(১) হজ্জ ও ওমরাহর ছওয়াব : রাসূলুল্লাহ (ছাল্লাল্লা-হু ‘আলাইহে ওয়া সাল্লাম) বলেন, ‘এক ওমরাহ হ’তে আরেক ওমরাহ (ছগীরা গোনাহ সমূহের) কাফফারা স্বরূপ। আর কবুল হজ্জের ছওয়াব জান্নাত ব্যতীত কিছুই নয়’ (বুঃ মুঃ)। তিনি বলেন, ‘রামাযান মাসের ওমরাহ হজ্জের সমান’ (বুঃ মুঃ)

‘মীক্বাত’ থেকে ইহরাম বেঁধে সরবে ‘তালবিয়াহ’ পড়তে পড়তে কা‘বা গৃহে পৌঁছবেন। এসময় প্রথমে ডান পা রেখে মসজিদে প্রবেশের দো‘আ পড়বেন। মীক্বাতের বাইরে থেকে ইহরাম বেঁধে আসার কোন দলীল নেই। একইভাবে হজ্জ বা ওমরাহর জন্য সরবে ‘তালবিয়াহ’ পাঠ করা ব্যতীত অন্য কোন ইবাদতের জন্য মুখে নিয়ত পাঠের কোন প্রমাণ নেই।

তালবিয়াহ : ‘লাববায়েক আল্লা-হুম্মা লাববায়েক, লাববাইকা লা শারীকা লাকা লাববায়েক; ইন্নাল হাম্দা ওয়ান্নি‘মাতা লাকা ওয়াল মুল্ক; লা শারীকা লাক’ (আমি হাযির হে আল্লাহ আমি হাযির। আমি হাযির। তোমার কোন শরীক নেই, আমি হাযির। নিশ্চয়ই যাবতীয় প্রশংসা, অনুগ্রহ ও সাম্রাজ্য সবই তোমার; তোমার কোন শরীক নেই) (বুঃ মুঃ মিশকাত হা/২৫৪১)। ‘তালবিয়াহ’ (পুরুষগণ) সরবে পাঠ করবেন’।[1]

ফযীলত : রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, ‘কোন মুসলমান যখন ‘তালবিয়াহ’ পাঠ করে, তখন তার ডাইনে-বামে, পূর্বে-পশ্চিমে তার ধ্বনির শেষ সীমা পর্যন্ত কংকর, গাছ ও মাটির টুকরা সবকিছু তার সাথে ‘তালবিয়াহ’ পাঠ করে’।[2]

(২) ত্বাওয়াফ : ‘হাজারে আসওয়াদ’ বরাবর সবুজ বাতির নীচ থেকে কা‘বাকে বামে রেখে ডান দিক দিয়ে ত্বাওয়াফ শুরু করবেন। ত্বাওয়াফের শুরুতে ‘হাজারে আসওয়াদ’ চুম্বন করা সম্ভব না হ’লে সেদিকে ডান হাত দিয়ে ইশারা করে বলবেন, ‘বিসমিল্লা-হি ওয়াল্লা-হু আকবর’ (আল্লাহর নামে শুরু করছি এবং আল্লাহ সবার চাইতে বড়)। অথবা শুধু ‘আল্লাহু আকবর’ বলবেন।[3] এভাবে যখনই ‘হাজারে আসওয়াদ’ বরাবর পৌঁছবেন, তখনই বামে কা‘বার দিকে ফিরে ডান হাতে ইশারা করবেন ও ‘আল্লাহু আকবর’ বলবেন। এভাবে সাত ত্বাওয়াফ শেষ করবেন। এসময় ‘রুক্নে ইয়ামানী’ ও ‘হাজারে আসওয়াদ’-এর মধ্যে ‘রববানা আ-তিনা ফিদ্দুন্ইয়া হাসানাতাওঁ ওয়াফিল আ-খিরাতি হাসানাতাওঁ ওয়া ক্বিনা ‘আযাবান্না-র’ (‘হে আমাদের পালনকর্তা! আমাদেরকে দুনিয়ায় মঙ্গল দাও ও আখেরাতে মঙ্গল দাও এবং আমাদেরকে জাহান্নামের আযাব থেকে বাঁচাও’) দো‘আটি পড়বেন।[4]

