উত্তর : আল্লাহ তা‘আলা অনেক বান্দাকে ক্বিয়ামতের দিন সুফারিশের মাধ্যমে জান্নাতে যাওয়ার অনুমতি দিবেন (বুখারী হা/৬৫৬৫)। কিন্তু সে সুফারিশ তাদের জন্য হবে, যারা শিরক থেকে মুক্ত। সুতরাং মুশরিক, বিদ‘আতী, ছালাত আদায় করে না এমন পিতা-মাতার জন্য শিশু সন্তানের সুফারিশ গ্রহণযোগ্য হবে না (আম্বিয়া ২৮; বুখারী, কিতাবুত তাওহীদ ৭৪-৭৬ পৃঃ)






প্রশ্ন (১৮/২১৮) : একই ঘরে পৃথক বিছানায় পিতা ও প্রাপ্ত বয়স্ক ছেলে অথবা ভাই ও বোন থাকতে পারবে কি? - -মাহমূদুল হাসান, ইশ্বরদী, পাবনা।
প্রশ্ন (৩৪/১১৪) : খিযির (আঃ) কি এখনও বেঁচে আছেন? ‘কাছাছুল আম্বিয়া’ কিতাবে লেখা আছে যে, ‘ইলইয়াস ও খিযির (আঃ) উভয়ে বেঁচে আছেন এবং প্রতি বছর হজ্জের মৌসুমে তারা পরষ্পরে সাক্ষাৎ করেন’। উক্ত কথাগুলির সত্যতা জানতে চাই।
প্রশ্ন (১৯/১৭৯) : জামা‘আতের সাথে ছালাতরত অবস্থায় মুক্তাদীগণকে ‘সামি‘আল্লাহু লিমান হামিদাহ’ বলতে হবে কি? - -শহীদুর রহমান শহীদ, ঢাকা।
প্রশ্ন (৩১/১৫১): জনৈক আলেম বলেন, হানাফী, শাফেঈ, মালেকী, আহলেহাদীছ বলে কাউকে পরিচয় দেওয়া উচিত নয়; বরং সবাইকে মুসলিম বলে পরিচয় দিতে হবে। উক্ত দাবী কি সঠিক?
প্রশ্ন (২০/১৮০) : আয়েশা (রাঃ) বলেন, আল্লাহকে নবী করীম (ছাঃ) দেখেছেন বলে দাবীকারী মিথ্যুক। আবার আরেক ছাহাবী (রাঃ) বলেছেন, নবী করীম (ছাঃ) আল্লাহকে দেখেছেন। এমতাবস্থায় কার কথা মানতে হবে? - -নূর-ই- আলম ছিদ্দীকী, ধাপ, রংপুর।
প্রশ্ন (১৩/৫৩) : সামর্থ্যহীন ব্যক্তি কারো টাকায় হজ্জ করার পর পরবর্তীতে তার সামর্থ্য হ’লে তাকে কি পুনরায় হজ্জ করতে হবে?
প্রশ্ন (১৯/৩৭৯) : জনৈক লেখক দাবী করেছেন, ইমাম আবু হানীফার জন্ম ৮০ হিজরীতে আর মৃত্যু ১৫০ হিজরীতে। ইমাম বুখারীর জন্ম ১৯৪ হিজরীতে আর মৃত্যু ২৫৬ হিজরীতে। সুতরাং আবু হানীফার কথা বাদ দিয়ে ইমাম বুখারীর সংগৃহীত হাদীছ গ্রহণ করা যাবে না। কারণ ইমাম বুখারীর চেয়ে ইমাম আবু হানীফা অনেক পূর্ববর্তী। উক্ত দাবীর সত্যতা জানতে চাই।
প্রশ্ন (৬/২৮৬) : ক্বাযা ছালাত নিষিদ্ধ সময়ে আদায় করা যাবে কি?
প্রশ্ন (১৮/৩৭৮) : ক্বিয়ামত পর্যন্ত একটি দল হকের উপর অটল থাকবে। কেউ তাদের কোন ক্ষতি করতে পারবে না- এ হাদীছের ব্যাখ্যায় ছহীহ বুখারীতে এসেছে যে, এ দলটি কি সিরিয়ায় অবস্থান করবে? এক্ষণে নাজাতপ্রাপ্ত দলটি কেবল সিরিয়ার অধিবাসী হবে?
প্রশ্ন (৩১/২৩১) : সময়ের মূল্য সম্পর্কে শরী‘আতে কোন গুরুত্বারোপ করা হয়েছে কি?
প্রশ্ন (২০/২০) : আমাদের ভাই-বোনদের মধ্যে কেবল এক জন এমএ পর্যন্ত পড়াশুনা করে ভালো বেতনে চাকুরী পেয়েছে। যে পড়াশুনা করতে আমাদের চেয়ে ভাইয়ের পিছনে ৬-৭ লক্ষ টাকা বেশী খরচ হয়েছে। এক্ষণে আমি আমার পিতা বা চাকুরীজীবী ভাইয়ের কাছে ইনছাফ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে অর্থ চাইতে পারি কি? আর কি পরিমাণ দাবী করা ন্যায়সঙ্গত হবে?
প্রশ্ন (৩৭/৪৩৭) : ব্যবসায় কত শতাংশ লাভ করা যায়? এক্ষেত্রে শরী‘আত নির্ধারিত কোন সীমারেখা আছে কি?
আরও
আরও
.