উত্তর : মৃত ব্যক্তির খারাপ বিষয় নিয়ে আলোচনা করা যাবে না। সেটি জীবিত ব্যক্তির গীবত অপেক্ষা কঠিন গীবত হবে। কারণ জীবিত ব্যক্তির নিকট ক্ষমা চেয়ে নেওয়ার সুযোগ থাকে। কিন্তু মৃত ব্যক্তির নিকট এ সুযোগ থাকে না (মির‘আত হা/১৬৯২-এর ব্যাখ্যা দ্রঃ)। তবে যদি মৃত ব্যক্তি কোন শিরক-বিদ‘আত বা কবীরা গোনাহ করে থাকেন এবং জনগণ তা অনুসরণ করতে থাকে, তবে তাদেরকে উক্ত গোনাহ থেকে সতর্ক করার লক্ষ্যে ও সংশোধনের স্বার্থে তা প্রকাশ করায় কোন বাধা নেই (নববী, শারহুল মুহাযযাব ৫/১৪৫; উছায়মীন, শারহুল মুমতে‘ ৫/২৯৮)






প্রশ্ন (১৯/৩৩৯) : ইস্তিস্কার ছালাতে একজন ইমামতি ও অন্যজন খুৎবা প্রদান করতে পারবে কি?
প্রশ্ন (২৯/৪৬৯) : এমন কোন আমল আছে কি যা করলে আমি কবরের চাপ থেকে মুক্তি পাব?
প্রশ্ন (৮/২৪৮) : আউয়াল ওয়াক্তে ছালাত আদায়ের লক্ষ্যে আমাদের এখানে যোহরের ছালাত ১২.৫০ মিনিটে আদায় করা হয়। এক্ষণে আউয়াল ওয়াক্তের মধ্যে জুম‘আর খুৎবা ও ছালাত কখন শুরু বা শেষ করা সমীচীন হবে? - -হাফেয আব্দুর রব, রসূলপুর, সাতক্ষীরা।
প্রশ্ন (৬/৬) : জায়গার সংকীর্ণতার কারণে নতুন জায়গা ওয়াকফ করে পূর্বপুরুষের নির্মিত মসজিদ সেখানে স্থানান্তর করা এবং আগের মসজিদের স্থানে বসতবাড়ি নির্মাণ করা শরী‘আতসম্মত হবে কি?
প্রশ্ন (৩২/১৫২) : বুখারী ৪০২৪ নং হাদীছে উল্লেখ রয়েছে ওছমান (রাঃ)-এর হত্যাকান্ডের পর আর কোন বদরী ছাহাবী জীবিত ছিলেন না। কিন্তু ইতিহাসে প্রমাণিত যে আলী (রাঃ) চতূর্থ খলীফা হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। এর সমাধান কি? - -মাসঊদ রানা, শৈলকুপা, ঝিনাইদহ।
প্রশ্ন (২৭/২২৭) : তাফসীর মাহফিলে জনৈক মুফতী বললেন, কোন আলেম কবরের পাশ দিয়ে হেঁটে গেলে ৪০ দিনের কবরের আযাব মাফ হয়। এ বক্তব্য কি ঠিক? - ফযলুল হক, নাটোর।
প্রশ্ন (১৬/৩৩৬) : জনৈক আলেম বললেন, মানুষের মাথা, কান ও গালে আঘাত করতে রাসূল (ছাঃ) নিষেধ করেছেন। এক্ষণে স্কুল শিক্ষকগণ এরূপ করলে ছাত্রদের করণীয় কি?
প্রশ্ন (১৯/১৩৯): আমাদের আশেপাশে অনেক পীর-ফকীর আছে, যারা মানুষকে ঝাড়-ফুঁক করে থাকে এবং তাতে অনেক মানুষই আরোগ্য লাভ করে। ফলে মানুষ তাদের ক্ষমতার উপর আস্থা রাখে। যদি তাদের কোন ক্ষমতা না থাকে তাহলে কিভাবে আরোগ্য লাভ করছে? এদের থেকে মানুষকে বাঁচানোর পথ কি?
প্রশ্ন (৩০/২৭০) : যমযমের পানি দাঁড়িয়ে এবং ক্বিবলামুখী হয়ে পান করা কি সুন্নাত?
প্রশ্ন (২০/৪২০) : রাসূল (ছাঃ) আল্লাহ তা‘আলাকে স্বপ্নে দেখেছেন। উক্ত বক্তব্য কি সঠিক?
প্রশ্ন (১২/১৩২) : আমাদের এলাকায় প্রায় মসজিদের ইমামগণ ছালাত শেষে মুছল্লীদেরকে নিয়ে গোল হয়ে বসেন। বিভিন্ন রকমের দরূদ পড়ে থাকেন। যেমন- বালাগাল উলা, ছাল্লাল্লাহু, ইয়া মুহাম্মাদ, ইয়া রাসূলুল্লাহ, ইয়া হাবীবাল্লাহ ইত্যাদি। এসব দরূদ পড়া কি জায়েয।
প্রশ্ন (২৪/১০৪) : দ্বীনী ইলম অর্জনকারী ব্যক্তি জান্নাতে নবীগণের সমমর্যাদার অধিকারী হবেন -কথাটি কি সঠিক?
আরও
আরও
.