উত্তর : রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর যুগেই হাদীছ লেখা শুরু হয়। মক্কা বিজয়ের পর তাঁর ভাষণের কিছু অংশ তিনি জনৈক আবু শাহকে লিখে দিতে বলেন (বুখারী হা/২৪৩৪)। এছাড়া অন্যান্য প্রমাণও রয়েছে। তবে রাষ্ট্রীয়ভাবে হাদীছের সংকলনকার্য শুরু হয় খলীফা ওমর ইবনু আব্দিল আযীয (৯৯-১০১ হিঃ)-এর সময়ে। তাঁর নির্দেশে হাদীছ সংকলনের কাজ শুরু হয় (বিস্তারিত দ্রঃ মুছতফা আল-আ‘যমী, দিরাসাত ফিল হাদীছিন নববী ওয়া তারীখু তাদভীনিহি)। তৃতীয় শতাব্দী ছিল হাদীছ সংকলনের স্বর্ণযুগ। প্রচলিত মাযহাবের জন্ম হয়েছে ৪র্থ শতাব্দীতে। যেমন শাহ অলিউল্লাহ মুহাদ্দিছ দেহলভী (রহঃ) বলেন, ‘জেনে রাখ যে, ৪র্থ শতাব্দী হিজরীর পূর্বে কোন মুসলমান কোন একজন নির্দিষ্ট বিদ্বানের মাযহাবের তাক্বলীদের উপরে সংঘবদ্ধ ছিল না’ {হুজ্জাতুল্লাহিল বালিগাহ (কায়রো : ১৩৫৫/১৯৩৬), ১/১৫২ পৃঃ}। সুতরাং প্রচলিত মাযহাব সমূহ সৃষ্টি হয়েছে হাদীছ সংকলন যুগের পরে।






প্রশ্ন (৬/৩২৬) : ‘মুমিন বান্দা ও শিরকের মধ্যে পার্থক্য হচ্ছে ছালাত বর্জন করা। অতএব যে ব্যক্তি ছালাত ত্যাগ করল সে অবশ্যই শিরক করল’ হাদীছটির বিশুদ্ধতা ও হুকুম জানতে চাই।
প্রশ্ন (৩৫/১৫৫): একজন ইমাম ঈদের দিন ১ ঘন্টার ব্যবধানে একাধিক জামা‘আতে ইমামতি করতে পারে কি? ছাহাবায়ে কেরামের জীবনে এরূপ কোন আমল আছে কি? শরী‘আতে এ ব্যাপারে কোন নির্দেশনা আছে কি?
প্রশ্ন (২৯/২৯) : ঋণগ্রস্ত অবস্থায় মৃত্যুবরণ করলে তাকে বিনা জানাযায় পুঁতে দিতে হবে মর্মে বক্তব্যটির কোন ভিত্তি আছে কি?
প্রশ্ন (২৪/২৬৪) : পিতা-মাতা জ্ঞাতসারে বা অজ্ঞাতসারে শিরক-বিদ‘আতে লিপ্ত থাকা অবস্থায় মারা গেছেন। এক্ষণে সন্তান হিসাবে আমার করণীয় কি? পিতা-মাতার জন্য দান করলে ছওয়াব কার হবে? আমিও ছওয়াব পাবো কি?
প্রশ্ন (১৫/১৫) : কোন মহিলা কি কোর্টের মাধ্যমে তার স্বামীকে ডিভোর্স দিতে পারে? স্বামীর সাথে কারো মিলমিশ না হলে সে কিভাবে স্বামীকে পরিত্যাগ করবে?
প্রশ্ন (৯/৪৯) : হে আল্লাহ আপনি আমাকে মিসকীন বেশে দুনিয়াতে বাঁচিয়ে রাখুন এবং মিসকীনদের সাথে পুনরুত্থান ঘটান’ মর্মে বর্ণিত দো‘আটি রাসূল (ছাঃ) সর্বদা করতেন কি? - -শবনম মুশতারীদুর্গাপুর, রাজশাহী।
প্রশ্ন (৩৬/১১৬) : বিয়ের জন্য ঘটককে পাত্রীর ছবি দেওয়া যাবে কি?
প্রশ্ন (২৫/৪২৫) : ফজর বা আছরের ছালাতরত অবস্থায় সূর্যোদয় বা সূর্যাস্ত হ’লে ছালাত বাতিল হয়ে যাবে কি? - -আব্দুর রঊফ, তালা, সাতক্ষীরা।
প্রশ্ন (২৪/৪৬৪) : প্রথম আলো ১৯ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ইং সংখ্যায় দারুল এহসান বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা-এর অধ্যাপক আবুল মনিম খান এক নিবন্ধে বলেন, যে ব্যক্তির কাছে ঈদের দিন সুবহে সাদিকের সময় জীবিকা নির্বাহের অত্যাবশ্যকীয় উপকরণ ব্যতীত সাড়ে সাত তোলা সোনা অথবা সাড়ে বায়ান্ন তোলা রূপা অথবা সমমূল্যের অন্য কোন সম্পদ থাকে তার উপর ছাদকাতুল ফিতর আদায় করা ওয়াজিব। এই পরিমাণ সম্পদকে শরীয়তের পরিভাষায় নিছাব বলা হয়। প্রত্যেক সামর্থ্যবান মুসলমানের উপর ছাদাকাতুল ফিৎর আদায় করা ওয়াজিব। উক্ত দাবী কি সঠিক?
প্রশ্ন (১২/৩৭২) : বাদুড় বা অন্য কোন পাখি পোষাকে পায়খানা করে দিলে উক্ত পোষাকে ছালাত আদায় করা যাবে কি? তথা পাখির পেশাব-পায়খানা পবিত্র কি?
প্রশ্ন (১৪/২৯৪) : আমি সরকারী চাকুরী করি। হারাম উপার্জন করি। অনেক পাপ করেছি। আমি এখন সংকল্প করেছি, সকল পাপ থেকে তওবা করব, চাকুরী ছেড়ে দিব, হালাল চাকরী পেলে তা করব। যা উপার্জন করব তার অধিকাংশই দান করে দিব। এতে কি আমার পূর্ববর্তী গুনাহ মাফ হবে?
প্রশ্ন (১২/১৩২) : সূদী ব্যাংক, ইসলামী ব্যাংক, সকল ব্যাংকই যদি সূদযুক্ত হয়, তাহলে টাকা রাখার ব্যাপারে আমাদের জন্য করণীয় কি?
আরও
আরও
.