উত্তর : আল্লাহর নাম বা গুণাবলী ছাড়া অন্য কারু নামে কসম করা শিরক। রাসূল (ছাঃ) বলেন, ‘যে ব্যক্তি আল্লাহ ছাড়া অন্যের নামে কসম করল, সে কুফরী করল অথবা শিরক করল’ (তিরমিযী হা/১৫৩৫;  মিশকাত হা/৩৪১৯; ছহীহাহ হা/২০৪২)। তিনি আরও বলেন, ‘যে কসম খেতে চায়, সে যেন আল্লাহর নামে কসম খায় অথবা চুপ থাকে’ (মুত্তাফাক আলাইহ, মিশকাত হা/৩৪০৭ ‘কসম ও মানত’ অধ্যায়)। কুরআন যেহেতু আল্লাহর কালাম, সেহেতু কুরআনের নামে শপথ করা জায়েয। তবে এর জন্য কুরআন ছুঁয়ে শপথ করার প্রয়োজন নেই। কেননা রাসূল (ছাঃ) এবং ছাহাবীদের যুগে এমন কোন দৃষ্টান্ত পাওয়া যায় না। বরং এটি পরবর্তী যুগের আবিষ্কার (উছায়মীন, ফাতাওয়া নূরুন আলাদ-দারব)। সুতরাং এ থেকে বিরত থাকাই উত্তম। এক্ষণে শপথকারীকে আল্লাহর অবাধ্যতা থেকে অধিকতর ভয় প্রদর্শনের জন্য আদালত যদি কুরআন ছুঁয়ে শপথ করতে বলেন, তবে তাতে বাধা নেই (ফাতাওয়া ইসলামিয়াহ ৩/৪৬৩)






প্রশ্ন (৪/৩২৪) : ইরওয়াউল গালীল গ্রন্থের ৭৪ এবং ১১৬ নং হাদীছের অনুবাদ জানতে চাই।
প্রশ্ন (২৬/৩০৬) : পায়ে বা পায়ের পাতায় মেহদী ব্যবহারে শরী‘আতের কোন বিধি-নিষেধ আছে কি?
প্রশ্ন (২১/১৪১): কবরস্থানে ফসলাদী আবাদ করা কি শরী‘আতসম্মত?
প্রশ্ন (১৮/১৩৮) : বিবাহের পর বাসর রাতের পূর্বে স্বামী মারা গেলে উক্ত স্ত্রী স্বামীর সম্পদে অংশ পাবে কি?
প্রশ্ন (২৯/১৮৯) : সম্প্রতি ‘মিলাদ ও কিয়ামের অকাট্য প্রমাণ’ নামে জনৈক মুফতী একটি বই বের করেছেন। সেখানে আপনাদের প্রকাশিত ‘মীলাদ প্রসঙ্গ’ বইয়ের ও তার বিজ্ঞ লেখকের বিরুদ্ধে অশ্রাব্য ভাষায় গালি-গালাজ করা হয়েছে। উক্ত বইয়ে কুরআন-হাদীছের মাধ্যমে মীলাদ-কিয়াম প্রমাণ করা হয়েছে। তাতে মানুষ বিভ্রান্তিতে পড়ে যাচ্ছে। এ বিষয়ে আপনাদের বক্তব্য কি?
প্রশ্ন (৫/২৪৫) : জনৈক মহিলার বিবাহের পর স্বামীর সাথে শারীরিক কোন সম্পর্ক হয়নি এবং দীর্ঘদিন (৫ বছর) স্বামী থেকে পৃথক আছে। এক্ষণে সে ইচ্ছা করলে স্বামীকে ডিভোর্স দিয়ে একই বৈঠকে অন্যত্র বিবাহ করতে পারে কি?
প্রশ্ন (৩৩/২৭৩) : হাউযে কাওছার কেবল কি আমাদের নবী (ছাঃ) প্রাপ্ত হবেন। না প্রত্যেক নবী-রাসূলই প্রাপ্ত হবেন এবং তা থেকে নিজ উম্মতদের পানি পান করাবেন? - -আবুল কালামমাকলাহাট, নিয়ামতপুর, নওগাঁ।
প্রশ্ন (২৪/২৪): মৃত বা জীবিত ব্যক্তির পক্ষ থেকে বদলী ওমরাহ করার কোন বিধান আছে কি?
প্রশ্ন (২০/৪২০) : মৃত ব্যক্তির নামে কুরবানী করা যাবে কি? - -আতীকুল ইসলাম, নওদাপাড়া, রাজশাহী।
প্রশ্ন (৩৯/৩৫৯) : জনৈক নারী তার স্বামীর নিকট থেকে খোলা করে পৃথক হয়েছে। উক্ত নারীর দু’টি মেয়ে তার তত্ত্বাবধানে রয়েছে। তিনি তার বড় মেয়েকে কিছুটা দরিদ্র হ’লেও দ্বীনদার এক পাত্রের সাথে বিবাহ দিতে চান। মেয়েও তাতে রাযী। কিন্তু দরিদ্র হওয়ায় পিতা রাযী নন। এক্ষণে উক্ত মহিলা কি নিজে অভিভাবক হিসাবে বিবাহ দিতে পারবে? না সাবেক স্বামীর অনুমোদন লাগবে? - -হাসীবুল ইসলাম, কচুয়া, বাগেরহাট।
প্রশ্ন (২২/১৮২) : পূজার সময় একদল হিন্দু দোকানে দোকানে চাঁদা চায়। সামাজিকতা রক্ষার্থে অনেক সময় চাঁদা দিতে হয়। এতে দানকারী পাপের ভাগিদার হবে কি?
প্রশ্ন (৫/২৪৫) : আমি একজন সরকারী কর্মচারী। প্রতিমাসে প্রভিডেন্ট ফান্ডের যে অর্থ আমার বেতন থেকে কর্তন করা হয় তার বিপরীতে প্রদত্ত সূদ গ্রহণ না করে মূল টাকা নিলে কোন পাপ হবে কি?
আরও
আরও
.