিষিদ্ধ এবং ইত্তেবা প্রশংসিত। কোন মানুষ যেহেতু ভুলের ঊর্ধ্বে নয়, তাই মানব রচিত কোন মতবাদই, চাই তা ধর্মীয়, রাজনৈতিক বা অর্থনৈতিক যাই হোক না কেন, প্রকৃত সত্যের সন্ধান দিতে পারে না। সেই মতবাদে পৃথিবীতে শান্তিও আসতে পারে না। আর এ জন্যই নবী ব্যতীত অন্যের তাক্বলীদ নিষিদ্ধ এবং নবীর ইত্তেবা মানব জীবনের সকল ক্ষেত্রে অপরিহার্য। অতএব যার যে বিষয়ে জানা নেই, তিনি সে বিষয়ে অন্যকে ছহীহ হাদীছের দলীলসহ জিজ্ঞেস করবেন। প্রয়োজনে একাধিক আলেমকে জিজ্ঞেস করবেন।






প্রশ্ন (৩২/৪৭২) : আল্লাহ তা‘আলার কোন ছিফাত বা গুণবাচক নামের মাধ্যমে কিছু প্রার্থনা করা যাবে কি? যেমন কেউ বলল, হে আল্লাহর কালাম! তুমি আমাকে ক্ষমা করে দাও ইত্যাদি।
প্রশ্ন (৫/৩২৫) : জনৈক আলেম বলেন, জুম‘আর দিন ছিয়াম পালন করলে, রোগী দেখতে গেলে, মিসকীন খাওয়ালে এবং জানাযার ছালাত আদায় করলে চল্লিশ বছর কোন পাপ তার অনুগামী হবে না। কথাটির সত্যতা আছে কি? - -রফীকুল হাসান, পতেঙ্গা, চট্টগ্রাম।
প্রশ্ন (৩/২৮৩) : নযর লাগা কি সত্য? এর প্রতিকার কিভাবে সম্ভব? জনৈক লেখক ‘ইসলামী আক্বীদা ও ভ্রান্ত মতবাদ’ নামক বইয়ে লিখেছেন, নযর লাগার আশঙ্কা হলে মুখ-হাত ধুয়ে ফেলবে অর্থাৎ গোসল করবে। রেফারেন্স হিসাবে তিনি ছহীহ বুখারী ও মুসলিম উল্লেখ করেছেন। বিষয়টা কি ঠিক?
প্রশ্ন (১২/১৭২) : অনেক ছাত্রকে দেখা যায় তারা টিকিট না কেটে টিটিকে অল্প কিছু টাকা দিয়ে ট্রেনে ভ্রমণ করে। এটা কি শরী‘আতসম্মত? - .
প্রশ্ন (৪/২৪৪) : চলমান জামে মসজিদের নামে গ্রামের অপর প্রান্তে ওয়াকফকৃত জমিতে মুছল্লীদের ছালাতের সুবিধার্থে ওয়াক্তিয়া মসজিদ নির্মাণ করা যাবে কি? উল্লেখ্য যে, জামে মসজিদটি অনেক দূরে হওয়ার কারণে জামা‘আতে অংশগ্রহণ করা অনেক মুছল্লীর জন্য কষ্টদায়ক হয়। - -সেকান্দার, নিয়ামতপুর, নওগাঁ।
প্রশ্ন (৩৮/১১৮) : যেসব বিদ‘আতীদের সালাম প্রদান করা যাবে না তাদের কোন পর্যায় রয়েছে কি? না কি সাধারণভাবে সকল প্রকার বিদ‘আতীকেই সালাম প্রদান থেকে বিরত থাকতে হবে?
প্রশ্ন (২০/৩০০) : আমি অতিসম্প্রতি রেলওয়ের চাকুরী থেকে অবসর গ্রহণ করব। অবসরকালীন অর্থ আমি না তুললে প্রতি মাসে পেনশন হিসাবে পাব। আর তুলে ডাকবিভাগে জমা রাখলে লভ্যাংশ পাব। কোনটি আমার জন্য সূদমুক্ত হবে? - -মুহাম্মাদ আলীমুদ্দীন, রেলওয়ে কারখানা, সৈয়দপুর।
প্রশ্ন (২৪/৪২৪) : আযানের সময় যেমন উত্তর দিতে হয়, তেমনি এক্বামতের সময়ও কি একইভাবে উত্তর হবে?
প্রশ্ন (৩৪/৭৪): টিভি চ্যানেলের অধিকাংশ বক্তা বলছেন যে, ব্যবহার্য স্বর্ণালংকারের যাকাত দিতে হবে না। যেমন ব্যবহার্য দামী আসবাবপত্রের যাকাত নেই। উক্ত বক্তব্য কি সঠিক?
প্রশ্ন (১৫/১৫) : কোন বেগানা নারীকে যদি চিকিৎসার কাজে বাধ্যগত অবস্থায় আনা-নেওয়া করতে হয়, সেটা জায়েয হবে কি?
প্রশ্ন (৩৩/১১৩) : জন্মের পর বাবা আমার আক্বীকা করেননি। আমার স্ত্রীরও আক্বীকা হয়নি। এখন আমরা কি নিজেরা আক্বীকা করব? আক্বীক্বা কতদিন পর্যন্ত করা যায়? কেমন যরূরী?
প্রশ্ন (২৭/৩৪৭) : স্বপ্নদোষের কারণে বিছানায় বীর্য পড়লে তা সাবান দিয়ে পরিষ্কার করা আবশ্যক কি? না মুছে ফেললেই যথেষ্ট হবে?
আরও
আরও
.