উত্তরঃ ক্ষমা চাওয়ার সময় ভিক্ষা শব্দ ব্যবহার করা যায় (বাক্বারাহ ১৮৬)। কারণ আল্লাহর নিকট সবাই ভিক্ষুক। আর হাদীছে চাওয়ার শব্দই ব্যবহার করা হয়েছে। আল্লাহ বলেন, ‘যে ব্যক্তি আমার কাছে চায় আমি তাকে দিব’ (বুখারী, মুসলিম, মিশকাত হা/১২২৩)। কাজেই সব মানুষই তার নিজ নিজ প্রয়োজন আল্লাহর কাছে চাইবে।






বিষয়সমূহ: পরকাল
প্রশ্ন (২/৪৪২) : রামাযান মাসে মাসিকের জন্য বাদ পড়া ছিয়ামগুলি পরবর্তীতে রাখতে হবে কি? রাখা গেলে তা শাওয়াল মাসের ছিয়ামের সাথে রাখা যাবে কি? - -হারূনুর রশীদ, তেজগাঁও, ঢাকা।
প্রশ্ন (৩৯/২৭৯) : আল-বিদায়াহ ওয়ান নিহায়াহ গ্রন্থে তাবূক যুদ্ধের ময়দানে রাসূল (ছাঃ)-এর সে সারগর্ভ ভাষণ সংকলিত হয়েছে, তা ছহীহ হাদীছ দ্বারা প্রমাণিত কি?
প্রশ্ন (২৪/১৮৪) : ছেলে মারা যাওয়ায় নমীনী হিসাবে কোম্পানী প্রদত্ত পুরো অর্থ তার পিতা পেয়েছেন। আরো কিছু অর্থ আছে যা তাদেরকে প্রদান করা হবে। ছেলে পিতা-মাতা সহ ১ ছেলে, স্ত্রী এবং ছোট ভাই রেখে গেছে। এক্ষণে উক্ত সম্পদ বাকি সদস্যদের মধ্যে কিভাবে বণ্টন করতে হবে?
প্রশ্ন (৪/৩৬৪) : পানি থাকা অবস্থায় কুলুখ না নিয়ে শুধু পানি নিলে পবিত্রতা অর্জন হবে কি?
প্রশ্ন (৩৫/৩৫৫) : অনেকে বলছেন, হজ্জ-এর ব্যাপারে আহলেহাদীছ ও হানাফীদের মধ্যে কোন পার্থক্য নেই। কথাটা কতটুকু সত্য?
প্রশ্ন (১৬/৩৭৬) : ছহীহ আক্বীদা-আমল গ্রহণের পর আমি চাকুরীস্থলে বাহ্যিক আমলগুলো বিশুদ্ধ নিয়মে করতে পারলেও গ্রামের বাসায় মানুষের মন্দ কথার কারণে করতে পারি না। এতে কি আমি পাপী হব? আমার করণীয় কি?
প্রশ্ন (৬/২৪৬) : প্রচলিত তাবলীগ জামা‘আত যে বিদ‘আতী দল তার কারণ জানিয়ে বাধিত করবেন
প্রশ্নঃ (১৫/১৫) : কাদিয়ানী মতবাদ সম্পর্কে বিস্তারিত জানিয়ে বাধিত করবেন?
প্রশ্ন (৩/২৮৩) : দুর্ঘটনায় মৃত্যুবরণকারীর লাশ না পাওয়া গেলে উক্ত মাইয়েতের জানাযা ও দাফন-কাফনের বিধান কি?
প্রশ্ন (১৩/২৯৩) : আমি জীবনে বহু মানুষের গীবত করেছি, তোহমতও দিয়েছি। আমার জানামতে এ গোনাহ আল্লাহ ক্ষমা করবেন না। যাদের গীবত করেছি তাদের অনেকের সাথে আমার যোগাযোগও নেই। আবার ক্ষমা চাওয়াও লজ্জার ব্যাপার। এক্ষণে এ পাপ থেকে বাঁচার জন্য আমার করণীয় কি?
প্রশ্ন (১৭/১৭) : আমি মসজিদুল হারামে কর্মরত। আমাদের কোম্পানীর খাবার অনেক খারাপ হওয়ায় আমরা খেতে পারি না। অন্যদিকে ঘরে রান্না করা নিষিদ্ধ। তারপরও মাঝে মাঝেই হিটারে রান্না করে খাই। এভাবে গোপনে রান্না করে খাওয়া জায়েয হবে কি?
প্রশ্ন (২/২) : সূরা আহযাবের ৫২ আয়াতে এসেছে ‘এরপর তোমার জন্য কোন নারী বৈধ নয় এবং তোমার স্ত্রীদের পরিবর্তে অন্য স্ত্রী গ্রহণ বৈধ নয় যদিও তাদের সৌন্দর্য তোমাকে মুগ্ধ করে’। কিন্তু রাসূল (ছাঃ) তো এরপরেও বিবাহ করেছেন। এর ব্যাখ্যা কি?
আরও
আরও
.