প্রথম তিনটি ত্বাওয়াফে ‘রমল’ অর্থাৎ একটু যোরে চলবেন এবং শেষের চার ত্বাওয়াফে স্বাভাবিক গতিতে চলবেন। মহিলাগণ সর্বদা স্বাভাবিক গতিতে চলবেন।[5]

কা‘বার উত্তর পার্শ্বে স্বল্প উচ্চ দেওয়াল ঘেরা ‘হাত্বীম’-এর বাহির দিয়ে ত্বাওয়াফ করতে হবে। ভিতর দিয়ে গেলে ঐ ত্বাওয়াফ বাতিল হবে ও পুনরায় আরেকটি ত্বাওয়াফ করতে হবে।

ত্বাওয়াফে কুদূম বা আগমনী ত্বাওয়াফের সময় পুরুষেরা ‘ইযত্বিবা’ করবেন। অর্থাৎ ডান বগলের নীচ দিয়ে ইহরামের কাপড় বাম কাঁধের উপরে উঠিয়ে রাখবেন ও ডান কাঁধ খোলা রাখবেন। তবে অন্যান্য ত্বাওয়াফ যেমন ত্বাওয়াফে ইফাযাহ, ত্বাওয়াফে বিদা‘ ইত্যাদির সময় এবং ছালাতের সময় সহ অন্য সকল অবস্থায় মুহরিম তার উভয় কাঁধ ঢেকে রাখবেন।

ফযীলত : রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, ‘যে ব্যক্তি বায়তুল্লাহর সাতটি ত্বাওয়াফ করবে ও শেষে দু’রাক‘আত ছালাত আদায় করবে, সে যেন একটি গোলাম আযাদ করল’ (ইবনু মাজাহ হা/২৯৫৬)। ‘এই সময় প্রতি পদক্ষেপে একটি করে গোনাহ ঝরে পড়ে ও একটি করে নেকী লেখা হয়’।[6]  

(৩) ত্বাওয়াফ শেষে মাক্বামে ইবরাহীমের পিছনে অথবা হারামের যে কোন স্থানে দু’রাক‘আত নফল ছালাত আদায় করবেন। এসময় ডান কাঁধ ঢেকে নিবেন। এই ছালাত নিষিদ্ধ তিন সময়েও পড়া যাবে। যদি বাধ্যগত কোন শারঈ কারণে বা ভুলবশতঃ এই ছালাত আদায় না করে কেউ বেরিয়ে আসেন, তাতে কোন দোষ হবে না। কারণ এটি ওয়াজিব নয়। অতঃপর যমযমের পানি পান করবেন।

(৪) সাঈ : ‘সাঈ’ অর্থ দৌঁড়ানো। তৃষ্ণার্ত মা হাজেরা শিশু ইসমাঈলের ও নিজের পানি পানের জন্য মানুষের সন্ধানে পাগলপারা হয়ে ছাফা ও মারওয়া পাহাড়ে উঠে দেখতে চেয়েছিলেন কোন ব্যবসায়ী কাফেলার সন্ধান মেলে কি-না। সেই কষ্টকর ও করুণ স্মৃতি মনে রেখেই এ সাঈ করতে হয়।

