উত্তর : প্রয়োজন সাপেক্ষে বিয়ের জন্য একাধিক মেয়ে দেখায় কোন বাধা নেই। নিয়ম হ’ল, বিবাহের উদ্দেশ্যে প্রথমে মেয়েকে না জানিয়ে দেখে নিবে। রাসূল (ছাঃ) বলেন, যখন তোমাদের কেউ কোন নারীকে বিবাহের প্রস্তাব দিবে তখন তার প্রতি দৃষ্টিদানে কোন দোষ নেই যদি কেবল প্রস্তাব দেওয়ার উদ্দেশ্যে দেখা হয়। এমনকি তার অজান্তে হ’লেও’ (আহমাদ হা/২৩৬০৩; ছহীহাহ হা/৯৭)। হাফেয ইবনু হাজার (রহঃ) বলেন, জমহূর বিদ্বানগণ বলেন, বিবাহের উদ্দেশ্যে মেয়ের অনুমতি ব্যতীত গোপনে থেকে তাকে দেখা জায়েয (ফাৎহুল বারী ৯/১৫৭)। মুহাম্মাদ বিন মাসলামাহ ও জাবের বিন আব্দুল্লাহর মত ছাহাবীগণ বিবাহের উদ্দেশ্যে আড়াল থেকে মেয়ে দেখেছেন (আবুদাউদ হা/২০৮২; হাকেম হা/২৬৯৬; ছহীহাহাহ হা/৯৯-এর আলোচনা দ্রষ্টব্য)। এরপর পসন্দ হলে মাহরামের উপস্থিতিতে ঘরে বসে দেখবে। চূড়ান্তভাবে পসন্দ না হলে এরপরেও এড়িয়ে যেতে পারে। রাসূল (ছাঃ) বলেন, যখন তোমাদের কেউ কোন পাত্রীকে প্রস্তাব দিবে, তখন সম্ভব হ’লে সে যেন পাত্রীকে দেখে। যা বিবাহের জন্য সহায়ক হবে (আবুদাউদ হা/২০৮২; মিশকাত হা/৩১০৬; ছহীহাহ হা/৯৯)। অন্যত্র রাসূল (ছাঃ) বলেন, পাত্রী দর্শনে পরস্পরে মহববত সৃষ্টি হয়’ (ইবনু মাজাহ হা/১৮৬৫; মিশকাত হা/৩১০৭; ছহীহাহ হা/৯৬)। আবু হুরায়রা (রাঃ) বলেন, জনৈক ব্যক্তি রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-কে বলল, আমি আনছারদের এক মেয়েকে বিবাহ করতে ইচ্ছুক। তিনি বললেন, তুমি তাকে প্রথমে দেখে নাও। কারণ আনছার মেয়েদের চোখে দোষ থাকে (মুসলিম হা/১৪২৪, মিশকাত হা/৩০৯৮ ‘বিবাহ’ অধ্যায়)






প্রশ্ন (১৯/৩৭৯) : ছালাতের সময় টুপি বা পাগড়ী পরা কি যরূরী? না পরলে সুন্নাতের খেলাফ হবে কি? জানিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (১/২০১) : আমরা শুনেছি যে, পবিত্র কুরআনে নাকি নারী-পুরুষ আল্লাহর নিকট সমান এ কথা বলা হয়েছে। অপরদিকে হাদীছে পিতার চেয়ে মাতার অধিকার বেশী বলা হয়েছে। কিন্তু আক্বীক্বার ক্ষেত্রে দেখা যায় তার উল্টো। অর্থাৎ ছেলের জন্য ২টি আক্বীক্বা, আর মেয়ের জন্য ১টি। এখানে কার অধিকারকে অগ্রাধিকার দেওয়া হ’ল?
