উত্তর : জেনেশুনে নারী-পুরুষের এরূপ অবাধ মেলামেশার সুযোগ দিলে হোটেল মালিক অবশ্যই গুনাহগার হবেন। এরূপ হোটেলে জেনে-শুনে যাওয়া উচিত নয়। গেলেও ফিরে আসতে হবে। আল্লাহ বলেন, ‘তোমরা পাপ ও সীমা লঙ্ঘনের কাজে একে অপরকে সহযোগিতা করো না (মায়েদা ৫/২)। অতএব হোটেল মালিকদের কর্তব্য হ’ল- এ ধরনের কোন সুযোগ না রাখা। এছাড়া হোটেলে সিসিটিভি ক্যামেরা চালু করা, অশ্লীলতা থেকে বিরত থাকার ও আল্লাহভীরুতার আহবান সম্বলিত ফেস্টুন-পোস্টার টাঙিয়ে রাখা। এজন্য ‘হাদীছ ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ’ প্রকাশিত ‘হে মানুষ আল্লাহকে ভয় কর’ দেওয়ালপত্রটি হোটেলের বিভিন্ন স্থানে টাঙিয়ে রাখা যেতে পারে।







প্রশ্ন (২২/৩৮২) : মি‘রাজে গমনের সময় বায়তুল মুক্বাদ্দাসে সকল নবী-রাসূল কি সশরীরে উপস্থিত হয়েছিলেন? তারা কি কবর থেকে উত্থিত হয়েছিলেন? এ ব্যাপারে সবিস্তারে জানতে চাই।
প্রশ্ন (২৭/১০৭) : প্রশাসনিক ক্ষেত্রে সাক্ষাতের সময় সালাম বিনিময় না করে প্রচলিত স্যালুট প্রথা শরী‘আতসম্মত কি?
প্রশ্ন (২৯/৩৪৯) : কুরআনে ইহূদীদের সম্পর্কে আয়াত থাকলেও হিন্দুদের সম্পর্কে কোন আয়াত না থাকার কারণ কি? আর হিন্দুদের মধ্যে যারা একেশ্বরবাদী এবং মূর্তিপূজায় বিশ্বাস করে না, তাদের ব্যাপারে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি কি?
প্রশ্ন (৯/১৬৯) : ব্রেসলেটের ম্যাগনেটিক পাথরের মধ্যে কোন ওষধি গুণ আছে কি? যদি থাকে তবে তা ব্যবহার করায় শরী‘আতে কোন বাধা আছে কি?
প্রশ্ন (০৪/৩৬৪) : আমি যে মসজিদে ফজরের ছালাত আদায় করি সেখানকার ইমাম ছাহেব ছালাতের পর কিছু বিদ‘আতী আমল করেন। তাই আমি মসজিদের মধ্যে মুছাল্লা ছেড়ে পৃথক স্থানে যিকির-আযকার করে ইশরাক্বের ছালাত আদায় করি। এতে নেকীর কোন কমতি হবে কি? - আবুল হাসান, মহাদেবপুর, নওগাঁ।
প্রশ্ন (৫/৩২৫) : আত্মহত্যাকারী জানাযা পড়া যাবে কি?
প্রশ্ন (২১/২২১) : মৃত ব্যক্তির বৈধ অছিয়ত অযৌক্তিক মনে করে তার ওয়ারিছরা তা পূরণ না করলে তাদের গুনাহ হবে কি?
প্রশ্ন (৩১/৪৩১) : চিংড়ি মাছ খাওয়ার ব্যাপারে শরী‘আতে কোন নিষেধাজ্ঞা আছে কি? দাঊদ (আঃ)-এর দেহে সৃষ্ট পোকাই চিংড়ি মাছ’ বলে সমাজে যে কথা চালু আছে তার কোন ভিত্তি আছে কি?
প্রশ্ন (২২/২২) : বর্তমানে বিভিন্ন মসজিদে দেখা যাচ্ছে, বহু অর্থ খরচ করে অত্যন্ত জাঁকজমকপূর্ণভাবে সিংহাসন সদৃশ মিম্বার তৈরী করা হচ্ছে। এটা কতটুকু গ্রহণযোগ্য? - -লোকমান আলীগোমস্তাপুর, চাঁপাইনবাবগঞ্জ।
প্রশ্ন (১/২৮১) : জনৈক লেখক বলেন যে, বাঁশির শব্দে ইবনু ওমর (রাঃ) কানে আঙ্গুল দেয়াতে গান হারাম হয়েছে তা বলা যায় না (সৌভাগ্যের পরশমণি)। আবার রাসূল (ছাঃ) নিজে কানে আঙ্গুল দিয়েছিলেন কিন্তু ইবনু ওমর (রাঃ)-কে তা করতে বলেননি। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) ও খলীফাদের যুগে বাদ্যযন্ত্র ও গান নিষেধ ছিল না; বরং তা উপভোগ করা হত (তাবারী)। তিনি আরো বলেন, কুরআনে এমন কোন আয়াত নেই যা গানকে হারাম করে। তাই ইবনে হাজার, ইবনু খাল্লিকান, জালালুদ্দীন সুয়ূত্বী, গাযালী প্রমুখ বিদ্বানদের মতে বাদ্যযন্ত্রসহ গান শোনা বৈধ। যদি তা সৎ উদ্দেশ্যে এবং কল্যাণকর কথা হয়। উক্ত দাবীগুলো কি সত্য? সৌভাগ্যের পরশমণি’ এবং ‘এহইয়াউ উলূমিদ্দীন’ বইগুলো কি গ্রহণযোগ্য?
প্রশ্ন (২৫/২২৫) : লোকমান কে ছিলেন? তার নামে সূরা নাযিল হওয়ার কারণ কি? - হুমায়ূন কবীর, সাঘাটা, গাইবান্ধা।
প্রশ্ন (২৫/১৪৫) : বারবার তওবা করে বারবার গোনাহে লিপ্ত হলে তওবা কবুল হবে কি?
আরও
আরও
.