উত্তর: উক্ত বাক্যটি রাসূল (ছাঃ) কেবল অমুসলিম শাসক ও নেতাদের নিকট পত্র লেখার সময় ব্যবহার করতেন (বুখারী হা/৭, মিশকাত হা/৩৯২৬)






প্রশ্ন (১১/১৩১) : ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানে পণ্য বাকিতে বিক্রয়ের পর মূল্য পরিশোধের ক্ষেত্রে সঠিক সময়ে টাকা আদায়ের উদ্দেশ্যে মাসিক বা বার্ষিক বিলম্ব ফী গ্রহণ করা যাবে কি? যেমন প্রথম বছরের মধ্যে পরিশোধ করলে কেবল মূল্য পরিশোধ করতে হবে। তারপর প্রতি বছর ৫ হাযার টাকা করে জরিমানা যুক্ত হবে। এভাবে না করলে মানুষ অর্থ ফেরৎ দিতে অবহেলা করে। রাষ্ট্রীয় আইনের শিথিলতার কারণে অর্থ আদায়ের তেমন কোন উপায়ও থাকে না। এক্ষণে এটা জায়েয হবে কি?
প্রশ্ন (১২/৫২) : জুম‘আর দিন ইমাম ছাহেব খুৎবায় উঠে গেলে তাদের নাম ফেরেশতাদের খাতায় উঠে না। এক্ষণে তাদের জুম‘আ হবে কি?
প্রশ্ন (১৭/১৭) : মসজিদে সূদ বা অবৈধ ইনকামের সাথে জড়িত ব্যক্তিদের প্রদত্ত টাকা গ্রহণ করা যাবে কি? আর এর মাধ্যমে দাতা কোন নেকী পাবে কি?
প্রশ্ন (২৩/২৬৩) : মাসজিদুল আক্বছায় যদি কোন ব্যক্তি ছালাত আদায় করেন, তাহ’লে তার বিগত জীবনের সমস্ত গুনাহ মাফ হয়ে যাবে’ মর্মে কোন ছহীহ হাদীছ আছে কি? - সুলতান আহমাদ মুরাদপুর, চট্টগ্রাম।
প্রশ্ন (২১/২২১) : জনৈক আলেম বলেন, যে ব্যক্তি লায়লাতুল ক্বদরে রাত্রি জাগরণ করে ইবাদত করল, তার জন্য জান্নাতে ঘর নির্মাণ করা হবে। বক্তব্যটির সত্যতা জানিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (৭/১২৭) : জনৈক ব্যক্তি বলেন, কোন ব্যক্তি ওয়ায মাহফিলে যাওয়ার ইচ্ছা করে সামনের পা বাড়িয়ে পিছনের পা তোলার আগেই সকল গোনাহ মাফ হয়ে যায়। একথার কোন সত্যতা আছে কি?
প্রশ্ন (৬/৬) : আমাদের এলাকায় মুসলমানরা পাঠা লালন-পালন করে, যা মূলত: হিন্দুদের পূজার সময় বলী দেওয়া হয়। এরূপ কাজে সহযোগিতার উদ্দেশ্যে পাঠা পালন করা জায়েয হবে কি?
প্রশ্ন (১/২৮১) : আমি একটি দেশের অভ্যন্তরীণ জাহাযের নাবিক হওয়ায় জাহাযে থাকা অবস্থায় সবসময় ক্বছর করি। তবে জাহাযে অধিকাংশ সময় আমি ফ্রী থাকি। সেক্ষেত্রে প্রতি ওয়াক্ত ছালাতের সুন্নাতগুলো সহ অন্যান্য নফল ছালাত আদায় করা যাবে কি?
প্রশ্ন (২৫/৩০৫) : হক-বাতিল প্রকাশের ক্ষেত্রে বড়দের মর্যাদার প্রতি লক্ষ্য রাখার প্রয়োজনীয়তা আছে কি? এছাড়া বড়দের নাম ধরে ডাকায় শরী‘আতে কোন বাধা আছে কি?
প্রশ্ন (৩৭/১১৭) : গোসলের সময় লজ্জাস্থানে দৃষ্টি পড়লে বা খালি হাত স্পর্শ করলে ওযূ নষ্ট হবে কি? - -মুখলেছুর রহমান, উত্তর দিনাজপুর, ভারত।
প্রশ্ন (২৩/১০৩) : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ খুব জঘন্য। একদিকে হলের বাধ্যতামূলক অসুস্থ রাজনীতি, অন্যদিকে নগ্নতার ছোবল। নাস্তিকতার আগ্রাসন তো আছেই। এমন প্রতিকূল পরিবেশের সাথে লড়াই করা সত্ত্বেও ঈমান হারানোর ঝুঁকি থাকে। এমতাবস্থায় সাধারণভাবে আমল করে টিকে থাকা উত্তম হবে, না ভাল পরিবেশে থাকা উত্তম হবে? এ জন্য অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা করলে তাক্বদীরের কোন পরিবর্তন হবে কি ?
প্রশ্ন (৩১/৩১১) : অনেকে পিতা-মাতার কবরে নিজেকে দাফন করার জন্য অছিয়ত করে যায়। এর কোন উপকারিতা আছে কি?
আরও
আরও
.