উত্তর : কবর দিয়ে ফিরে যাওয়ার সময় মাইয়েত যেমন তার স্বজনদের জুতার আওয়াজ শুনতে পায় (বুখারী হা/১৩৩৮; মুসলিম হা/২৮৭০; মিশকাত হা/১২৬), তেমনি কবরবাসীর উদ্দেশ্যে সালাম দিলে ফেরেশতাগণ তাদের রূহে সালাম পৌঁছে দেন এবং তারাও সালামের জবাব দেন। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, ‘তোমাদের কেউ যখন পরিচিত কোন কবরের পাশ দিয়ে অতিক্রম করে সালাম দিলে সেও তাকে চিনে এবং তার সালামের জবাব দেয়। আর যখন কোন অপরিচিত কবরের পাশ দিয়ে সালাম দিয়ে অতিক্রম করে, তখন সেও তার সালামের জবাব দেয়’ [(বায়হাক্বী, শু‘আবুল ঈমান হা/৯২৯৬; ইবনু আব্দিল বার্র, আল-ইস্তিযকার ১/১৮৫; ইবনু তায়মিয়াহ, মাজমূ‘উল ফাতাওয়া ২৪/২৯৭; ইবনুল ক্বাইয়িম, আর-রূহ, পৃ. ৫; উছায়মীন, মাজমূ‘ ফাতাওয়া, ক্রমিক ৩০৭, ২/২৪৪ পৃ.। ইরাক্বী, ইবনু তায়মিয়াহ, ইবনু আব্দিল বার্র, শাওকানী প্রমুখ বিদ্বানগণ হাদীছটি ছহীহ বলেছেন। তবে আলবানী একে যঈফ বলেছেন (সিলসিলা যঈফাহ হা/৪৪৯৩)]

রূহ ফিরিয়ে দেওয়া ও সালামের জওয়াব দেওয়া বিষয়গুলি বরযখী জীবনের বিষয়। তার আকৃতি-প্রকৃতি নির্ধারণ করা কারু পক্ষে সম্ভব নয়। অতএব জীবিতদের জন্য করণীয় হ’ল রাসূল (ছাঃ)-এর নির্দেশ মোতাবেক কবরবাসীকে সালাম দেওয়া (মুসলিম হা/২৪৯; ইবনু মাজাহ হা/৪৩০৬; মিশকাত হা/২৯৮)






প্রশ্ন (১২/২৯২) : শেষ যামানায় আল্লাহর অবাধ্যতা ব্যতীত জীবিকা অর্জন সম্ভব হবে না- মর্মে বর্ণিত হাদীছটি কি ছহীহ? - -আমীনুল ইসলাম, নোয়াখালী সদর, নোয়াখালী।
প্রশ্ন (৩৫/১৯৫) : আমি সাব রেজিষ্ট্রি অফিসে নকল বিভাগে চাকুরী করি। সরকার আমাদের ভলিউম লেখা তথা প্রতি পৃষ্ঠা লেখার জন্যে পারিশ্রমিক হিসাবে ৪০ টাকা করে প্রদান করে থাকে। কিন্তু সেটা ৬ মাস বা ১ বছর পর পর পরিশোধ করে। আর ৪০ টাকা থেকে উপরের মহল ১৫ টাকা করে কেটে রেখে আমাদের ২৫ টাকা হিসাব ভাতা দেয়। সেকারণ আমরা দলীলের অবিকল নকল কপি করার ক্ষেত্রে নকলের সরকারী ফিসের সাথে অতিরিক্ত কিছু টাকা পারিশ্রমিক হিসাবে নিয়ে থাকি, যা স্থানীয় অফিস কর্তৃপক্ষ কর্তৃক নির্ধারিত। এক্ষণে এই অতিরিক্ত টাকা নেওয়া কি জায়েয হবে কি? - -মুহাম্মাদ রায়হান, মারিয়ালী, গাযীপুর।
প্রশ্ন (২১/৪৬১) : যাকাতের টাকা দিয়ে কুরআন-হাদীছ ও ইসলামী বই কিনে মানুষের মাঝে বিতরণ করা যাবে কি? - -সাবিবর রহমান, গাবতলী, বগুড়া।
প্রশ্ন (২৯/১০৯) : নিয়ামুল কুরআন ও মকছূদুল মুমিনীন বই দু’টিতে কি নির্ভরযোগ্য? এগুলি পড়ে আমল করা যাবে কি? - -ইউসুফ, কামারপাড়া, মাগুরা।
প্রশ্ন (২/৪০২) : দুনিয়াবী চাপমুক্তির জন্য আল্লাহর নিকটে মৃত্যু কামনা করা যাবে কি? - -আল-আমীন, ঢাকা।
প্রশ্ন (১৪/১৭৪) : ফরয গোসল আবশ্যক হওয়া অবস্থায় দো‘আ-দরূদ পাঠ করা যাবে কি?
