উত্তর : মূসা (আঃ)-এর তোতলামী তাঁর জন্য নবুঅত ও রিসালাতের দায়িত্ব পালনে প্রতিবন্ধক ছিল না। তাছাড়া তাঁর দো‘আর কারণে আল্লাহ তা‘আলা তাঁর সেই ত্রুটিও দূর করে দেন। মূসা (আঃ) দো‘আয় বলেছেন, ‘হে আমার প্রতিপালক! আমার বক্ষ প্রসারিত করে দাও! আমার কর্ম সহজ করে দাও! আর আমার জিহবার আড়ষ্টতা দূর করে দাও! যাতে তারা আমার কথা বুঝতে পারে’ (তোয়াহা ২০/২৫-২৮)। আল্লাহ তা‘আলা জওয়াবে বলেন, ‘হে মূসা! তুমি যা চেয়েছ, সবই তোমাকে দেওয়া হ’ল’ (তোয়াহা ২০/৩৬)। সুতরাং এটা তার নবুঅতের শানের খেলাফ নয়। আর মুসলমানদের দৃঢ় বিশ্বাস রাখতে হবে যে, নবী-রাসূলগণ মা‘ছুম বা সর্বপ্রকার মানবীয় দোষ-ত্রুটি থেকে মুক্ত ছিলেন। আর এটাই তাদের শান ও মর্যাদার বহিঃপ্রকাশ (ইবনু হাজার আসকালানী, ফাৎহুল বারী ৬/৪৩৮)

 প্রশ্নকারী : আব্দুল্লাহ আল-বাস্সাম, নওদাপাড়া, রাজশাহী।








প্রশ্ন (১৯/১৩৯) : বাঘ বা এরূপ কোন হিংস্র প্রাণীর চামড়ার তৈরী জ্যাকেট ব্যবহার করা যাবে কি?
প্রশ্ন (৩০/৭০) : আমাদের এলাকায় প্রচলিত আছে যে, স্বামী বা পরিবারের অভিভাবক ছালাত আদায় না করলে পরিবারের অন্য সদস্য বিশেষত স্ত্রীর ইবাদত কবুল হবে না। একথার সত্যতা আছে কি?
প্রশ্ন (২০/২৬০) : যাকাতের টাকা দিয়ে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন এর জন্য জমি, ভবন বা আসবাবপত্র ক্রয় করা যাবে কি?
প্রশ্ন (৩৬/১৯৬) : দাড়ি শেভ করা ব্যক্তির ছালাত কবুল হবে কি?
প্রশ্ন (২৪/২৬৪) : যে ব্যক্তি রামাযান মাসে একটি নফল আমল করল সে অন্য মাসে একটি ফরয কাজ করার নেকী পেল। আর যে ব্যক্তি এ মাসে একটি ফরয আমল করল সে অন্য মাসের সত্তরটি ফরয আমল করার নেকী পেল। উক্ত হাদীছটি কোন গ্রন্থে বর্ণিত হয়েছে এবং এর সনদ ছহীহ কি-না জানিয়ে বাধিত করবেন।
প্রশ্ন (১৯/২৫৯) : জনৈক ইমাম ছালাতের সময় কারো টাখনুর নীচে কাপড় দেখলে পুনরায় ওযূ করে আসতে বলেন। এটা কি ছহীহ হাদীছ সম্মত?
প্রশ্ন (১/১): আমাদের এলাকায় জনৈক ব্যক্তি বজ্রপাতে মারা যায় তাকে কবরস্থ করার পরপরই কবর পাকা করা হয় এবং উপরে ঢালাই দেওয়া হয়। কারণ এ ধরনের লাশ চুরি হয়ে যায়। এক্ষণে এর হুকুম জানতে চাই।
প্রশ্ন (৩৩/৩৯৩) : ইহরাম বাঁধার নিয়ম বিস্তারিত জানতে চাই। - আবু যায়েদ, বাসাইল, টাঙ্গাইল।
প্রশ্ন (১৫/৩৩৫) : নবী করীম (ছাঃ) বা কোন ছাহাবী হ’তে ইমাম আবু হানীফা (রহঃ)-এর আগমন সম্পর্কে কোন ভবিষ্যদ্বাণী আছে কি? - -ওমর ফারূক, মিরপুর-১, ঢাকা।
প্রশ্ন (২৯/২৯): কেউ দো‘আ চাইলে কী বলতে হবে?
প্রশ্ন (৩০/২৭০) : হজ্জের দিন আরাফার মাঠে মসজিদে নামিরায় যারা অবস্থান করেন তারা যোহর ও আছর ছালাত এক আযান ও দুই ইক্বামতে জমা ও ক্বছর করে আদায় করেন। আর যারা তাঁবুতে অবস্থান করেন তারা দুই ওয়াক্তে পৃথকভাবে যোহর ও আছর পড়েন। তারা জমা ও ক্বছর করেন না। এর কারণ কী? রাসূল (ছাঃ)-এর যুগে কিভাবে পড়া হ’ত?
প্রশ্ন (২/৪০২) : ঘুমানোর সময় বা অন্য সময় ক্বিবলার দিকে পা রাখা যাবে কি? অনেক আলেম এটাকে কঠোরভাবে নিষেধ করেন। সঠিক সমাধান জানিয়ে বাধিত করবেন।
আরও
আরও
.