উত্তর : এদের মধ্যে বিবাহ জায়েয। কুরআনে যে ১৪ জন মাহরাম নারীর কথা বলা হয়েছে এরা তাদের অর্ন্তভুক্ত নয় (নিসা ৪/২৩)। ইবনু কুদামা বলেন, পিতার স্ত্রীর অন্য স্বামীর কন্যারা হারাম নয়। পিতার কন্যারা এজন্য হারাম যে তারা পিতার ঔরসজাত। কিন্তু তাদের মেয়েদের হারাম হওয়ার কোন কারণ নেই। এর মধ্যে এমন কোন কারণও নেই যা তাদের কন্যাদের হারাম করে। ফলে এরা নিম্নের আয়াতের আওতাভুক্ত হবে, যেখানে আল্লাহ বলেন, ‘এদের ব্যতীত তোমাদের জন্য সকল নারী হালাল করা হয়েছে এই শর্তে যে, তোমরা তাদেরকে মালের বিনিময়ে কামনা করবে বিবাহের উদ্দেশ্যে, ব্যভিচারের উদ্দেশ্যে নয়’ (নিসা ৪/২৪; মুগনী ৭/১১৭)






প্রশ্ন (৬/১৬৬) : কারো কাছে কর্যে হাসানা না পেয়ে একান্ত বাধ্যগত অবস্থায় সূদের উপর কর্য নেয়া যাবে কি?
প্রশ্ন (১৩/৪৫৩) : বিভিন্ন গ্রন্থে পাওয়া যায়, মদীনায় সাত ফক্বীহ ছিলেন তাঁদের নাম কি?
প্রশ্ন (২৯/৪৬৯) : কোন মুসলমানকে কাফের বলে অভিহিত করা যাবে কি?
প্রশ্ন (৯/৪৪৯) : সব পশু-পাখি বা জিনিসপত্র কি আল্লাহর তাসবীহ পাঠ করে?
প্রশ্ন (১৭/১৭) : অনেক বই-পত্রে দেখা যায় আরবী লেখা আছে। তাতে আল্লাহর নাম বা কুরআনের আয়াতও থাকে। সেগুলোর প্রয়োজন না থাকলে পুড়িয়ে ফেলা যাবে কী?
প্রশ্ন (৮/৪৪৮) : অধিকাংশ আলেম বলেন, তারাবীহ ও তাহাজ্জুদ পৃথক ছালাত। তাহাজ্জুদ ১১ রাক‘আত আর তারাবীহ ২০ রাক‘আত। উক্ত বক্তব্য কি সঠিক?
প্রশ্ন (৩/২০৩) : সূদখোরের বাড়িতে দাওয়াত খাওয়া এবং তাদের জন্য দো‘আ করা যাবে কি? - -আকরাম, মীরপুর, ঢাকা।
প্রশ্ন (৩৩/৭৩) : আমার পিতা প্রায়ই বলেন, নারী জাতি কোন জাতি না, নারী জাতিকে আমি মানুষই মনে করি না। এরূপ বলা কি সঠিক?
প্রশ্ন (১৩/৯৩) : সফর অবস্থায় ছালাত ক্বছর করতেই হবে এরূপ কোন বাধ্যবাধকতা আছে কি? - -মেহদী হাসান, সাতক্ষীরা।
প্রশ্ন (২৩/৪২৩) : জনৈক ব্যক্তি শস্য ক্রয় করে ঘরে রেখে বিক্রি করে। বাকীতে বিক্রয় করলে নগদ মূল্যের চেয়ে কিছু বেশী ধরে। এভাবে ব্যবসা করা যাবে কি?
প্রশ্ন (৩৭/৪৩৭) : আমাদের এলাকায় প্রচলিত আছে, ক্বদরের রাতে সমস্ত সৃষ্টি আল্লাহকে সিজদা করে। এসময় জাগ্রত থেকে ইবাদতকারীগণই কেবল এদৃশ্য দেখতে পায়। একথার কোন সত্যতা আছে কি? - -আব্দুর রহমান, মুর্শিদাবাদ, ভারত।
প্রশ্ন (১৯/১৯) : পিতা-মাতার মাথায় হাত রেখে কসম খাওয়া যাবে কি?
আরও
আরও
.