উত্তর : ‘হূর’ (حُوْرٌ) শব্দটি স্ত্রীলিঙ্গ। এটি জান্নাতী পুরুষদের জন্য নির্ধারিত। তবে জান্নাতী মহিলাদের জন্য অবশ্যই জান্নাতী স্বামী হবেন। যদিও তাদেরকে হূর বলা হবে না। নারীদের প্রতি পুরুষদের অধিক আসক্তির কারণে কুরআনে পুরুষদের জন্য হূরের কথা বলা হয়েছে। কিন্তু জান্নাতী নারীদের জন্য তাদের স্বামীর ব্যাপারে কুরআন চুপ রয়েছে। এর অর্থ এই নয় যে, তাদের কোন স্বামী থাকবে না। বরং বনু আদমের মধ্য থেকেই তাদের স্বামী থাকবেন (ফাতাওয়া উছায়মীন নং ১৭৮, ২/৫৩) যেমন আল্লাহ সেদিন বলবেন, ‘তোমরা ও তোমাদের স্ত্রীগণ সন্তুষ্টচিত্তে জান্নাতে প্রবেশ কর’ (যুখরুফ ৪৩/৭০)। দুনিয়াতে নারী ও পুরুষ পরস্পরের কাম্যবস্ত্ত হিসাবে জান্নাতেও প্রত্যেকে তা পাবে। যেমন আল্লাহ বলেন, ‘তোমাদের জন্য সেখানে রয়েছে, যা কিছু তোমাদের মন চাইবে এবং যা কিছু তোমরা দাবী করবে’ (হা-মীম সাজদাহ ৪১/৩১)অতএব জান্নাতে নারীগণ তাদের চাহিদা অনুযায়ী স্বামী পাবেন।




প্রশ্ন (৩৬/২৭৬) : আমাদের এখানে অনেক মহিলার স্বামী বিদেশে থাকেন। তাই বিভিন্ন প্রয়োজনে তাদের বাজারে যেতেই হয়। কিন্তু আলেমগণ বলেন, নারীদের বাজারে যাওয়া হারাম। এমতাবস্থায় আমাদের করণীয় কি? - -নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক, ঢাকা।
প্রশ্ন (১৪/৩৭৪) : রাসূল (ছাঃ) জীবনে কতবার ইতেকাফ করেছিলেন? শেষ বছরে কেন তিনি ২০ দিন ইতেকাফ করেন? - -আল-আমীন, মধ্য নওদাপাড়া, রাজশাহী।
প্রশ্ন (৯/৪৪৯) : সন্তান না হ’লে কুরআনের একটি আয়াত ৭ বার পাঠ করে ৪০টি লবঙ্গে ৭ বার ফুঁক দিয়ে প্রত্যেক সহবাসের পূর্বে একটি করে লবঙ্গ মোট ৪০ দিন খেলে সন্তান হবে। এর কোন শারঈ ভিত্তি আছে কি?
প্রশ্ন (১৭/৩৩৭) : পিতা-মাতা ছাড়াছাড়ি হওয়ার পর আমি পিতার কাছে থাকি। মায়ের অন্যত্র বিবাহ হয়েছে এবং সাবালক সন্তান আছে। এক্ষণে পিতা-মাতার প্রতি দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে আমি কাকে প্রাধান্য দিব?
প্রশ্ন (২/৩২২) : হাত থেকে কুরআন পড়ে গেলে করণীয় কি?
প্রশ্ন ২১/২২১) : ছালাতুত তাসবীহ পড়া যাবে কি?
প্রশ্ন (২২/২২২) : আমার নিছাব পরিমাণ স্বর্ণ আছে কিন্তু যাকাত দেওয়ার নগদ অর্থ নেই। একারণে আমি যদি আমার সন্তানদেরকে তা থেকে দান করি তাহ’লে কি যাকাত দিতে হবে? উল্লেখ্য, আমার সন্তানদের বয়স দুই বছরের মধ্যে।
প্রশ্ন (৩৮/৩৯৮) : স্ত্রী পাপ করলে স্বামীকে কি সেই পাপের ভাগিদার হ’তে হবে?
প্রশ্ন (১০/৩৩০) : সুন্নাত বা নফল ছালাত আদায়কালে স্বামী ডাকলে স্ত্রী কি ছালাত ত্যাগ করে স্বামীর ডাকে সাড়া দিবে?
প্রশ্ন (৩/৪৩) : হজ্জ বা ওমরা করতে গিয়ে এক ব্যক্তি একাধিক ওমরা করতে পারবে কি? যেমন ওমরা করে মদীনায় গেল। ফিরে এসে আবার ওমরা করল এমনটি করতে পারবে কি? কিংবা একই ব্যক্তি বিভিন্ন ব্যক্তির নামে ওমরা ও ত্বওয়াফ করতে পারে কি?
প্রশ্ন (২৯/১৪৯) : সফরকালে কেউ দো‘আ চাইলে ‘ফী আমানিল্লাহ’ বলা যাবে কী?
প্রশ্ন (২৪/১০৪) : শিরকী আক্বীদা ও আমলে লিপ্ত পিতা-মাতার যুবতী কন্যা ছহীহ আক্বীদা-আমল গ্রহণ করার পর আহলেহাদীছ পরিবারে বিবাহের ব্যাপারে পিতা-মাতার অমতের কারণে তাদের উপেক্ষা করে অন্য কোন নিকটাত্মীয়ের অভিভাবকত্বে বিবাহ করতে পারবে কি?
আরও
আরও
.