উত্তরঃ
উভয় পক্ষের ওয়ালী এবং দু’জন মুমিন ন্যায়নিষ্ঠ বয়স্ক পুরুষ সাক্ষী না থাকায়
বিবাহ সিদ্ধ হয়নি। এজন্য আপনারা উভয়ে ব্যভিচারের দায়ে অভিযুক্ত। অপরপক্ষে
আপনার অভিভাবক আপনার মতের বিরুদ্ধে চাপ দেওয়ায় তারাও অন্যায় করেছেন। অতএব
বিয়েই যেখানে হয়নি, সেখানে ডিভোর্স লেটারের কোন মূল্য নেই। এক্ষণে খালেছ
অন্তরে তওবা ব্যতীত আপনাদের গোনাহ মাফ হবে না। অপর পক্ষে আপনার অভিভাবকের
কর্তব্য হবে নিজেদের যিদ ও অহংকার ত্যাগ করে মেয়ের মতামতকে গুরুত্ব দিয়ে
তার বিবাহের ব্যবস্থা করা এবং মেয়ের ভবিষ্যৎ কল্যাণের জন্য মহান আল্লাহর
নিকটে প্রাণ খুলে দো‘আ করা। কেননা তিনিই মানুষের ভাল-মন্দের একমাত্র মালিক।