উত্তর : ফল পরিপক্ব হওয়ার কারণে এভাবে বিক্রয় করা যাবে। আনাস (রাঃ) বলেন, রাসূল (ছাঃ) ফলের উপযোগিতা প্রকাশ হওয়ার আগে তা বিক্রি করতে নিষেধ করেছেন এবং খেজুরের রং ধরার আগে (বিক্রি করতে নিষেধ করেছেন)। জিজ্ঞেস করা হ’ল, রং ধরার অর্থ কি? তিনি বলেন, লাল বর্ণ বা হলুদ বর্ণ ধারণ করা (বুখারী হা/২১৯৭; মুসলিম হা/১৫৩৮)। আর ঠিকায় বেচাকেনা জায়েয। আল্লাহ বলেন, হে বিশ্বাসীগণ! তোমরা একে অপরের মাল অন্যায়ভাবে ভক্ষণ করো না, তোমাদের পারস্পরিক সম্মতিতে ব্যবসা ব্যতীত’ (নিসা ৪/২৯)। রাসূল (ছাঃ) অনুমান করে ফলের যাকাত আদায়ের বিধান রেখেছেন’ (আহমাদ হা/১৫৭৫১; দারেমী হা/২৬১৯, যঈফাহ হা/২৫৫৬)







প্রশ্ন (২৮/৩০৮) : জামা‘আতে শরীক হওয়ার সময় যদি দেখা যায় যে, ইমাম সূরা ফাতিহা পড়া শেষ করছেন, তখন ইমামের সাথে আমীন বলবে না আগে সূরা ফাতিহা পাঠ করবে?
প্রশ্ন (১৬/৪১৬) : শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বাধ্যগতভাবে পিটি করতে হয়। যেখানে ইসলাম বিরোধী বাক্যসম্বলিত জাতীয় সঙ্গীত গাইতে হয়। এক্ষণে আমাদের করণীয় কি?
প্রশ্ন (১২/৪৫২) : জনৈক আলেম বলেন, ইবনু আববাস (রাঃ) হাজারে আসওয়াদকে চুম্বন করতেন এবং সিজদা করতেন (বায়হাক্বী, হাকেম)। তাহলে কি হাজারে আসওয়াদকে সিজদা করা যাবে?
প্রশ্ন (৩/৪৩) : হিজড়াদের আক্বীক্বার বিধান কি? হিজড়াদের মীরাছ কিভাবে বণ্টিত হবে?
প্রশ্ন (২১/৩৪১) : আমি একজন উচ্চ শিক্ষিতা মেয়ে। আমি পিতা-মাতাকে না জানিয়ে বিয়ে করেছি। বিয়েতে কোন ওয়ালী ছিল না। ১ জন ছেলে ও ১ জন মেয়ে সাক্ষী হিসাবে ছিল। দেনমোহর ১ লক্ষ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। আমার পরিবার আমার বিয়ে মেনে নেয়নি। ‘তারা আমাকে ডিভোর্স লেটারে সাইন করিয়েছে আমার ইচ্ছার বিরুদ্ধে। আমার স্বামী ধার্মিক এবং গোপনে বিয়ের জন্য আমরা খুবই লজ্জিত ও আল্লাহর কাছে ক্ষমাপ্রার্থী। ইতিমধ্যে ২টা ডিভোর্স লেটার পাঠানো হয়েছে। জুন মাসে শেষ পত্রটি যাবে। এক্ষণে স্বামীর কাছে প্রত্যাবর্তনের জন্য আমার করণীয় কি?
প্রশ্ন (২০/৩৮০) : যে সকল গাড়ী ভাড়ায় খাটানো হয় বা কোম্পানীর মালিকানাধীন গাড়িগুলোর উপর কি যাকাত দিতে হবে?
প্রশ্ন (৩৪/১৫৪) : পূজা উপলক্ষ্যে বিভিন্ন পূজা মন্ডপে সরকারীভাবে চাউল বিতরণ এবং এককালীন অনুদান প্রদান করা যায় কি?
প্রশ্ন (২৬/১০৬) : লিখিতভাবে তালাক দেয়ার কোন সরাসরি দলীল হাদীছে আছে কি? যদি না থাকে তাহ’লে এভাবে তালাক দেয়া বৈধ হবার কারণ কি? - -আব্দুল্লাহ সাজিদ, ঢাকা।
প্রশ্ন (২৯/৩৪৯) : ঋতুবতী মহিলাদের জন্য ঈদের ময়দানে গমন করা কি আবশ্যিক?
প্রশ্ন (১৬/৯৬) : জনৈক আলেম বলেন, সাত প্রকারের ঘুম আছে। যেমন ১. নাওমুল গাফেলীন, ওয়ায মাহফিলে ঘুমানো। ২. নাওমুল আশক্বিয়া, ছালাতের সময় ঘুমানো। ৩. নাওমুল মালঊনীন, ফজরের ছালাতের সময় ঘুমানো। ৪. নাওমুল মু‘আয্যিবীন, ফজরের আযান থেকে সূর্যোদয় পর্যন্ত ঘুমানো। ৫. নাওমুর রাহাহ অর্থ প্রশান্তির ঘুম। এসময়ের স্বপ্ন সত্য হয়। ৬. নাওমুল মারখূছ, মাগরিব ও এশার ছালাতদ্বয়ের পরে ঘুমানো। এসময় ঘুমানোয় কোন দোষ নেই। ৭. নাওমুল হাসরাহ অর্থ ক্ষতির ঘুম। এটি হ’ল জুম‘আর রাতের ঘুম। এমন ভাগাভাগির কোন শারঈ ভিত্তি আছে কি? - -আনছারুল ইসলাম, ঠাকুরগাঁও।
প্রশ্ন (২/৩৬২) : আমার ১০ বছরের ছোট ভাই দেখতে অনেক সুন্দর। এলাকায় ওর মত আর কাউকে পাওয়া যায় না। ইদানীং সে প্রায়ই অসুস্থ থাকছে। ওষুধ খাইয়ে কোন কাজ হচ্ছে না। কারো বদ নযর লাগার কারণে এরকম হ’তে পারে কি? সেক্ষেত্রে করণীয় কি?
প্রশ্ন (১৯/৫৯) : কোন স্থানে মুসলিম-অমুসলিম উভয় শ্রেণীর লোক থাকলে সেখানে সালাম দেওয়া যাবে কি?
আরও
আরও
.