প্রশ্ন (২৯/৪২৯) : ‘সাইয়েদ’ আল্লাহর গুণবাচক নাম সমূহের অন্তর্ভুক্ত কি? যদি হয় তবে ইয়া সাইয়েদী বলে দো‘আ করা যাবে কি? - আযহারুল ইসলাম গড়েরডাঙ্গা, সাতক্ষীরা।
প্রশ্ন (২৭/২২৭) : ছিয়ামরত অবস্থায় কাউকে জোরপূর্বক কিছু খাইয়ে দেওয়া হ’লে উক্ত ছায়েমের জন্য করণীয় কি? তার কাফফারা দিতে হবে কি? ঐদিন সে ছিয়াম রাখবে না ছেড়ে দেবে?
প্রশ্ন (২৩/৩৪৩) : ওয়াক্তিয়া মসজিদে ই‘তিকাফ করা যায় কি? এছাড়া মহিলারা নিজ বাড়ীতে ই‘তিকাফ করতে পারে কি? - -খাদীজা আখতার মালোপাড়া, রাজশাহী।
প্রশ্ন (৩৬/৭৬): অমুসলিমদের বানানো মিষ্টি, মুড়ি ইত্যাদি খাওয়া বা তা দিয়ে ইফতার করা যাবে কি? এছাড়া তাদের রান্না খেতে শরী‘আতে কোন বাধা আছে কি?
প্রশ্ন (২৪/২৬৪) : যে ব্যক্তি প্রত্যেক জুম‘আর দিন নিজের পিতা-মাতার অথবা তাঁদের একজনের কবর যিয়ারত করবে তাকে ক্ষমা করা হবে এবং পিতা-মাতার সাথে সদ্ব্যবহারকারী ব্যক্তি বলে গণ্য হবে (বায়হাক্বী)। উক্ত হাদীছটি কি ছহীহ?
প্রশ্ন (৩৮/১১৮) : আইনজীবী হওয়ার কারণে আমাকে ব্যাংক সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়াদির আইনজীবী হিসাবে কাজ করতে হয়। আমাদের কাজের ধরনটা যেমন- (১) কোন ব্যক্তি ব্যাংক থেকে লোন নিতে গেলে যামানত স্বরূপ ঋণগ্রহীতার জায়গা-জমির কাগজ ব্যাংকে মর্টগেজ রাখতে হয়। ওই কাগজপত্র আইনজীবী হিসাবে আমাদের যাচাই করতে হয়। ব্যাংক অনেক সময় সূদ মওকূফও করে এবং আইনজীবী এক্ষেত্রে সহায়তা করেন। (২) মানুষ ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে ঐামানত হিসাবে চেক জমা দেয়। নির্ধারিত সময়ে চেকের টাকা ব্যাংকে জমা না দিলে ব্যাংক তখন চেকে উল্লেখিত টাকা আদায়ের মামলা করে। এ ধরনের মামলায় আইনজীবীকে লড়তে হয়। প্রশ্ন হল, উপরোক্ত ক্ষেত্রসমূহে আইনজীবী হিসাবে আমি কাজ করতে পারি কি? - -এ্যাডভোকেট ফখরুল ইসলাম, মৌলভীবাজার।
আরও
আরও
.