উত্তর : এতে কোন বাধা নেই। ওমর (রাঃ)-এর যুগে কূফার দায়িত্বশীল ছিলেন আব্দুল্লাহ ইবনে মাসঊদ (রাঃ)। একদা মসজিদ হ’তে বায়তুল মাল চুরি হ’লে সে ঘটনা ওমর (রাঃ)- কে জানানো হয়। তিনি মসজিদ স্থানান্তর করার নির্দেশ দেন। ফলে মসজিদ স্থানান্তরিত করা হয় এবং পূর্বের স্থানটি খেজুর বিক্রির বাজারে পরিণত হয় (ত্বাবারাণী, আল-মু‘জামুল কাবীর হা/৮৯৪৯; মাজমা‘উয যাওয়ায়েদ হা/১০৬৫৪; হায়ছামী বলেন, এর বর্ণনাকারীগণ বিশ্বস্ত; ইবনু তায়মিয়াহ, মাজমূ‘ ফাতাওয়া ৩১/২১৬-২১৭; ফিক্বহুস সুন্নাহ ৪/২৯০ পৃঃ)






প্রশ্ন (৮/২৮৮) : ওহোদের যুদ্ধে হিন্দা হামযা (রাঃ)-এর কলিজা চিবিয়ে খেয়েছিল মর্মে যে কথা প্রচলিত আছে তা কি সঠিক?
প্রশ্ন (২/১৬২) : ওযূর কার্যাবলীর মাঝে ধারাবাহিকতা রক্ষা করা ওয়াজিব কি? কোন একটি ভুলে গেলে পুনরায় শুরু থেকে করতে হবে কি? - -মীযানুর রহমান, ঝিনাইদহ।
প্রশ্ন (৩৭/৭৭) : আহলে বায়েত বলতে কি বুঝায়? তারা কারা? - -মুহাম্মাদ, কিষানগঞ্জ, ভারত।
প্রশ্ন (১/৩৬১) : অন্যের জমিতে ফসলের ক্ষতি না করে বিনা অনুমতিতে গরু-ছাগল, হাঁস-মুরগী চরানো বা ঘাস খাওয়ানো যাবে কি?
প্রশ্ন (২৯/৪৬৯) : সামাজিক মাধ্যমে মৃত্যু সংবাদ জানানো এবং মৃত ব্যক্তির জন্য দো‘আ চাওয়া শরী‘আতসম্মত কি?
প্রশ্ন (১৮/৪১৮) : ইউনুস (আঃ) মাছের পেটে থাকা অবস্থায় কতবার দো‘আ ইউনুস পাঠ করেছিলেন?
প্রশ্ন (২৩/২৩) : হাঁসের ডিম মুরগীর পেটের নীচে রেখে বাচ্চা ফুটানো যাবে কি?
প্রশ্ন (১১/৩৭১) : আমরা জানি কবরে মৃত ব্যক্তির প্রশ্নোত্তর হয়। কিন্তু যারা পানিতে ডুবে মরে, আগুনে পুড়ে মরে কিংবা বাঘে খেয়ে নেয় তাদের হিসাব কোথায় হবে?
প্রশ্ন (২৭/১৮৭) : কোন ব্যক্তি গান-বাজনাসহ অন্যান্য অপকর্ম চালু রেখে মারা গেলে তার পাপের ভাগ সে পেতে থাকবে কি?
প্রশ্ন (১/২০১) : জানাযার ছালাতের বিধান কত হিজরীতে জারি হয়? খাদীজা (রাঃ)-এর জানাযা না হওয়ার কারণ কি? - .
প্রশ্ন (২২/২৬২) : প্রচলিত চিল্লা প্রথা কি হাদীছ সম্মত?
প্রশ্ন (১/৪০১) : বর্তমানে বাংলাদেশে ‘রেডিয়াম ইন্টারন্যাশনাল’ নামক একটি কোম্পানী ‘ক্রিপ্টোকারেন্সি বিনিয়োগে’র আহবান জানাচ্ছে। তাদের নিয়ম অনুযায়ী ১০ ইউএস ডলার দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করতে হয়। এর বিনিময়ে তারা ‘রিপটন কয়েন’ নামে দুইশ’ কয়েন দিচ্ছে। যেটা একদিনে দেওয়া হয় না। বরং ন্যূনতম ছয় মাসে মাইনিং হিসাবে প্রতিদিন ১/২টা করে ছয় মাসের মধ্যে প্রদান করা হয়। তাদের দাবী অনুযায়ী আগামী ৬ মাসের মধ্যে এর রেট একটা উচ্চ পর্যায়ে যেতে পারে। আনুমানিক প্রতি কয়েন ১০ ডলার থেকে ১০০ ডলার হ’তে পারে। দ্বিতীয়তঃ তাদের সাথে কাজ করলে অর্থাৎ একাধিক ব্যক্তিকে রেফার করলে কোম্পানির পক্ষ থেকে ঐ ব্যক্তির বিনিয়োগের ৫% হারে মুনাফা প্রদান করবে। কিন্তু বিনিয়োগকারীর বিনিয়োগের কোন কমতি হবে না। এইভাবে বিভিন্ন পর্যায়ে কাজের বিনিময়ে তারা আরো পারসেন্টেজ লাভের ব্যবস্থা রাখছে। আবার এই কারেন্সির বিনিময় মূল্য রয়েছে এবং তারা বলছে অদূর ভবিষ্যতে বিশ্ববাজারে ভার্চুয়াল কারেন্সির ব্যাপক ব্যবহার শুরু হবে। ইতিপূর্বে ‘বিটকয়েন’ নামে এই ক্রিপ্টোকারেন্সি বাযারে এসেছিল ২০০৯ সালে। তখন তার মূল্য ছিল ৮/৯ টাকা। বর্তমানে ২০২০ সালে সেই কয়েনের মূল্য ৮ লক্ষ টাকা (১৩১১৯ সিঙ্গাপুরী ডলার)। ঠিক তেমনি ‘রিপটন কয়েন’ থেকে আয় আসবে বলে দাবী করা হচ্ছে। এখন প্রশ্ন হ’ল অধিক মুনাফা লাভের আশায় এ ধরনের কোম্পানিতে বিনিয়োগ করা যাবে কি? বিষয়টি সম্পর্কে বিস্তারিত জানালে উপকৃত হব।
আরও
আরও
.