উত্তর : পুরুষের সতর হচ্ছে নাভী হ’তে হাঁটুর নীচ পর্যন্ত (ছহীহ জামে‘উছ ছাগীর হা/৫৫৮৩; ইরওয়াউল গালীল হা/২৭১)। তাই নাভী ও হাঁটু সতরের অন্তর্ভুক্ত নয়, বরং নাভীর নিচ থেকে হাঁটুর উপর সতর (আল-মুগনী ১/৪১৪; নববী, আল-মাজমূ‘ ৩/১৭৩)। এ অংশ সর্বদা ঢেকে রাখা ওয়াজিব। আর নাভীর নীচে কাপড় পরে অন্য কাপড় দ্বারা ঢেকে দিলেও তা সতর ঢাকা হিসাবেই গণ্য হবে।






প্রশ্ন (২/৩২২) : চাচা এবং মামারা কি মাহরামদের অন্তর্ভুক্ত। কারণ কুরআনে তাদের বিষয়টি উল্লেখ নেই।
প্রশ্ন (১৪/৫৪) : আমরা পাঁচ বোন ও এক ভাই। আববা ও আম্মা জীবিত আছে। আমরা কিছু সম্পত্তি নিয়ে বাকী সম্পত্তি আমার একমাত্র ভাইকে লিখে দিতে চাই। এরূপ করলে কি আমার পিতা-মাতা গুনাহগার হবেন? - -রোকসানা, চারঘাট, রাজশাহী।
প্রশ্ন (৩৯/৩৯) : শরী‘আতে সমালোচনার আদব সম্পর্কে জানতে চাই। বিশেষত জ্ঞানী ব্যক্তির সমালোচনার ক্ষেত্রে করণীয় কি?
প্রশ্ন (২৬/৩৮৬) : স্বামী স্ত্রীকে জোরপূর্বক মাযহাবী তরীকায় ছালাত আদায়ে বাধ্য করে। এক্ষণে উক্ত স্ত্রীর জন্য করণীয় কি? - আবু তামীম, গুলশান, ঢাকা।
প্রশ্ন (৫/৫) : মাগরিবের ছালাতের সুন্নাত শেষ করার পর নিয়মিতভাবে দু’রাক‘আত নফল ছালাত আদায় করা যাবে কি?
প্রশ্ন (২২/৩৪২) : জনৈক ব্যক্তির পিতা জাদুটোনা করে থাকে। আর সে ঐ উদ্দেশ্যে বিভিন্ন জায়গায় গমন করে। এই ব্যক্তি বিভিন্ন অযুহাত দেখিয়ে ছেলের কাছ থেকে টাকা নেয় এবং সে টাকা জাদু করার কাজে খরচ করে। এক্ষণে প্রশ্ন হ’ল- এগুলো জানা সত্ত্বেও পিতাকে টাকা দিয়ে সাহায্য করা বৈধ হবে কি? - -ছালাহুদ্দীন, উত্তরগাও, রাণীশংকৈল, ঠাকুরগাঁও।
প্রশ্ন (৩৩/৩৩) : পানির পাত্র ঢেকে না রাখলে শয়তান পেশাব করে দেবে মর্মে শরী‘আতে কোন বর্ননা রয়েছে কি?
প্রশ্ন (২/২০২) : জনৈক ব্যক্তি বলেন, আমরা বর্তমান উম্মাহর কেউ আল্লাহর হেদায়াত পাব না। কারণ আল্লাহ শুধুমাত্র ছাহাবীগণকে হেদায়াত দান করেছিলেন। এর পর থেকে যারা এসেছেন তাদের আল্লাহ কেবল দয়া দিয়েছেন, হেদায়াত নয়। এক্ষণে দয়া আর হেদায়াত কি ভিন্ন বস্ত্ত? - -ফাহীম ফায়ছাল, ঢাকা।
প্রশ্ন (৭/১৬৭) : কোন মেয়ের নাম যুনায়রাহ রাখা যাবে কী? - -আকলীমা খাতূনকাকনহাট, রাজশাহী।
প্রশ্ন (৯/২০৯) : জানাযার দো‘আর মধ্যে সন্তানগণ ‘রাবিবরহামহুমা কামা...’ দো‘আটি পাঠ করতে পারবে কি? বিশেষত ইমামতির সময় এরূপ করা যাবে কি?
প্রশ্ন (১৬/৯৬) : জনৈক আলেম বলেন, সাত প্রকারের ঘুম আছে। যেমন ১. নাওমুল গাফেলীন, ওয়ায মাহফিলে ঘুমানো। ২. নাওমুল আশক্বিয়া, ছালাতের সময় ঘুমানো। ৩. নাওমুল মালঊনীন, ফজরের ছালাতের সময় ঘুমানো। ৪. নাওমুল মু‘আয্যিবীন, ফজরের আযান থেকে সূর্যোদয় পর্যন্ত ঘুমানো। ৫. নাওমুর রাহাহ অর্থ প্রশান্তির ঘুম। এসময়ের স্বপ্ন সত্য হয়। ৬. নাওমুল মারখূছ, মাগরিব ও এশার ছালাতদ্বয়ের পরে ঘুমানো। এসময় ঘুমানোয় কোন দোষ নেই। ৭. নাওমুল হাসরাহ অর্থ ক্ষতির ঘুম। এটি হ’ল জুম‘আর রাতের ঘুম। এমন ভাগাভাগির কোন শারঈ ভিত্তি আছে কি? - -আনছারুল ইসলাম, ঠাকুরগাঁও।
প্রশ্ন (৩/১২৩) : জনৈক আলেম বলেন, কাউকে সাপে দংশন করলে সূরা ফাতিহা সাতবার পড়ে তার উপর দম করবে। অতঃপর অর্থহীন মন্ত্র পড়তে হবে। যেমন- সিজ্জাতুন তারানি য়্যাতুন মিলহাতু বাহরিন কাফাত্বা। প্রশ্ন হল, উক্ত পদ্ধতিতে ঝাড়ফুঁক করা যাবে কি?
আরও
আরও
.