প্রশ্ন (১৪/৩৭৪) : আমি কিছু নারীকে কুরআন পড়াই। আমাদের নিজস্ব কোন ফান্ড না থাকায় তাদের নিকট থেকে সাধ্যনুযায়ী কিছু টাকা জমা করি এবং তাদের মাঝে বিভিন্ন সময়ে প্রতিযোগিতা করে উক্ত অর্থ দিয়ে তার পুরস্কার ক্রয় করে তাদেরকে দেই। এভাবে টাকা নিয়ে পুরস্কার দেওয়া জুয়ার - সা‘দিয়া, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত।
প্রশ্ন (২০/৪২০) : মেয়ের পিতা বিদেশে থাকেন। অন্য নিকটাত্মীয় তেমন কেউ বিবাহে উপস্থিত থাকবেন না। এক্ষণে পিতা প্রশ্নকারী : পরিচিত কাউকে ফোনে ওলীর দায়িত্ব দিলে বিবাহ শুদ্ধ হবে কি?
প্রশ্ন (৩২/৩৫২) : রামাযান মাসে দিনের বেলায় কেউ যদি ভুল করে পূর্ণরূপে খাদ্যগ্রহণ করে ফেলে, তাহ’লে সে কি ঐ ছিয়াম পূর্ণ করবে, নাকি পরে তার ক্বাযা আদায় করবে? - -দীদারুল ইসলাম, পীরগঞ্জ, ঠাকুরগাঁও।
প্রশ্ন (৩০/৩৯০) : ৭ লক্ষ টাকা দিয়ে গ্রামের মসজিদ পুনর্নির্মাণ করার ব্যাপারে আমি ইচ্ছা পোষণ করেছিলাম। কিন্তু অন্য একজন কাজটি সম্পন্ন করেছে। এক্ষণে উক্ত টাকা কবরস্থানের প্রাচীর দেওয়া, মাদ্রাসায় দান করা ইত্যাদি করলে ওয়াদা পালন হবে কি? - সৈয়দ মুহাম্মাদ ইদ্রীস, বনশ্রী, ঢাকা।
প্রশ্ন (৩৭/৩১৭) : হাদীছে বর্ণিত ঈমানের ৭০টি শাখা-প্রশাখা ধারাবাহিকভাবে জানতে চাই। - যুলফিকার আলম, খানপুর, পঞ্চগড়।
প্রশ্ন (৩৬/৭৬) : ঈদের দিনকে কবর যিয়ারতের জন্য নির্দিষ্ট করা জায়েয হবে কি?
প্রশ্ন (৩৫/৩৯৫) : জমি সহ বিভিন্ন ক্রয়-বিক্রয়ে সহযোগিতার মাধ্যমে উপার্জন করা জায়েয হবে কি? - -নূরুল ইসলাম, নিয়ামতপুর, নওগাঁ।
প্রশ্ন (৫/২৮৫) : জনৈক ব্যক্তি নিয়মিত যাকাত প্রদান করতেন। কিন্তু বিভিন্ন অসুবিধার কারণে তিনি অনিয়মিত হয়ে পড়েন। কয়েক বছর পর এখন তিনি নিয়মিত যাকাত দিতে চান। কিন্তু আগের প্রদেয় যাকাত অনেক বেশী পরিমাণে হয়ে যাওয়ায় তা আদায় করা কষ্টকর হয়ে পড়ছে। এক্ষণে পুরোটা কি আদায় করা আবশ্যক হবে না তওবা করলেই হবে?
প্রশ্ন (৩২/৩৯২) : জনৈক আলেম বলেন, আশূরার ছিয়াম নূহ (আঃ)-এর যুগ থেকে চলে আসছে। তিনি অত্যাচারী কওম থেকে মুক্তি লাভের শুকরিয়া স্বরূপ তা পালন করতেন। একথার সত্যতা জানতে চাই। - আব্দুর রহমান, উল্লাপাড়া, সিরাজগঞ্জ।
প্রশ্ন (২৫/৩৮৫) : হজ্জব্রত পালনকালে কিছু কিছু মু‘আল্লিম হাজীদের নিকট থেকে কুরবানীর জন্য অর্থ গ্রহণ করেন কিন্তু কুরবানী করেন না। হজ্জপালন শেষে তা জানতে পারলে উক্ত হাজীদের কাফফারা দিতে হবে কি?
আরও
আরও
.