উত্তর : শারঈ দৃষ্টিতে পূর্ব স্ত্রীর অনুমতির প্রয়োজন নেই। আল্লাহ তা‘আলা মুসলিম পুরুষকে চারজন পর্যন্ত স্ত্রী রাখার অনুমতি দিয়েছেন (নিসা ৩)। তবে বিবাহ করার চেয়ে স্ত্রীদের মাঝে ইনছাফ করার বিষয়টি বেশী যরূরী ও কঠিন। এজন্য একাধিক বিবাহের ক্ষেত্রে ইনছাফের বিষয়টি ভাবতে হবে। একাধিক স্ত্রী থাকলে ইনছাফ করা আবশ্যক। কেননা নবী করীম (ছাঃ) বলেন, ‘কারো নিকট যদি দু’জন স্ত্রী থাকে আর সে তাদের মাঝে ইনছাফ না করে, তাহ’লে সে ক্বিয়ামতের দিন এক অঙ্গ পতিত অবস্থায় উঠবে’ (নাসাঈ, মিশকাত হা/৩২৩৬)। তবে পারিবারিক শান্তির স্বার্থে পূর্ব স্ত্রীর সম্মতি গ্রহণ করা ভাল।






প্রশ্ন (১১/৩৭১) : আমরা জানি কবরে মৃত ব্যক্তির প্রশ্নোত্তর হয়। কিন্তু যারা পানিতে ডুবে মরে, আগুনে পুড়ে মরে কিংবা বাঘে খেয়ে নেয় তাদের হিসাব কোথায় হবে?
প্রশ্ন (৩৬/৪৭৬) : দাড়ি নেই এমন মুসলমানকে সালাম দেওয়া যাবে কী?
প্রশ্ন (১৪/১৭৪) : আমি কাপড়ের ব্যবসা করি। ২০০ টাকা দিয়ে একটি কাপড় কিনলে সর্বোচ্চ কত টাকা দরে কাপড়টি বিক্রি করতে পারব?
প্রশ্ন (৮/৪০৮) : একজন আলেমের কি কি গুণাবলী দেখে তার নিকট থেকে ফৎওয়া গ্রহণ করা উচিৎ?
প্রশ্ন (২/১৬২): জনৈক আলেম বলেন, খাদীজা (রাঃ)-এর দাফনের সময় রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর অশ্রু ফোঁটায় তাঁর কবর সিক্ত হলে আল্লাহ মুনকার-নাকীর কে ক্বিয়ামত পর্যন্ত সওয়াল-জওয়াব করতে নিষেধ করে দেন। এ বিবরণ কি সত্য?
প্রশ্ন (২০/১৮০) : নারীরা কি সেনাবাহিনীতে চাকুরী করতে পারবে?
প্রশ্ন (২৬/৪৬৬) : কুরবানীর গোশত দ্বারা ওয়ালীমার মেহমানদারী করা যাবে কি? জনৈক আলেম বলেন, এটা চলবে না। কেবল ওয়ালীমার জন্য অন্ততপক্ষে একটি খাসি যবেহ করতে হবে। একথার সত্যতা আছে কি? - -নুছরাত ফাতেমা, রংপুর।
প্রশ্ন (১০/১০) : আমি ছালাতে গিয়ে দেখি ইমাম রুকূ অবস্থায়। ছালাতে অংশগ্রহণ করেই সূরা ফাতিহা পাঠ করা শুরু করি। এরই মধ্যে ইমাম রুকূ থেকে উঠে যান। আমি সেটিকে রাক‘আত ধরে ছালাত সম্পন্ন করি। পরে জানতে পারি যে উক্ত রাক‘আত হয়নি। এক্ষণে আমার করণীয় কি?
প্রশ্ন (২১/৪২১) : গরুর গোশত খাওয়াতে শারীরিক কোন ক্ষতি রয়েছে কি? এ ব্যাপারে শরী‘আতের নির্দেশনা জানাবেন। - -রফীকুল ইসলামমাকলাহাট, নিয়ামতপুর, নওগাঁ।
প্রশ্ন (১১/২৫১) : জনৈক আলেম বলেন, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) জীবিত নবী হওয়ার প্রমাণ এই যে, তাঁর কোন জানাযা হয়নি। একথার কোন সত্যতা আছে কি? - মাসঊদ রাণা, মান্দা, নওগাঁ।
প্রশ্ন (৩৭/৭৭) : আমার স্ত্রী অত্যন্ত দ্বীনদার এবং দ্বীনের একজন একনিষ্ঠ দাঈ। কিন্তু সে যৌন জীবনের প্রতি চরম অনাগ্রহী। সে এ মানবীয় চাহিদাকে অস্বীকার করে এবং একে ইবাদত বন্দেগীর জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর হিসাবে গণ্য করে। এক্ষণে এ ব্যাপারে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি কি?
প্রশ্ন (৫/৩২৫) ‘বিদ্বানের কলমের কালি শহীদের রক্তের চেয়ে উত্তম’ বক্তব্যটির কোন ভিত্তি আছে কি?
আরও
আরও
.