উত্তর : এমর্মে
বিভিন্ন দো‘আ রয়েছে। বিশেষ করে কোন মারাত্মক রোগীকে দেখে তা পাঠ করলে, সেই
রোগ তার হবে না। রাসূল (ছাঃ) বলেছেন, যে লোক কোন বিপদগ্রস্ত লোককে
প্রত্যক্ষ করে বলে, ‘আল-হাম্দু লিল্লা-হিল্লাযী ‘আ-ফা-নী মিম্মাব্তালা-কা বিহী ওয়া ফায্যালানী ‘আলা কাছীরিম্ মিম্মান খালাক্বা তাফ্যীলা’
(সকল প্রশংসা আল্লাহ তা‘আলার জন্য, যিনি যে বিপদে তোমাকে জড়িত করেছেন তা
হ’তে আমাকে হেফাযতে রেখেছেন এবং তার সৃষ্টিরাজির উপর আমাকে সম্মান দান
করেছেন’, সে তার মৃত্যুর পূর্ব মুহূর্ত পর্যন্ত উক্ত অনিষ্ট হ’তে হেফাযতে
থাকবে। তা যে কোন বিপদই হোক না কেন’ (তিরমিযী হা/৩৪৩১; মিশকাত হা/২৪২৯; ছহীহাহ হা/৬০২)। এছাড়া সকাল-সন্ধ্যায় তিনবার সূরা নাস ও ফালাক পাঠ করবে (আবুদাউদ হা/৫০৮২; মিশকাত হা/২১৬৩; ছহীহ আত-তারগীব হা/৬৪৯)।