উত্তর : কুরআন পাঠের পর উক্ত দো‘আ পড়ার কোন বিধান নেই। রাসূল (ছাঃ) তাঁর ছাহাবীগণ, তাবেঈগণ বা সালফে ছালেহীন কখনো উক্ত দো‘আ পাঠ করেন নি। তাই এই দো‘আ পরিত্যাজ্য (ফাতাওয়া লাজনা দায়েমা ৪/১৪৯-১৫০, ফৎওয়া নং ৩৩০৩)। বরং কুরআন তেলাওয়াত শেষে বলতে হবে- ‘সুবহা-নাকা আল্লা-হুম্মা ওয়াবিহামদিকা আশহাদু আল্লা-ইলা-হা ইল্লা আনতা আসতাগফিরুকা ওয়া আতূবু ইলায়কা’ অর্থঃ মহা পবিত্র হে আল্লাহ! আপনার প্রশংসার সাথে আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আপনি ব্যতীত কোন উপাস্য নেই। আমি আপনার নিকটে ক্ষমা প্রার্থনা করছি এবং আপনার দিকেই ফিরে যাচ্ছি বা তওবা করছি’ (নাসাঈ, সুনানুল কুবরা হা/১০১৪০, সনদ ছহীহ; আবুদাউদ হা/৪৮৫৭; মিশকাত হা/২৪৩৩)






বিষয়সমূহ: বিবিধ
প্রশ্ন (৩০/৩১০) : আমি রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী। কিন্তু রেস্টুরেন্টের খাবারে ভিনেগার মিশাতে হয়। শুনেছি এতে ১৪% এ্যালকোহল আছে। এক্ষণে আমার ভিনেগার ব্যবহার জায়েয হবে কি? - জুয়েল, ফেনী।
প্রশ্ন (৩০/১৫০) : কাঁকড়া খাওয়া ও এর ব্যবসা করা যাবে কি?
প্রশ্ন (২৩/২২৩) : প্রথম তাশাহহুদে জামা‘আতে শরীক হওয়ার পর ইমাম যখন ৩য় রাক‘আতের জন্য উঠে দাঁড়াবেন, তখন কি ইমামের সাথে রাফ‘উল ইয়াদায়েন করতে হবে? এরপর মাসবূক একাকী যখন স্বীয় ৩য় রাক‘আত শুরু করবে তখন কি পুনরায় রাফ‘উল ইয়াদায়েন করবে?
প্রশ্ন (২৫/১৮৫) : জনৈক হানাফী ভাই আহলেহাদীছদেরকে বলেন, তারা ইমাম আবু হানীফা (রহঃ)-এর ফাতাওয়া মানেন না। কিন্তু নাছিরুদ্দীন আলবানী (রহঃ) যা বলেন তাই বিশ্বাস করেন। তিনি আরো বলেছেন, আহলেহাদীছগণ তাক্বলীদ করেন না। কিন্তু তারা আলবানীর তাক্বলীদ করেন। উক্ত দাবী কি সঠিক?
প্রশ্ন (২৮/১০৮) : দেশে প্রচলিত শেয়ার বাজারের ব্যবসা শরী‘আতসম্মত কি?
প্রশ্ন (২৫/২৫) : বর্তমান নির্বাচনের মাধ্যমে যেভাবে নেতা নির্বাচন করা হচ্ছে তা কি শরী‘আত সম্মত? একজন সর্বোচ্চ শিক্ষিত ব্যক্তি আর একজন অশিক্ষিত মূর্খ ব্যক্তির ভোটের মূল্য কি সমান? জ্ঞানের কোন মূল্যায়ন নেই কি?
প্রশ্ন (৩৪/৩১৪): কি কি কারণে ইবাদত কবুল হয় না। বিস্তারিত জানিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (২৫/৩৮৫) : সফর অবস্থায় ছিয়াম পালন করা অথবা ছেড়ে দেওয়া কোনটা উত্তম হবে?
প্রশ্ন (৩৩/৭৩) : ইমাম মেহরাবের ভিতরে না বাইরে দাঁড়াবে? এ ব্যাপারে সঠিক সিদ্ধান্ত জানিয়ে বাধিত করবেন। - -আবু যর গিফারী, গোমস্তাপুর, চাঁপাই নবাবগঞ্জ।
প্রশ্ন (১৬/৯৬) : জনৈক আলেম বলেন, সাত প্রকারের ঘুম আছে। যেমন ১. নাওমুল গাফেলীন, ওয়ায মাহফিলে ঘুমানো। ২. নাওমুল আশক্বিয়া, ছালাতের সময় ঘুমানো। ৩. নাওমুল মালঊনীন, ফজরের ছালাতের সময় ঘুমানো। ৪. নাওমুল মু‘আয্যিবীন, ফজরের আযান থেকে সূর্যোদয় পর্যন্ত ঘুমানো। ৫. নাওমুর রাহাহ অর্থ প্রশান্তির ঘুম। এসময়ের স্বপ্ন সত্য হয়। ৬. নাওমুল মারখূছ, মাগরিব ও এশার ছালাতদ্বয়ের পরে ঘুমানো। এসময় ঘুমানোয় কোন দোষ নেই। ৭. নাওমুল হাসরাহ অর্থ ক্ষতির ঘুম। এটি হ’ল জুম‘আর রাতের ঘুম। এমন ভাগাভাগির কোন শারঈ ভিত্তি আছে কি? - -আনছারুল ইসলাম, ঠাকুরগাঁও।
প্রশ্ন (১৭/৪৫৭) : আমাদের ইমাম ছাহেব প্রতিদিন ফজর ছালাতের শেষ রাক‘আতে হাত তুলে দো‘আ করেন। এমনকি একদিন দো‘আ করতে ভুলে গেলে সহো সিজদাও দিয়েছেন। এভাবে দোআ কুনূত নিয়মিত পড়ার কোন বিধান শরী‘আতে আছে কি? প্রতিদিন এরূপ করতে যেসব মুছল্লী ইচ্ছুক নয় তাদের জন্য করণীয় ক - -যুবায়ের হক, আসাম, ভারত।
প্রশ্ন (১১/১৩১) : যে উদ্দেশ্য পূরণের জন্য মানত করা হয়েছিল, তা পূরণ হয়নি। এক্ষণে মানত আদায় করতে হবে কি? আর যে বস্ত্ত দান করার মানত করা হয়েছিল তার পরিবর্তে সমমানের বস্ত্ত দান করা যাবে কি?
আরও
আরও
.