প্রথমে ‘ছাফা’ পাহাড়ে উঠে কা‘বার দিকে মুখ করে দু’হাত উঠিয়ে কমপক্ষে তিন বার ‘লা ইলা-হা ইল্লাল্লা-হু ওয়াহদাহু লা শারীকা লাহু; লাহুল মুলকু ওয়া লাহুল হামদু ওয়া হুয়া ‘আলা কুল্লি শাইয়িন ক্বাদীর; আ-য়িবূনা তা-য়িবূনা ‘আ-বিদূনা সা-জিদূনা লি রবিবনা হা-মিদূনা; ছাদাক্বাল্লা-হু ওয়া‘দাহু ওয়া নাছারা ‘আবদাহু ওয়া হাযামাল আহযা-বা ওয়াহদাহু’ দো‘আটি পড়ে ‘মারওয়া’র দিকে ‘সাঈ’ শুরু করবেন। অল্প দূর গিয়ে দুই সবুজ চিহ্নের মধ্যে কিছুটা দ্রুত চলবেন। তবে মহিলাগণ স্বাভাবিক গতিতে চলবেন। ‘ছাফা’ হ’তে ‘মারওয়া’ পর্যন্ত একবার ‘সাঈ’ ধরা হবে। এইভাবে সপ্তম বারে ‘মারওয়ায়’ গিয়ে ‘সাঈ’ শেষ করে বেরিয়ে যাবেন।

অতঃপর মাথা মুন্ডন করবেন অথবা সব চুল ছোট করবেন। মহিলাগণ চুলের অগ্রভাগ থেকে এক আঙ্গুলের মাথা পরিমাণ সামান্য চুল ছাঁটবেন।

(৫) ‘হজ্জে তামাত্তু‘ সম্পাদনকারীগণ ওমরাহ শেষ করে হালাল হবেন ও সাধারণ কাপড় পরিধান করবেন। কিন্তু ‘হজ্জে ইফরাদ’ ও ‘ক্বিরান’ সম্পাদনকারীগণ ইহরাম অবস্থায় থেকে যাবেন।

(৬) মিনায় গমন : ৮ই যিলহজ্জ মক্কায় স্বীয় আবাসস্থল হ’তে গোসল করে খোশবু লাগিয়ে ‘লাববায়েক আল্লা-হুম্মা হাজ্জান’ (হে আল্লাহ! আমি হজ্জের উদ্দেশ্যে তোমার দরবারে হাযির) বলে হজ্জের ইহরাম বাঁধবেন। অতঃপর সরবে ‘তালবিয়াহ’ পড়তে পড়তে মিনার দিকে রওয়ানা হবেন।

(৭) মিনায় পৌঁছে যোহর, আছর, মাগরিব, এশা ও ফজরের ছালাত পৃথক পৃথকভাবে নির্দিষ্ট ওয়াক্তে ‘ক্বছর’ সহ আদায় করবেন। দুই ওয়াক্তের ছালাত একত্রে  জমা করবেন না।

(৮) আরাফা ময়দানে গমন : ৯ তারিখে সূর্যোদয়ের পর ধীর-স্থিরভাবে ‘তালবিয়া’ ও ‘তাকবীর’ বলতে বলতে আরাফার ময়দানের দিকে যাত্রা করবেন। অতঃপর সেখানে গিয়ে অবস্থান করে ক্বিবলামুখী হয়ে দু’হাত উঠিয়ে দো‘আ ও যিকর-আযকার অধিক মাত্রায় করতে থাকবেন। অতঃপর হজ্জের খুৎবা শ্রবণ শেষে সূর্য পশ্চিমে ঢলার পর এক আযান ও দুই এক্বামতে যোহর ও আছরের ছালাত যোহরের আউয়াল ওয়াক্তে ক্বছর সহ একত্রে ‘জমা তাক্বদীম’ করে পড়বেন।[7]

(৯) মুযদালেফায় গমন : সূর্যাস্তের পর আরাফা হ’তে মুযদালেফার দিকে রওয়ানা হবেন এবং সেখানে পৌঁছে এক আযান ও দুই ইক্বামতে মাগরিবের তিন রাক‘আত ও এশার দু’রাক‘আত ছালাত ক্বছর সহ এশার আউয়াল ওয়াক্তে ‘জমা তাখীর’ করে পড়বেন। এরপর ঘুমিয়ে যাবেন। অতঃপর ঘুম থেকে উঠে আউয়াল ওয়াক্তে ফজরের ছালাত আদায় করবেন এবং ক্বিবলামুখী হয়ে দু’হাত তুলে দো‘আ-দরূদ ও যিকর-আযকারে লিপ্ত হবেন।

