
উত্তর : উক্ত
মর্মে বর্ণিত হাদীছটি ছহীহ। রাসূল (ছাঃ) বলেন, ‘তোমরা ভারতীয় এই আগর কাঠ
ব্যবহার করবে। কেননা তার মধ্যে সাত ধরনের চিকিৎসা (নিরাময়) রয়েছে।
শ্বাসনালীর ব্যথার জন্য এর (ধোঁয়া) নাক দিয়ে টেনে নেয়া যায়। নিউমোনিয়া দূর
করার জন্যও তা সেবন করা যায় (বুখারী হা/৫৬৯২; মুসলিম হা/২২১৪; ইবনু মাজাহ হা/৩৪৬২)।
উল্লেখ্য যে, প্রাচীন চিকিৎসাপদ্ধতিতেও ঔষধী গুনের কারণে আগর গাছ অত্যন্ত
গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হিসাবে ব্যবহৃত হ’ত। আধুনিক বিজ্ঞানেও এর অনেক
উপকারিতা বর্ণনা করা হয়েছে। আধুনিক মেডিকেল শাস্ত্রে এটি মুত্রবর্ধক,
কামোদ্দীপক, কোষ্ঠকাঠিন্য দূরীকরণ এবং বাত, হাঁপানী, ব্রংকাইটিস প্রভৃতি
রোগের প্রতিষেধক হিসাবে ব্যবহৃত হয়।