উত্তর : সরাসরি উক্ত বাক্যে কোন হাদীছ বর্ণিত হয়নি। তবে দো‘আ অর্থে আল্লাহ হাফেয, ফি আমানিল্লাহ, ফি হিফযিল্লাহ ইত্যাদি বাক্য ব্যবহারে দোষ নেই। যেমন জনৈক ছাহাবী সফরকালে রাসূল (ছাঃ)-এর কাছে বিদায় চাইলে তিনি তার হাত ধরে বলেন, ‘ফী হিফযিল্লাহ ওয়া ফী কানাফিল্লাহ’... (আল্লাহর হেফাযতে ও তঁার রহমতের ছায়া তলে...) (দারেমী হা/২৭১৩ সনদ জাইয়িদ, তাহকীক : সলীম আসাদ)। তবে বিদায়ী সালাম আদান-প্রদানের পর এই দো‘আ বলবে (ওছায়মীন, মাজমূ‘ ফাতাওয়া ২৫/৪৮২-৮৩)। এছাড়াও সফরকালে বিদায়ের সময় পড়ার জন্য বিশুদ্ধ ও সুন্দর দো‘আ সমূহ রয়েছে। যেমন আসতাওদি‘উল্লা-হা দীনাকুম ওয়া আমা-নাতাকুম ওয়া খাওয়া-তীমা আ‘মা-লিকুম’ (আমি আপনার বা আপনাদের দ্বীন ও আমানত সমূহ এবং শেষ আমল সমূহকে আল্লাহর হেফাযতে ন্যস্ত করলাম’) (তিরমিযী প্রভৃতি; মিশকাত হা/২৪৩৫)

উল্লেখ্য যে, অনেকে ‘ভাল থাকুন’ ‘সুস্থ থাকুন’ ইত্যাদি বলেন। এরূপ না বলে বরং ‘আল্লাহ আপনাকে ভাল রাখুন, ‘সুস্থ রাখুন’ বলা উত্তম। কারণ মানুষ নিজে নিজে ভাল থাকতে পারে না আল্লাহর রহমত ব্যতীত।

প্রশ্নকারী : আমীরুল ইসলাম, পাঁচবিবি, জয়পুরহাট।








প্রশ্ন (৩৫/৩১৫) : রামাযান মাসে কোন ব্যক্তি যদি স্ত্রী মিলনরত অবস্থায় ফজরের আযান শুনতে পায় তাহলে কি করবে? - -জামালুদ্দীনকরনদীঘি, উত্তর দিনাজপুর, ভারত।
প্রশ্ন (২১/৩৪১) : ঈদের ময়দানে জায়নামায ব্যবহারে কোন বাধা আছে কি?
প্রশ্ন (৬/২৪৬) : মনে মনে কুরআন তেলাওয়াত করলে নেকী পাওয়া যাবে কি? - -বিলাল হোসাইন, ওয়ারী, ঢাকা।
প্রশ্ন (২৩/৩৪৩) : কোন কোন আমল করলে আমার আববা বারযাখী জীবনে শান্তিতে থাকতে পারবেন এবং তার গুনাহগুলো আল্লাহ মাফ করে দিয়ে তাকে জান্নাতে দাখিল করাবেন? - -মুহাম্মদ হাফিজ দেওয়ান, আজমান, আরব আমিরাত।
প্রশ্ন (৭/৪৭) : কোন্ দলীলের ভিত্তিতে তাওহীদকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়?
প্রশ্ন (১৯/৩৩৯) : ইমাম কি তাকবীর পাঠের মাধ্যমে ঈদের খুৎবা শুরু করবেন?
প্রশ্ন (৩৪/১৯৪) : সূরা যিলযাল দু’বার পড়লে কুরআন মাজীদ খতমের নেকী পাওয়া যায় কি?
প্রশ্ন (৪/১২৪) :জনৈক ব্যক্তি বলেন, যমযমের পানি মক্কার বাইরে নিয়ে পান করলে এর বরকত নষ্ট হবে। উক্ত বক্তব্যের সত্যতা জানতে চাই।
প্রশ্ন (২৬/১৪৬) : মসজিদের মেহরাব সংলগ্ন দু’পাশের দেয়ালে দৃষ্টি সীমার মধ্যে কা‘বা এবং মসজিদে নববীর টাইল্স লাগানো যাবে কি?
প্রশ্ন (৩২/৭২) : শাওয়ালের ছয়টি ছিয়াম পালনের পর আইয়ামে বীযের তিনটি ছিয়াম পালন করতে হবে কি?
প্রশ্ন (১৫/২৫৫) : আমার মেয়ের সাথে প্রতারণা করে জনৈক ছেলে কোর্টের মাধ্যমে বিবাহ করে। কোন টাকা প্রদান না করেই নির্ধারিত পাঁচ লক্ষ টাকা মোহরানার মধ্যে নগদ আড়াই লক্ষ টাকা মোহর উল্লেখ করে বিবাহ রেজিষ্ট্রি করে। ছেলে দ্বীন-ধর্ম পালন করে না। পরবর্তীতে আমি পিতা হিসাবে সামাজিক কারণে বিবাহ মেনে নিয়েছিলাম। কিন্তু এখন মেয়ে তার সাথে সংসার করতে চায় না। আমার মেয়ে ক্বাযী অফিসের মাধ্যমে ‘খোলা’ প্রেরণ করেছে এবং ছেলে সেই কপি হাতেও পেয়েছে। কিন্তু সে বারবার বলে পাঠাচ্ছে এই তালাক হবে না। প্রশ্ন হ’ল এই ‘খোলা’ কার্যকর হয়েছে কি?
প্রশ্ন (২২/১০২) : ঔষধ খাওয়ার সময় পাঠ করার জন্য নির্দিষ্ট কোন দো‘আ আছে কি?
আরও
আরও
.