উত্তর :  এক্ষেত্রে শারঈ বিধান হ’ল, পূর্ণ এক বছর মালিক বা তার ওয়ারিছদের সন্ধানে থাকতে হবে। এরপরে মালিক বা তার ওয়ারিছদের পাওয়া না গেলে ব্যক্তি উক্ত সম্পদ ভোগ করতে পারে কিংবা ছাদাক্বা করতে পারে। তবে কোনদিন যদি পাওনাদারকে খুঁজে পাওয়া যায় বা তার ওয়ারিছেরা ফিরে আসে এবং অর্থ দাবী করে, তাহ’লে তাদের পাওনা অর্থ ফেরত দিতে হবে। তখন উক্ত ছাদাক্বাটি দানকারীর পক্ষ থেকে হয়ে যাবে (ফাতাওয়া লাজনা দায়েমাহ ১৪/৪১, ৬৯-৭১; উছায়মীন, ফাতাওয়া নূরুন আলাদ-দারব ১৬/০২, টেপ ১৩৪)

প্রশ্নকারী : আব্দুল্লাহ, চট্টগ্রাম







বিষয়সমূহ: বিবিধ
প্রশ্ন (২৯/৩৮৯) : স্ত্রীর পরিবার বা তার আত্মীয়-স্বজনের প্রতি স্বামীর কি দায়িত্ব রয়েছে?
প্রশ্ন (৪/৪৪) : মসজিদের গ্রাউন্ড ফ্লোরে গোডাউন, নীচ তলায় ঔষধের দোকান এবং দ্বিতীয় তলা থেকে উপরের অংশে মসজিদ, মাদ্রাসা ও গবেষণা সেন্টার নির্মাণ করা যাবে কী? উল্লেখ্য যে, এ ব্যাপারে দাতার কোন শর্ত ছিল না।
প্রশ্ন (১২/১৭২) : শ্বশুর-শ্বাশুড়ীকে যাকাতের টাকা দেওয়া যাবে কি? তাদের জন্য এ টাকা গ্রহণ করা জায়েয হবে কি? - -আবুল বাশার, আশুলিয়া, ঢাকা।
প্রশ্ন (১৭/১৭৭) : আমাদের মসজিদে কয়েকজন মুরববী চেয়ারে বসে ছালাত আদায় করেন। তারা ইচ্ছামত বিভিন্ন কাতারে বিভিন্ন স্থানে বসার কারণে কয়েকটি কাতারে মুছল্লীদের ধারাবাহিকতা বিনষ্ট হয়। পিছনের মুছল্লীরও সিজদা দিতে সমস্যা হয়। এভাবে কাতার বিনষ্ট করে ছালাত আদায় করা জায়েয হবে কি?
প্রশ্ন (১/১৬১) : দ্বীন ও শরী‘আত কি একই বিষয়? উভয়ের মধ্যে পার্থক্য বা সাদৃশ্য-বৈসাদৃশ্য জানতে চাই।
প্রশ্ন (১৯/২৯৯) : আমার পিতা ধার্মিক মানুষ। কিন্তু নকশবন্দী তরীকার কঠোর অনুসারী। এর পিছনে বহু অর্থ ব্যয় করেন। কুরআন-হাদীছের অবমাননায় নানা কথা বলেন। আমরা ভাই-বোন তার সাথে বসলেই পীরের ওয়ায শুরু করেন। এমতাবস্থায় পিতার সাথে আমাদের সম্পর্ক কেমন হওয়া উচিৎ?
প্রশ্ন (১৩/২১৩) : ছালাতের ওয়াক্ত শুরু হওয়ার পূর্বে নিয়মিত আযান ও ছালাত আদায় করা যাবে কি?
প্রশ্ন (১৭/১৭) : অনেক বই-পত্রে দেখা যায় আরবী লেখা আছে। তাতে আল্লাহর নাম বা কুরআনের আয়াতও থাকে। সেগুলোর প্রয়োজন না থাকলে পুড়িয়ে ফেলা যাবে কী?
প্রশ্ন (২৪/৩৪৪) : স্বামীর দুধপিতা কি মাহরামদের অন্তর্ভুক্ত?
প্রশ্ন (৬/৪৪৬) : খুনছা তথা হিজড়া ছাগল বা গরু দ্বারা কুরবানী করা যাবে কি? - .
প্রশ্ন (২৬/২২৬) : বিদেশে অমুসলিমদের যবেহকৃত পশুর গোশত খাওয়া জায়েয হবে কি?
প্রশ্ন (২৮/৩০৮) : প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিবের ‘আক্বীদা ইসলামিয়াহ’ এবং মক্কার আল-কাসিম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড. আহমাদ রচিত ‘সহজ আক্বীদা বা ইসলামের মূল বিশ্বাস’ বই পড়ে জানলাম আল্লাহর কথার বর্ণ ও শব্দ আছে, যা কানে শোনা যায়। অথচ ‘ফিক্বহুল আকবারে’ লেখা আছে, ‘উপকরণ ও বর্ণ ছাড়াই আল্লাহ পাক কথা বলেন’। কোনটি সঠিক? এ ব্যাপারে আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা‘আতের আক্বীদা কী?
আরও
আরও
.