উত্তর : সাধারণভাবে খাবারে ফুঁক দেওয়া নিষিদ্ধ। হযরত আব্দুল্লাহ ইবনু আববাস (রাঃ) বলেন, রাসূল (ছাঃ) পাত্রে নিঃশ্বাস ফেলতে এবং তাতে ফুঁক দিতে নিষেধ করেছেন (তিরমিযী হা/১৮৮৮; মিশকাত হা/৪২৭৭, সনদ ছহীহ)। খাবারে ফুঁক দিলে তাতে নিঃশ্বাস থেকে নিঃসৃত জীবাণু মিশ্রিত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। এজন্যই সম্ভবতঃ রাসূল (ছাঃ) এ কাজ থেকে নিষেধ করেছেন (উছায়মীন, শরহ রিয়াযুছ ছালেহীন, ৪/২৪৪)। মুহাল্লাব বলেন, যেমন পানিতে ফুঁক দেওয়া নিষেধ তেমনি শক্ত খাবার বা অন্যান্য তরল পদার্থেও ফুঁক দেওয়া নিষেধ (ইবনু হাজার আসক্বালানী, ফাৎহুল বারী ১০/৯৪)। আল্লামা শাওকানী, আযীমাবাদী, মুবারকপুরীসহ অধিকাংশ ব্যাখ্যাকার বলেন, হাদীছে বর্ণিত নিষেধাজ্ঞা খাবার ও পানীয়র জন্য ব্যবহৃত সকল পাত্রকে শামিল করে (নায়লুল আওতার ৮/২২১; আওনুল মা‘বুদ ১০/১৩৯; তুহফাতুল আহওয়াযী ৬/১০)। অতএব গরম ভাত বা যেকোন খাবার ঠান্ডা করার উদ্দেশ্যে হ’লেও তাতে ফুঁক দেয়া সমীচীন নয়। উছায়মীন বলেন, পানীয় ঠান্ডা করার জন্য ফুঁক দেওয়া প্রয়োজন সাপেক্ষে জায়েয হওয়ার ব্যাপারে কতিপয় বিদ্বান মত দিয়েছেন। তবে উত্তম হ’ল পরিহার করা। খাদ্য গরম হ’লে অন্য পন্থায় ঠান্ডা করা যেতে পারে (শরহ রিয়াযুছ ছালেহীন ৪/২৪৪-৪৫)






প্রশ্ন (৩৫/১৯৫) : মসজিদের সামনে আরবীতে ‘লা ইলা-হা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ’ লেখা এবং মিম্বরে টাইল্স বসানো যাবে কি?
প্রশ্ন (১৪/৯৪) : সামর্থ্যবান হওয়া সত্ত্বেও যারা কুরবানী করেনি, তাদেরকে সমাজের অংশ থেকে গোশত দেওয়া যাবে কি? কুরবানী দাতারা ফক্বীর-মিসকীনদের অংশ থেকে পুনরায় গোশত নিতে পারবে কি?
প্রশ্ন (৫/৪৪৫) : কুরআন বুঝে পড়া ও না বুঝে পড়ার মধ্যে ছওয়াবের কোন পার্থক্য আছে কি?
প্রশ্ন (১৫/১৭৫) : আমি প্রাপ্তবয়স্কা নারী। গ্রাজুয়েশন শেষ করেছি, কিন্তু চাকুরী না পাওয়া পর্যন্ত আববা-আম্মা বিবাহ দিবেন না। আমি হারাম সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ার আশংকা করছি। এমতাবস্থায় আমি কী করতে পারি?
প্রশ্ন (৩৫/২৩৫) : মহিলারা জুম‘আর ছালাতে মসজিদে গেলে বা বাড়িতে যোহর আদায় করলে তাদের জন্য গোসল করা সুন্নাত হবে কি?
প্রশ্ন (১/৪০১) : বিপদের সময় দো‘আ ইউনুস পড়া যাবে কি?
প্রশ্ন (২০/১৮০) : জনৈক আলেম বলেছেন, ছালাতের মধ্যে অর্থ বুঝে সবকিছু না পড়লে ছালাত হবে না এবং ১০টি নেকীও অর্জিত হবে না। এটা সঠিক কি?
প্রশ্ন (৩৬/৪৩৬) : আমরা জানি, আবাবীল নামক পাখির মাধ্যমে আল্লাহ আবরাহা ও তার সৈন্য বাহিনীকে ধ্বংস করেছিলেন। কিন্তু জনৈক মাওলানা খুৎবায় বলেন, উক্ত কথা সঠিক নয়। এখানে আবাবীল অর্থ ঝাঁকে ঝাঁকে। উক্ত দাবীর সত্যতা সম্পর্কে জানতে চাই।
প্রশ্ন (২/২) : মাসিক আত-তাহরীক পত্রিকার প্রচ্ছদে সুন্দর সুন্দর মসজিদের ছবি দেওয়া হয়। অথচ আমরা জানি যে, মসজিদ সৌন্দর্য মন্ডিত করা ক্বিয়ামতের আলামত। তাহ’লে কি আত-তাহরীক মসজিদ সুন্দর করতে উৎসাহিত করছে? - -রেযওয়ান, তাহেরপুর, রাজশাহী।
প্রশ্ন (৩৫/৭৫) : আমাদের এখানে আলেমরা বলেন, কম জানো এবং বেশী আমল কর। কথাটা কি শরী‘আতসম্মত? - -আবু সাঈদগোপালপুর, টাঙ্গাইল।
প্রশ্ন (১২/১৩২) : ছোট-বড় শিরকের কারণে আমল ধ্বংস হয়ে যাবে কি? শিরক থেকে তওবা করার পর পূর্বে কৃত নেকীর কাজের কোন ছওয়াব পাওয়া যাবে কি?
প্রশ্ন (১৮/৪৫৮) : দুই সিজদার মাঝে শরী‘আত নির্দেশিত কোন দো‘আ আছে কি? এছাড়া এসময় যেকোন মাসনুন দো‘আ পাঠ করা যাবে কি? - -নাজমুল ইসলাম, বগুড়া।
আরও
আরও
.