(১০) মিনায় প্রত্যাবর্তন : অতঃপর ফর্সা হ’লে সূর্যোদয়ের আগেই মিনা অভিমুখে রওয়ানা হবেন এবং মুযদালিফা হ’তে ৭টি কংকর সংগ্রহ করে সাথে নিবেন। এই সময় মুযদালিফার শেষ প্রান্ত ‘মুহাসসির’ উপত্যকায় একটু যোরে চলবেন। কারণ এখানেই আবরাহার হাতি বসে পড়েছিল।

(১১) মিনায় পৌঁছে ১০ই যিলহজ্জ সূর্যোদয়ের পর ‘জামরাতুল আক্বাবা’য় অর্থাৎ বড় জামরায় গিয়ে ৭টি কংকর নিক্ষেপ করবেন ও প্রতিবারে ‘আল্লাহু আকবার’ বলবেন।

(১২) কুরবানী : কংকর মেরে এসে কুরবানী করবেন। অতঃপর মাথা মুন্ডন করবেন অথবা সমস্ত মাথার চুল ছোট করে ছাঁটবেন।

(১৩) প্রাথমিক হালাল : এরপর ইহরাম খুলে ‘প্রাথমিক হালাল’ হয়ে সাধারণ কাপড় পরিধান করবেন। এ সময় স্ত্রী মিলন ব্যতীত বাকী সব কাজ সাধারণভাবে করা যাবে।

(১৪) পূর্ণ হালাল : অতঃপর মক্কায় গিয়ে ‘ত্বাওয়াফে ইফাযাহ’ সেরে তামাত্তু হাজীগণ ছাফা-মারওয়া সাঈ করবেন। কিন্তু ক্বিরান ও ইফরাদ হাজীগণ শুরুতে মক্কায় পৌঁছে সাঈ সহ ‘ত্বাওয়াফে কুদূম’ করে থাকলে শেষে ‘ত্বাওয়াফে ইফাযাহ্’র পর আর সাঈ করবেন না। এর মাধ্যমে পূর্ণ হালাল হবেন। কা‘বা থেকে সেদিনই মিনায় ফিরে আসবেন ও সেখানে রাত্রি যাপন করবেন।

(১৫) কংকর নিক্ষেপ : অতঃপর ১১, ১২ ও ১৩ তারিখে প্রতিদিন অপরাহ্নে তিন জামরায় ৩´৭=২১টি করে কংকর নিক্ষেপ করবেন। প্রতিবারে ‘আল্লাহু আকবর’ বলে ডান হাত উঁচু করে সাতবারে সাতটি কংকর মারবেন। খেয়াল রাখতে হবে হাউজের মধ্যে পড়ল কি-না। নইলে পুনরায় মেরে সাতটি সংখ্যা পূরণ করতে হবে। গণনায় ভুল হ’লে বা দু’একটি হারিয়ে গেলে তাতে দোষের কিছু হবে না।

(১৬) ১১ তারিখ দুপুরে সূর্য ঢলার পর ২১টি কংকর সাথে নিয়ে প্রথমে ছোট জামরায় ৭টি, তারপর মধ্য জামরায় ৭টি ও সবশেষে বড় জামরায় (জামরাতুল আক্বাবাহ) ৭টি কংকর নিক্ষেপ করবেন এবং প্রতিবার নিক্ষেপের সময় ‘আল্লাহু আকবার’ বলবেন। ১ম ও ২য় জামরায় কংকর নিক্ষেপ শেষে একটু দূরে গিয়ে ক্বিবলামুখী হয়ে দু’হাত উঠিয়ে প্রাণ খুলে আল্লাহর নিকটে দো‘আ করবেন। কিন্তু বড় জামরায় কংকর নিক্ষেপের পর আর দাঁড়াতে হয় না বা দো‘আও করতে হয় না।

