উত্তর
: বিষয়টি যেহেতু ধর্ষণ ছিল, সেহেতু স্বামীর উচিৎ হবে সেটিকে সহানুভূতির
দৃষ্টিতে দেখা। কেননা এতে মেয়েটির কোন দোষ ছিল না। অপরপক্ষে মেয়েটিরও উচিৎ
ছিল বিষয়টি প্রকাশ না করা। কেননা রাসূল (ছাঃ) বলেছেন, ‘তোমরা আল্লাহর
নিষিদ্ধ এই ধরণের জঘন্য কর্মসমূহ থেকে বেঁচে থাক। যে ব্যক্তি এ ধরণের বিপদে
আক্রান্ত হবে সে যেন তা গোপন রাখে। তাহ’লে আল্লাহ তা গোপন রাখবেন। আর তার
উচিত আল্লাহর নিকট তওবা করা’ (হাকেম হা/৭৬১৫; ছহীহাহ হা/৬৬৩)।