উত্তর : ফরয ছালাত হোক অথবা নফল ছালাত হোক প্রত্যেক ছালাতের শুরুতে দো‘আয়ে ইস্তেফতাহ বা ছানা পাঠ করা সুনণাত। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) যখনই ছালাত আরম্ভ করতেন, তখনই তাকবীরে তাহরীমার পর দো‘আয়ে ইস্তেফতাহ পড়তেন (বুখারী হা/৭৪৪, মিশকাত হা/৮১২-১৩)। 

যেহেতু তারাবীহর প্রত্যেক দুই রাক‘আত পৃথক পৃথক ছালাত, সেহেতু প্রত্যেক দুই রাক‘আতের শুরুতে দো‘আ ইস্তেফতাহ বা ছানা পড়া সুন্নাত।







প্রশ্ন (৩৫/২৩৫) : জনৈক ব্যক্তি কম মূল্যে বাকীতে জমি ক্রয় করে অধিক মুল্যে অন্যের কাছে তা বিক্রি করে পরে টাকা পরিশোধ করে দেয়। এরূপ ব্যবসায় শরী‘আতে কোন বাধা আছে কি?
প্রশ্ন (৩৫/৩৫) : নবী করীম (ছাঃ) হিলফুল ফুযূল গঠনের জন্য যে বৈঠক ডাকেন, তাতে তাঁর দাদা ও নানার গোত্র সহ ৫টি গোত্র যোগদান করেছিল বলে উল্লেখ করা হয়েছে। প্রশ্ন হ’ল- ৪০০ মাইল দূর থেকে নানার গোত্র কিভাবে উক্ত বৈঠকে যোগদান করেছিল?
প্রশ্ন (২৮/২৮) : মক্কা বিজয়ের পূর্বে রাসূল (ছাঃ) যে কয়বার হজ্জ করেছেন প্রত্যেকবার কি তিনি ৩৬০টি মূর্তিকেও প্রদক্ষিণ করেছেন? - -মাহমূদুল হাসান, রাজারবাগ, ঢাকা।
প্রশ্ন (১২/৫২) : স্ত্রীর জীবদ্দশায় যদি স্বামী মোহরানা পরিশোধ না করেন, তাহ’লে তার মৃত্যুর পর তা পরিশোধ করতে হবে কি? - -হালীমা খাতুন, কাটিয়া, সাতক্ষীরা।
প্রশ্ন (১/৮১) : জেহরী ছালাতে ইমামের ক্বিরাআতের সময় চুপ করে থাকলে মনোযোগ বিনষ্ট হয়। এসময় দুনিয়াবী চিন্তা আসলে ছালাত কবুল হবে কি? - -মুহাম্মাদ শামসুল হক, ধুনট, বগুড়া।
প্রশ্ন (২৪/২৬৪) : যে ব্যক্তি প্রত্যেক জুম‘আর দিন নিজের পিতা-মাতার অথবা তাঁদের একজনের কবর যিয়ারত করবে তাকে ক্ষমা করা হবে এবং পিতা-মাতার সাথে সদ্ব্যবহারকারী ব্যক্তি বলে গণ্য হবে (বায়হাক্বী)। উক্ত হাদীছটি কি ছহীহ?
প্রশ্ন (১৩/৪৫৩) : জনৈক ব্যক্তি হজ্জ করার নিয়তে পুরো টাকা জমা দেওয়ার পর মৃত্যুবরণ করে। টাকা গ্রহীতা এজেন্সী টাকা ফেরত দেওয়ার জন্য পরিবারের সাথে যোগাযোগ করলেও পরিবার তা গ্রহণ করতে রাযী হয়নি। এক্ষণে তার পক্ষ থেকে হজ্জ করা যরূরী কি? - -সৈয়দ মুহাম্মাদ ইদ্রীস, বনশ্রী, ঢাকা।
প্রশ্ন (২০/১৮০) : জনৈক আলেম বলেন, নাস্তিক সরকারের পতনের জন্য দেশের একমাত্র প্রতিবাদের মাধ্যম হিসাবে হরতাল করা শরী‘আত সম্মত। কারণ বড় ক্ষতি দূর করার জন্য ছোট ক্ষতি বরণ করায় শরী‘আতে কোন বাধা নেই। উক্ত বক্তব্যের সত্যতা জানিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (২০/২০): কোন মানুষের নাম তাকে অপমান করার জন্য বিকৃত করা যাবে কি?
প্রশ্ন (২৮/৪২৮) : আমরা জানি, মেঘের উপরে থাকে পজিটিভ চার্জ আর নীচে থাকে নেগেটিভ চার্জ। যেহেতু বিপরীতধর্মী চার্জ পরস্পরকে আকর্ষণ করে। তাই এই পজিটিভ চার্জ ও নেগেটিভ চার্জ পরস্পরের সংস্পর্শে আসলে উপর থেকে নীচের দিকে চার্জের নির্গমন ঘটে। এর ফলে শক্তির নিঃসরণ ঘটে, শব্দ হয় ও আলোর ঝলকানি সৃষ্টি হয়। কিন্তু হাদীছে (তিরমিযী হা/৩১১৭) এই শব্দকে ফেরেশতাদের হাকডাক বলা হয়েছে এবং বলা হয়েছে যে, এ হাকডাক দিয়েই মেঘমালাকে নির্দিষ্ট দিকে নিয়ে যাওয়া হয়। এ ব্যাপারে বিস্তারিত জানতে চাই।
প্রশ্ন (২৯/৪২৯) : জনৈক আলেম বলেন, পার্শ্ববর্তী মুসলিম দেশের সাথে হিন্দুস্থানের যুদ্ধ হবে। ঐ যুদ্ধে যে মুসলিম ব্যক্তি মারা যাবে সে শহীদের মর্যাদা লাভ করবে। একথার সত্যতা জানতে চাই।
প্রশ্ন (৩০/১৫০) : যোহরের চার রাক‘আত ছালাতের স্থানে আমি পাঁচ রাক‘আত পড়িয়েছি। সহো সিজদা না দিয়ে আমি সালাম ফিরিয়ে ছালাত সমাপ্ত করেছি। মুছল্লীরা পরে আমাকে অবগত করলে আমি তাদের নিয়ে কেবল দু’টো সহো সিজদা দিয়েছি, সালাম ফিরাইনি। এক্ষণে আমাদের ছালাত হয়েছে কী?
আরও
আরও
.