(১৭) ১২ তারিখে কংকর মারার পর সূর্যাস্তের পূর্বেই যদি কেউ মক্কায় ফিরতে চান, তবে ফিরতে পারেন। কিন্তু যদি ১২ তারিখে রওয়ানা হওয়ার পূর্বেই সূর্য মিনায় ডুবে যায়, তাহ’লে সেখানে অবস্থান করে ১৩ তারিখে কংকর মেরে মক্কায় আসবেন। বাধ্যগত শারঈ ওযর থাকলে প্রথম দু’দিনের কংকর যেকোন  একদিনে একসাথে মেরে মক্কায় ফেরা যাবে।[8] তবে তিন দিন থাকাই উত্তম। কেননা রাসূল (ছাঃ) তিন দিন ছিলেন।[9]

(১৮) ত্বাওয়াফে বিদা‘ : মক্কায় ফিরে ‘ত্বাওয়াফে বিদা‘ বা বিদায়ী ত্বাওয়াফ করতে হবে। ঋতুবতী ও নেফাস ওয়ালী মেয়েদের জন্য এটা মাফ। তারা বিদায়ী ত্বাওয়াফ ছাড়াই দেশে ফিরতে পারবেন। ‘ত্বাওয়াফে বিদা‘র মাধ্যমে হজ্জ সমাপ্ত হবে ইনশাআল্লাহ।


[1]. তিরমিযী হা/৮২৯; আবুদাঊদ হা/১৮১৪; মিশকাত হা/২৫৪৯।

[2]. তিরমিযী হা/৮২৮; ইবনু মাজাহ হা/২৯২১; মিশকাত হা/২৫৫০

[3]. বায়হাক্বী ৫/৭৯ পৃ.।

[4]. আবুদাঊদ, মিশকাত হা/২৫৮১

[5]. মুসলিম হা/১২১৮; মিশকাত হা/২৫৬৬।

[6]. তিরমিযী হা/৯৫৯; মিশকাত হা/২৫৮০।

[7]. মুসলিম হা/১২১৮ (১৪৭), ৬৯৬ (২০); মিশকাত হা/২৫৫৫, ১৩৩৬।

[8]. তিরমিযী হা/৯৫৫; ইবনু মাজাহ হা/৩০৩৭; মিশকাত হা/২৬৭৭

[9]. আবুদাঊদ হা/১৯৭৩; মিশকাত হা/২৬৭৬





সুন্নাত উপেক্ষার পরিণাম - লিলবর আল-বারাদী - যশপুর, তানোর, রাজশাহী
শবেবরাত - আত-তাহরীক ডেস্ক
আহলেহাদীছ আন্দোলন ও অন্যান্য ইসলামী আন্দোলন : তুলনামূলক আলোচনা - মাওলানা মুহাম্মাদ নূরুল ইসলাম
কুরবানীর মাসায়েল - আত-তাহরীক ডেস্ক
আশূরায়ে মুহাররম - আত-তাহরীক ডেস্ক
মানুষের সাথে আচার-ব্যবহারের আদব সমূহ - ড. মুহাম্মাদ কাবীরুল ইসলাম
দাওয়াত ও সংগঠন (পূর্ব প্রকাশিতের পর) - ড. মুহাম্মাদ কাবীরুল ইসলাম
মানব জাতির সাফল্য লাভের উপায় (৪র্থ কিস্তি) - হাফেয আব্দুল মতীন - পিএইচ.ডি গবেষক, আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, মালয়েশিয়া
শবেবরাত : কতিপয় ভ্রান্ত ধারণার জবাব - আত-তাহরীক ডেস্ক
চিন্তার ইবাদত (শেষ কিস্তি) - আব্দুল্লাহ আল-মা‘রূফ
বায়তুল মাক্বদিস মুসলমানদের নিকটে কেন এত গুরুত্ববহ? - ড. মুখতারুল ইসলাম
আল্লাহর নিদর্শন - রফীক আহমাদ - বিরামপুর, দিনাজপুর
আরও
আরও
.