উত্তর : পরিস্থিতির কারণে যারা এ বছর হজ্জে যেতে পারছেন না, তাদের জন্য আগামী বছরই হজ্জে যাওয়ার নিয়ত করা যরূরী। কেননা হজ্জ ফরয হওয়ার পর তা যতদ্রুত সম্ভব আদায় করাই কর্তব্য। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি হজ্জের সংকল্প করে, সে যেন তা দ্রুত সম্পন্ন করে’ (আবুদাঊদ হা/১৭৩২, মিশকাত হা/২৫২৩ ‘মানাসিক’ অধ্যায়)। আর কেউ যদি নিয়ত করার পর পরবর্তী হজ্জ আসার পূর্বে মারা যান তাহ’লে নিয়তের কারণে তিনি হজ্জের ছওয়াব পেয়ে যাবেন ইনশাআল্লাহ (বুখারী হা/৭৫০১; মিশকাত হা/২৩৭৪)। তবে হজ্জ পালনকারী হিসাবে গণ্য হবেন না। কিন্তু তিনি যদি হজ্জের সফরে বের হয়ে পথিমধ্যে মারা যান, তবে হজ্জ পালনকারীর মর্যাদা পেয়ে যাবেন। আল্লাহ বলেন, আর যে ব্যক্তি তার ঘর থেকে বের হয় আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের দিকে হিজরত করার উদ্দেশ্যে, অতঃপর মৃত্যু তাকে গ্রাস করে। তার প্রতিদানের ভার আল্লাহর উপর ন্যস্ত হয়েছে, আর আল্লাহ ক্ষমাশীল ও করুণাময় (নিসা ৪/১০০)

প্রশ্নকারী : মারযূক হাসান, মিঠাপুকুর, রংপুর







বিষয়সমূহ: হজ্জ ও ওমরাহ
প্রশ্ন (২৯/৩০৯) : সরকারী চাকুরীতে যা পাই তাতে চলতে অনেক কষ্ট হয়। অফিস টাইমে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিয়ে অফিসের পিসি, প্রিন্টার, কাগজ, বিদ্যুৎ ব্যবহার করে বাড়তি ইনকাম করা জায়েয হবে কি? জায়েয হ’লে অফিসের অতিরিক্ত খরচগুলো হিসাবে করে অফিসে জমা দিতে হবে কি?
প্রশ্ন (১৯/২১৯) : মাইয়েতকে গোসল করানো ব্যক্তি বা কবর খননকারীকে ওয়ারিছদের পক্ষ থেকে খাওয়ানো যাবে কী?
প্রশ্ন (৩৭/৩৭) : মেয়ের অভিভাবক অশিক্ষিত হওয়ায় ছেলে পক্ষের জনৈক ব্যক্তিকে উকীল বানিয়ে বিবাহ পড়ানো হয়েছে। উক্ত বিবাহ সঠিক হয়েছে কি? - -আব্দুস সালামইসলামপুর, নিয়ামতপুর, নওগাঁ।
প্রশ্ন (২৮/২২৮) : দাড়ি কেটে-ছোট রাখা যাবে কি এবং নিচের ঠোটের নিচে যে দাড়ির মত লোম গজায়, সেগুলো কাচি দ্বারা ছোট করা অথবা চেছে ফেলা যাবে কি? জানিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (২২/২২) : জনৈক আলেম বলেন, সব হাদীছই তো রাসূলের। তা আবার ছহীহ বা যঈফ হয় কিভাবে?
প্রশ্ন (১৫/২৫৫) : অনেকে বলে থাকেন, চেয়ার-টেবিলে খাওয়া ঠিক নয়। বরং মাটিতে বসে খাওয়াই সুন্নাত। একথা সঠিক কি?
প্রশ্ন (৩৫/৪৩৫) : ওয়াহদাতুল উজূদে বিশ্বাসী ইমামের পিছনে ছালাত আদায় করা যাবে কি?
প্রশ্ন (৩/৪৪৩) : কাদিয়ানীদের মসজিদে তাদের সাথে জামা‘আতে বা একাকী ছালাত আদায় করা যাবে কি? - -আতিয়ার রহমান, অস্ট্রেলিয়া।
প্রশ্ন (২১/৩০১) : পিতার অবর্তমানে আমার অমতে বড় ভাই আমাকে বিবাহ দেন। বিবাহে আমি কবুল বলিনি এবং কাবিননামায় স্বাক্ষর করিনি। এরপর সংসার হয়, সন্তান হয়। একসময় আমরা আলাদা হওয়ার সিদ্ধান্ত নেই। কিন্তু স্বামী তালাক দিতে রাযী নন। আর আমার পরিবার ডিভোর্সের ব্যাপারে রাযী নয়। পরে সরকারী নিয়ম অনুযায়ী খোলা তালাকের চিঠি দেই। তারপর বড় ভাইয়ের অনুমতি ছাড়া নিজে ব্যক্তিগতভাবে অন্যজনের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হই। পরে জানতে পারি অভিভাবকের অনুমতি ছাড়া বিবাহ জায়েয নয়। বর্তমানে আলাদা আছি। অভিভাবকের সম্মতি আদায়ের চেষ্টা চলছে। কিন্তু তাদের কথা পূর্বের স্বামীর কাছে ফিরে না গেলে তারা কোন সম্পর্ক রাখবে না। এক্ষণে আমার করণীয় কি?
প্রশ্ন (১০/৪৫০) : আমার ভাই আমার কাছে কিছু টাকা আমানত হিসাবে জমা রেখেছে। আমি ঐ টাকা কোন হালাল ব্যবসায়ে বিনিয়োগ করলে এতে আমানতের খেয়ানত হবে কি?
প্রশ্ন (২/৩২২) : চাচা এবং মামারা কি মাহরামদের অন্তর্ভুক্ত। কারণ কুরআনে তাদের বিষয়টি উল্লেখ নেই।
প্রশ্ন (২৩/২৩) : বিসমিল্লাহ বলে ওযূ শুরু না করলে ওযূ হবে না (আবুদাঊদ হা/১০১)। আমার প্রশ্ন হ’ল, তবে এটা কি ফরয? সঠিক উত্তর জানিয়ে বাধিত করবেন।
আরও
আরও
.