উত্তর : এমতাবস্থায় টয়লেটের কাজ সম্পন্ন করবে। রাসূল (ছাঃ) বলেন, ‘খাদ্য উপস্থিত হ’লে ছালাত নেই এবং পেশাব-পায়খানার চাপ থাকলে কোন ছালাত নেই’ (বুখারী, মুসলিম, মিশকাত হা/১০৫৭)। অন্যত্র তিনি বলেন, ‘ছালাত শুরুর প্রাক্কালে তোমাদের কারো যদি পেশাব-পায়খানার চাপ হয়, তবে সে যেন প্রথমে পায়খানার প্রয়োজন সম্পন্ন করে (আবুদাঊদ হা/৮৮; বায়হাক্বী হা/৪৮০৮, সনদ ছহীহ)। অন্যত্র এসেছে, আবু উমামাহ (রাঃ) বলেন, রাসূল (ছাঃ) পেশাব-পায়খানার চাপ নিয়ে ছালাত আদায় করতে নিষেধ করেছেন (আহমাদ হা/২২২০৬; ইবনু মাজাহ হা/৬১৭; ছহীহুল জামে‘ হা/৩৮৩২)। তবে ছালাতের খুশু-খুযূ বিনষ্ট হবে না, এমনটি হ’লে ছালাত বাতিল হবে না (ইবনু কুদামা, মুগনী ১/৪৫০)






প্রশ্ন (১১/৪৫১) : ইহরাম অবস্থায় বা তাওয়াফের সময় মহিলারা নেক্বাব বা হাতমোজা পরিধান করলে হজ্জ বা ওমরার কোন ক্ষতি হবে কি? - -আফীফা খাতূন, শ্যামপুর, ঢাকা।
প্রশ্ন (২৩/৬৩) : জিনদের কেউ মারা গেলে তারাও কি মানুষের মত কবর দেয়? তারা কোথায় বাস করে? তারা কি তাদের রূপ পরিবর্তন করতে পারে?
প্রশ্ন (১৭/১৭৭) : যে ব্যক্তি রাত্রে শয়নকালে সূরা ইয়াসীন পাঠ করে, সে সকালে নিষ্পাপ হয়ে জেগে উঠে। উক্ত হাদীছ কি ছহীহ?
প্রশ্ন (৯/৮৯) : আমি একাধিকবার কসম করে তা ভঙ্গ করেছি। এক্ষণে কাফফারা কি একবার দিলেই চলবে না প্রত্যেক কসম ভাঙ্গার জন্য পৃথকভাবে কাফফারা দিতে হবে?
প্রশ্ন (৩/১২৩) : জনৈক বক্তা বলেন, আব্দুল ক্বাদের জীলানী (রহঃ) ১৮ পারা কুরআন মায়ের গর্ভে থাকাকালীন সময় মুখস্থ করেছিলেন। উক্ত বক্তব্যের সত্যতা জানিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্নঃ (৯/২৪৯): পরকালে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর পিতা-মাতার অবস্থান কি হবে?
প্রশ্ন (১১/১৭১) : সূদ নেওয়া ও দেওয়া দু’টিই হারাম। কিন্তু দরিদ্র লোক কর্য চাইলে ধনীরা সূদ ব্যতীত দিতে চায় না। এক্ষণে দরিদ্র লোকদের উপায় কী? সংসার চালানোর জন্য সে সূদ দেওয়ার শর্তে ঋণ নিতে পারবে কি?
প্রশ্ন (২৩/১০৩) : পবিত্র কুরআনে কি কবর আযাবের কথা আছে?
প্রশ্ন (৩/২৪৩) : মহিলারা পৃথকভাবে ইজতেমা করতে পারবে কি? তাদের জন্য মাইকে বক্তব্য দেওয়া জায়েয হবে কি-না জানিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (৩৯/৩৯) : ক্রোধ নিবারণের জন্য অনেকে কানফুল দিয়ে থাকে। অনেকে ওযূ করতে বলে। এগুলো শরী‘আতসম্মত কি?
প্রশ্ন (১৫/৩৩৫) : নবী করীম (ছাঃ) বা কোন ছাহাবী হ’তে ইমাম আবু হানীফা (রহঃ)-এর আগমন সম্পর্কে কোন ভবিষ্যদ্বাণী আছে কি? - -ওমর ফারূক, মিরপুর-১, ঢাকা।
প্রশ্ন (২২/১০২) : একদিন গভীর রাতে ওমর (রাঃ) বাড়ী ফিরার সময় শুনতে পেল জঙ্গলের মধ্যে ছোট্ট কুঠিরে এক মহিলা বিরহের গান বলছে। তখন তিনি রেগে বাড়ীর ভিতরে ঢুকে বললেন তুমি এ গান গেয়ে অপরাধ করেছ। প্রতি উত্তরে মহিলা বলল আপনি দু’টি অপরাধ করেছেন। ১টি হ’ল আমার বেড়ার বাড়ী ভেঙ্গেছেন, অপরটি হ’ল বিনা অনুমতিতে আমার বাড়ীর ভিতরে প্রবেশ করেছেন। এ সময় ওমর (রাঃ) কি বলেছিলেন তা জানতে চাই।
আরও
আরও
.