উত্তর : বর্ণনাটি জাল ও মুনকার। এই বর্ণনা থেকেই তাবলীগ জামা‘আত চল্লিশ দিনের চিল্লার প্রবর্তন করেছে, যা ভিত্তিহীন ও বাতিল। আবু নু‘আইম তার হিলইয়াহ গ্রন্থে (৫/১৮৯), কাযাঈ মুসনাদে শিহাবে (হা/৪৬৬), ইহইয়াউ ঊলূমিদ্দীনসহ কিছু কিতাবে এটি বর্ণিত হয়েছে (কিতাবুল মাওযূ‘আত ৩/১৪৪; সিলসিলা যঈফাহ হা/৩৮)






প্রশ্ন (৭/১৬৭) : কোন মেয়ের নাম যুনায়রাহ রাখা যাবে কী? - -আকলীমা খাতূনকাকনহাট, রাজশাহী।
প্রশ্ন (৩৪/৩৪) : জেহরী ছালাতের ইমামের সূরা ফাতিহা পড়ার পর কেউ জামা‘আতে শামিল হ’লে তার করণীয় কী? সে ইমামের ক্বিরাআত শুনবে না সূরা ফাতিহা পাঠ করবে? - -আহসান তালুকদার, মান্দা, নওগাঁ।
প্রশ্ন (৮/৪৮) : জনৈক ব্যক্তি ওযূর ধারাবাহিকতা এবং ফরয গোসলের ক্ষেত্রে বহুদিন যাবৎ বড় ধরণের ভুলের মধ্যে ছিল। এখন তা বুঝতে পারার পর তার পূর্বের আমলের অবস্থা কি হবে? এক্ষেত্রে তার করণীয় কি?
প্রশ্ন (১৮/৪১৮) : খোলা তালাক গ্রহণকারীর জন্য কোন রাজ‘আতের ব্যবস্থা আছে কি? - -মুহাম্মাদ আব্দুল হালীম, ভুগরইল, পবা, রাজশাহী।
প্রশ্ন (১৮/১৭৮) : একই পরিবারের মধ্যে একে-অপরের নানা কর্মকান্ড নিয়ে সংশোধনের নিয়তে পিছনে নিন্দা করলে, তা গীবতের শামিল হবে কি? এর জন্য গোনাহগার হ’তে হবে কি?
প্রশ্ন (৩৭/৩৭) : সতীসাধ্বী স্ত্রী পাওয়ার জন্য বিশেষ কোন দো‘আ আছে কী?
প্রশ্ন (২/২): আমি একটি ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের পরিচালক। আমার প্রতিষ্ঠানের অধিকাংশ কর্মী তাবলীগ জামা‘আতের সাথে সম্পৃক্ত থাকায় দ্বীনী ব্যাপারে অত্যন্ত নিষ্ঠাবান। কিন্তু সমস্যা হ’ল তাদের অধিকাংশই অফিসের কাজ-কর্মে অবহেলা ও অলসতা করে। তারা রাত জেগে ইবাদত করে ও অফিসে বিশ্রাম নিতে চায় এবং সর্বদা ফাঁকি দেওয়ার চেষ্টা করে। এক্ষণে এসব কর্মীদের বেতন গ্রহণ করা হালাল হবে কি? আর বেতন হারাম হ’লে তাদের ইবাদত কবুল হবে কি? উত্তর দানে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (৪০/১২০) : চন্দ্র ও সূর্য গ্রহণের সময় পানাহার করা ও স্ত্রী সহবাস করা যাবে কি? চন্দ্র ও সূর্য গ্রহণের কারণ কী?
প্রশ্ন (১৮/২৯৮) : সন্তানের নাম আরাবী রাখা যাবে কি?
প্রশ্ন (৩০/২৩০) : দাড়ি শেভ করা লোক ছালাতে ইমামতি করতে পারবে কী?
প্রশ্ন (৩৫/৪৩৫) : জুম‘আর দিনে খুৎবা দীর্ঘ হ’লে মুছল্লীরা বিভিন্ন কথা বলে। আবার কেউ কেউ ঘড়ি দেখায়। এক্ষেত্রে খতীবের করণীয় কী? - -নাজীবুল ইসলাম, বৃ-কুষ্টিয়া, বগুড়া।
প্রশ্ন (৩৯/৩৯) : স্ত্রী পরপুরুষের সাথে অবাঞ্ছিত কথা বলত। স্বামী হুঁশিয়ারী স্বরূপ বলেছিল, যদি এরপর ঐ ব্যক্তির সাথে কথা বল, তাহ’লে তুমি তালাক। কিন্তু স্ত্রী তার সাথে কথা বলা অব্যাহত রাখে। এর ৫/৬ মাস পর স্বামী আবারও অনুরূপ কথা বলে। কিন্তু স্ত্রী তার অভ্যাস পরিবর্তন করেনি। পরে স্বামী তাকে তালাক দেয়। কিন্তু সহবাস বন্ধ করেনি। এক্ষেত্রে স্বামী উক্ত কথা বলার কারণে স্ত্রী কি তালাক হয়েছে? যদি তালাক হয়ে থাকে তবে ক’টি তালাক হয়েছে? এ মুহূর্তে স্ত্রীকে কি পুনরায় বিবাহের মাধ্যমে ফিরিয়ে নিতে হবে? - -হাফীযুর রহমান, টঙ্গী, গাযীপুর।
আরও
আরও
.