উত্তর :  কুরআন ও ছহীহ হাদীছের বিবরণ অনুযায়ী আসমান ও যমীন সবকিছুই ধ্বংস হয়ে যাবে। কোন কিছুর অস্তিত্ব থাকবে না (হাক্কাহ ১৩-১৮; মা‘আরিজ ৮-৯; তাকভীর ১-১৪)। সুতরাং সবকিছুই ধ্বংসপ্রাপ্ত হবে। অতঃপর আল্লাহ আসমান ও যমীনকে ভিন্নরূপে সৃষ্টি করবেন (ইবরাহীম ৪৮)। কিন্তু পরবর্তীতে আল্লাহ পুনরায় অন্য কোন জাতিকে সৃষ্টি করবেন কি-না এমন কোন ইঙ্গিত কোথাও পাওয়া যায় না। সর্বোপরি এগুলো গায়েবের বিষয়, যা আল্লাহ ব্যতীত কেউ জানে না। সুতরাং এ বিষয়ে চিন্তা-গবেষণা অনর্থক। 






প্রশ্ন (১৭/৩৭৭) : মসজিদে গিয়ে ২ রাক‘আত ছালাত আদায় করে চুপচাপ বসে থাকলে ফেরেশতারা তার জন্য দো‘আ করবে মর্মে বর্ণিত হাদীছটি কি ছহীহ? - -মেহেদী হাসান, চাঁপাই নবাবগঞ্জ।
প্রশ্ন (২৩/৪৬৩) : প্রতিবছর সরকারী খরচে তথা জনগণের করের অর্থে কয়েকশ’ সরকারী কর্মকর্তা-কর্মচারী হজ্জ পালন করে থাকে। উক্ত অর্থ দ্বারা হজ্জ পালন করা জায়েয হবে কি? এছাড়া তা কবুলযোগ্য হবে কি? - -আবুল কালাম আযাদ, নিয়ামতপুর, নওগাঁ।
প্রশ্ন (৯/৪৯) : আমরা জানি যে, মৃতের পক্ষ থেকে কুরবানী দেওয়া যায় না। এক্ষণে যারা মৃতের পক্ষ থেকে হজ্জে তামাত্তু করবে, তারা কার পক্ষ থেকে কুরবানী করবে? হজ্জের সময় তাদের নাম কিভাবে উল্লেখ করতে হবে? - -আমীনুল ইসলাম, মোহনপুর, রাজশাহী।
প্রশ্ন (৩৯/১৫৯) : মাসবূক বাকী ছালাত আদায়ের জন্য দাঁড়িয়ে প্রথমে রাফঊল ইয়াদায়েন করে হাত বাঁধবে কি? - -সাইফুর রহমান, ঢাকা।
প্রশ্ন (১৩/৪৫৩) : ছোট বাচ্চা, গরু বা অন্য কিছু হারিয়ে গেলে তা মসজিদের মাইকে ঘোষণা দেওয়া যাবে কি?
প্রশ্ন (৩০/৩০) : জনৈক মাওলানা বলেন, যে মারিয়াম নামে সকল মহিলা জান্নাতে যাবে, উক্ত বক্তব্যটি কি সঠিক?
প্রশ্ন (১৪/৩৩৪) : ইফতারের পর আমরা ‘যাহাবায যামাউ’ যে দো‘আটি পাঠ করি, সেটি কি ছহীহ?
প্রশ্ন (১০/৩৭০) : আলেমদেরকে ‘মাওলানা’ বলা যাবে কী?
প্রশ্ন (২২/১০২) : শরী‘আতের দৃষ্টিকোণ থেকে একজন স্ত্রী থাকা উত্তম, নাকি একাধিক স্ত্রী? বিস্তারিত জানতে চাই। - -ডা. এ.এফ. সুমন, চৌড়হাস, কুষ্টিয়া।
প্রশ্ন (৮/২৮৮) : কোন প্রয়োজন পূরণার্থে জালালী খতম আমাদের এলাকায় ব্যাপকভাবে প্রচলিত। ইমামগণকে এজন্য যথেষ্ট পরিমাণ অর্থও প্রদান করা হয়। শরী‘আতে এর কোন ভিত্তি আছে কি?
প্রশ্ন (৩৭/১৫৭) : থার্টিফার্স্ট নাইট, ভালোবাসা দিবস, নববর্ষ ইত্যাদি পালন করা যাবে কি?
প্রশ্ন (২১/৩৪১) : আমি একজন উচ্চ শিক্ষিতা মেয়ে। আমি পিতা-মাতাকে না জানিয়ে বিয়ে করেছি। বিয়েতে কোন ওয়ালী ছিল না। ১ জন ছেলে ও ১ জন মেয়ে সাক্ষী হিসাবে ছিল। দেনমোহর ১ লক্ষ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। আমার পরিবার আমার বিয়ে মেনে নেয়নি। ‘তারা আমাকে ডিভোর্স লেটারে সাইন করিয়েছে আমার ইচ্ছার বিরুদ্ধে। আমার স্বামী ধার্মিক এবং গোপনে বিয়ের জন্য আমরা খুবই লজ্জিত ও আল্লাহর কাছে ক্ষমাপ্রার্থী। ইতিমধ্যে ২টা ডিভোর্স লেটার পাঠানো হয়েছে। জুন মাসে শেষ পত্রটি যাবে। এক্ষণে স্বামীর কাছে প্রত্যাবর্তনের জন্য আমার করণীয় কি?
আরও
আরও
.