উত্তর : আপনা-আপনি তালাক হবে না। ওযর ব্যতীত স্বামী স্ত্রী থেকে দূরে থাকলে বা কোন ধরনের খোঁজ-খবর না নিলে স্ত্রী আদালত বা সমাজের দায়িত্বশীল নেতার মাধ্যমে ‘খোলা’ করে বিচ্ছিন্ন হ’তে পারে (বুখারী, মিশকাত হা/৩২৭৪)। তবে স্বামী যদি কোন ইঙ্গিত ছাড়াই নিখোঁজ হয়ে থাকে, তবে স্ত্রীর জন্য কিছুদিন অপেক্ষা করা উচিৎ। ওমর (রাঃ) নিখোঁজ স্বামীর জন্য স্ত্রীকে চার বৎসর পর্যন্ত অপেক্ষা করতে বলতেন (বায়হাক্বী হা/১৫৩৪৫, মুহাল্লা ৯/৩১৬ পৃঃ)।  






প্রশ্ন (২৮/৩৪৮) : যদি কোন মেয়েকে তার শ্বশুর বাড়ির লোকেরা নির্যাতন করে, আর সে যদি তা পিতাকে জানায় তাহলে গীবত হবে কি?
প্রশ্ন (২২/৬২) : ব্যবসার ক্ষেত্রে আমি মানত করেছি যে মোট লাভের ১০ শতাংশ আমি দান করব। এক্ষণে উক্ত দানের অর্থ মসজিদ নির্মাণ কাজে ব্যয় করা যাবে কি? - -আরীফুল ইসলাম, চাঁপাই নবাবগঞ্জ।
প্রশ্ন (১/৪৪১) : আমাদের মসজিদে আযানের পূর্বে মাইকে ‘আছ-ছালাতু আস-সালামু আলায়কা ইয়া রাসুলাল্লাহ’ ইত্যাদি পাঠ করে তারপর আযান দেওয়া হয়। ইমাম ছাহেবের বক্তব্য এগুলি পড়লে নেকী না পড়লে গুনাহ নেই। এক্ষণে এসব বলা যাবে কি? - -মুহাম্মাদ নুরু মিয়া, ইরুয়াইন, লাকসাম।
প্রশ্ন (১০/৩৩০) : পিতা-মাতা যদি ব্যাপক প্রহার করে ও গালি-গালাজ করে তাহ’লে তা থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য ফৌজদারী আদালতে নালিশ করা যাবে কি? যাতে এধরনের নির্যাতন থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। - -মুস্তাক্বীম আহমাদ, ক্ষেতলাল, জয়পুরহাট।
প্রশ্ন (৩/৩৬৩) : মৃতব্যক্তির সম্পদের কত অংশ স্ত্রী এবং পুত্র-কন্যারা পাবে?
প্রশ্ন (৬/৬) : জায়গার সংকীর্ণতার কারণে নতুন জায়গা ওয়াকফ করে পূর্বপুরুষের নির্মিত মসজিদ সেখানে স্থানান্তর করা এবং আগের মসজিদের স্থানে বসতবাড়ি নির্মাণ করা শরী‘আতসম্মত হবে কি?
প্রশ্ন (৩৮/৩৯৮) : জনৈক আলেম বলেন, জানাযার ছালাতে লোকসংখ্যা বেশী হওয়া মৃত ব্যক্তির জন্য অধিক মঙ্গলজনক। একথা কি সঠিক? - মাহফূযুর রহমান, গাবতলী, বগুড়া।
প্রশ্ন (১৭/৫৭) : ইস্রাঈলী বর্ণনা সম্পর্কে আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি কেমন হওয়া উচিৎ?
প্রশ্ন (৩৩/১৫৩) : তা‘লীমী বৈঠকের নামে কিছু সংখ্যক মহিলা বাড়ীতে বাড়ীতে গিয়ে মেয়েদেরকে বলে, পেশাব-পায়খানা করার পর ঢিলা-কুলুখ না নিলে পবিত্র হওয়া যাবে না এবং ছালাতও হবে না? পানি থাকা অবস্থায় কুলুখ নেওয়া যাবে কি?
প্রশ্ন (৩৫/১৫৫) : একজন মুসলমান জনপ্রতিনিধি বা নেতৃস্থানীয় ব্যক্তি কি অমুসলিমদের মন্দির বা পূজা উদ্বোধন করতে পারে?
প্রশ্ন (১২/৪১২) : আমাদের এলাকায় বন্ধক দু’ভাবে হয়ে থাকে। যেমন আমার এক বিঘা জমি আছে, টাকার প্রয়োজন, কিন্তু জমি বিক্রি করা সম্ভব নয়। অন্য একজনের কাছ থেকে ১ লক্ষ টাকা নিয়ে আমার জমি তাকে দিলাম। সেক্ষেত্রে যতদিন টাকা ফেরত না দিচ্ছি ততদিন এই জমি তার দখলে থাকবে এবং তিনি চাষাবাদ করবেন এবং এর থেকে প্রাপ্ত সকল ফসল তিনি নিজেই ভোগ করবেন। দ্বিতীয়তঃ জমি আমার দখলে থাকবে এবং আমিই এর চাষাবাদ করবো। যদি তিনি চাষাবাদের খরচ বহন করেন তাহ’লে ফসলের অর্ধেক ভাগ পাবেন আর চাষাবাদের খরচ বহন না করলে ৩ ভাগের এক ভাগ ফসল পাবেন। আমি বিভিন্নভাবে জানতে পেরেছি প্রথম নিয়মটি স্পষ্ট সূদ। এখন আমার প্রশ্ন হচ্ছে দ্বিতীয় নিয়মে বন্ধক দিলে সেটা কি সূদ হবে?
প্রশ্ন (২/৩৬২) : বর্তমান বিশ্বে মুসলমানদের উপর যে নির্যাতন চলছে, তার কারণ কি? এক্ষেত্রে আমাদের করণীয় কি?
আরও
আরও
.