উত্তর : রাসূল (ছাঃ) বা ছাহাবায়ে কেরাম থেকে কুরআন খতম শেষে বিশেষ কোন দো‘আ পাঠ করা বা দলবদ্ধভাবে মুনাজাত করার বিশুদ্ধ দলীল পাওয়া যায় না। কেবল আনাস (রাঃ) থেকে একটি আছার পাওয়া যায় যে, তিনি যখন কুরআন খতম করতেন, তখন তাঁর সন্তানাদি এবং পরিবারের লোকজনকে একত্রিত করতেন এবং তাদের জন্য দো‘আ করতেন (দারেমী হা/৩৪৭৪, ৩৪৮২; সিলসিলাতুল আছারিছ ছহীহাহ হা/১৪২)। অতএব এসময় একাকী যে কোন দো‘আ পাঠ করা যেতে পারে। তবে বাংলাদেশ ও ভারত উপমহাদেশে কুরআনের মুছহাফে যে সকল দো‘আ লিপিবদ্ধ থাকে, সেগুলো মাসনূন দো‘আ নয়; বরং পূর্বযুগের কোন আলেমের তৈরীকৃত।






প্রশ্ন (১৬/২৯৬) : হাদীছ নাকি এসেছে যে, সফরকালে পাঁচটি সূরা পাঠ করলে সফরের চাইতে সাথীদের চেয়ে বরকত বেশী হয়। উক্ত সূরাগুলো কি কি?
প্রশ্ন (১১/১১) : আমার একটি পালক পুত্র রয়েছে। সে ও তার পরিবার ঈদুল আযহায় একই কুরবানীতে আমাদের সাথে শরীক হ’তে চায়। এটা কি জায়েয হবে? একই পরিবারভুক্ত পরিবারের সদস্যরা কি তাদের কুরবানীর টাকা একত্র করে একসাথে কুরবানী করতে পারে? - -মামূনুর রশীদ, সাবগ্রাম, বগুড়া।
প্রশ্ন (৩৫/৪৭৫) : ফিদইয়া প্রদানের পর সক্ষমতা ফিরে আসলে উক্ত ছিয়াম আদায় করতে হবে কি?
প্রশ্ন (২৭/১৪৭) : আল্লাহ তা‘আলা প্রত্যেক হিজরী শতাব্দীর শুরুতে একজন মুজাদ্দিদ প্রেরণ করেন। যিনি দ্বীনের সংস্কার করবেন (আবুদাঊদ)। হাদীছটি কি ছহীহ? বর্তমান শতাব্দীর মুজাদ্দিদ কে?
প্রশ্ন (১৯/২৫৯) : যমযম কূপের পানি পানের যে দো‘আ প্রচলিত আছে, তা কি ছহীহ? اللهم إني أسألك علما نافعا ورزقا واسعا وشفاء من كل داء
প্রশ্ন (৭/৩২৭) : আমাদের গ্রামে কারো কোন জিনিস হারিয়ে গেলে বা চুরি হ’লে হারানো বস্ত্ত খুঁজে পাওয়ার জন্যে অথবা চোর ধরার জন্য কয়েকজন ওযূ করে একটি পিতলের বদনা নিয়ে বসে তাতে পানি দিয়ে কাঁঠালের পাতায় বিভিন্ন জনের নাম লিখে বদনাতে দিয়ে দেয়। আর পাশে বসে একজন সূরা ইয়াসীন পড়তে থাকে। আর বদনা দু’জনের দুই আঙ্গুলের উপর ধরে রাখে। এভাবে সূরা ইয়াসীন পড়তে পড়তে যখন বদনাতে চোরের নাম আসে তখন বদনা এমনিতেই ঘুরতে শুরু করে দেয়। তাদের ভাষ্যমতে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই নাকি আসল চোরের নাম উঠে আসে। প্রশ্ন হ’ল এভাবে সূরা ইয়াসীন পড়ে পিতলের বদনা নিয়ে চোর ধরার পদ্ধতি অথবা এগুলোর উপর বিশ্বাস করা কিসের মধ্যে পড়ে? - -সামিয়া আখতার, আম্বরখানা, সিলেট।
প্রশ্ন (২৯/৩০৯) : কারো উপর মিথ্যা অপবাদ লাগিয়ে প্রচার করা কিরূপ পাপের অন্তর্ভুক্ত?
প্রশ্ন (১৫/৪১৫) : হজ্জ ফরয হওয়া সত্ত্বেও নানা কারণে হজ্জ পালন না করেই মারা গেলে গুনাহগার হ’তে হবে কি? - হাবীবুল্লাহ, আত্রাই, নওগাঁ।
প্রশ্ন (৩৩/৪৭৩) : ছহীহ মুসলিম ও মুসনাদে আহমদের হাদীছে বুঝা যায় কদরের রাত্রি হবে ২৭ রামাযান (মুসলিম হা/২৮০৪; মিশকাত হা/২০৮৮)। সে অনুযায়ী আমাদের দেশে উক্ত রাত্রিতে কদর তালাশ করা হয়। অনেকে এর বিরুদ্ধে বলেন। এর সমাধান জানিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (৩৬/৩১৬) : তাবলীগের ভাইয়েরা তাদের চিল্লার দলীল হিসাবে একটি হাদীছ বলে থাকেন, যেখানে রাসূল (ছাঃ) বলেন, হিজরত দু’প্রকার বা-ত্তাহ ও বাদিয়াহ। তারা ২য় প্রকার হিজরত করার জন্য দেশের বাইরে যান ও ফিরে আসেন। এ হাদীছটির সত্যতা এবং সঠিক ব্যাখ্যা কি?
প্রশ্ন (৩৯/৩৫৯) : গোসল বা ওযূ করা হয় এরূপ পুকুরের পানিতে পেশাব করা যাবে কি?
প্রশ্ন (৬/১২৬) : সূদের টাকায় কি ট্যাক্স দেয়া যাবে? যেহেতু হারাম গণতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থায় জনগণের টাকা জোরপূর্বক আদায় করে নিজ স্বার্থ হাছিল ও জনসাধারণকে সুবিধাবঞ্চিত করা হয়।
আরও
আরও
.