উত্তরঃ মুমিন ব্যক্তি স্বপ্নে নবী-রাসূলগণকে দেখতে পারে। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, ‘যে ব্যক্তি আমাকে স্বপ্নে দেখল, সে সত্যি আমাকেই দেখল। কারণ শয়তান আমার রূপ ধারণ করতে পারে না’ (মুত্তাফাক্ব আলাইহ, মিশকাত ‘স্বপ্ন’ অধ্যায়, হা/৪৬০৯-১০)। তবে যে ব্যক্তি রাসূল (ছাঃ)-কে তাঁর জীবদ্দশায় দেখেনি, সে ব্যক্তি স্বপ্নে তাঁকে দেখার ব্যাপারে নিশ্চিত হবে কিভাবে? নবীগণকে স্বপ্নে দেখার জন্য শরী‘আতে কোন আমল নেই। আর স্বপ্নে দেখার কারণে জাহান্নাম হারাম হয়ে যাবে এ কথাও ঠিক নয়। রাজধানীসহ দেশের কয়েকটি পীরের দরগা আছে। সেখানে গিয়ে তাদের তরীকায় এক/দু’মাস মেহনত করলে নাকি রাসূলকে এমনকি আল্লাহকে দেখা যায়। এদের প্রতারণা থেকে সাবধান থাকুন।






প্রশ্ন (৩৪/৩৫৪) : আমাদের চল্লিশ বছরের পুরানো মসজিদে এখন মুছল্লী ধরে না। কিন্তু মসজিদ বড় করার মত জায়গাও সেখানে নেই। এমতাবস্থায় উক্ত মসজিদের জায়গা বিক্রি করে অথবা বদল করে অন্যত্র মসজিদ তৈরী করা যাবে কি?
প্রশ্ন (৪/৪০৪): জনৈক ব্যক্তি সূরা ক্বদর পাঠের অনেক ফযীলত বর্ণনা করেন। অতঃপর বলেন, যে ব্যক্তি ওযূ করার পর তা তিন বার পাঠ করবে, কিয়ামতের দিন সে নবীগণের সাথে পুনরুত্থিত হবে। এটা কি সঠিক?
প্রশ্ন (১৮/২৯৮) : বালাগাল ‘উলা বিকামা-লিহী, কাশাফাদ্দুজা বি জামা-লিহী’ মর্মে প্রচলিত দরূদ কেন পড়া যাবে না?
প্রশ্ন (৩৭/৩১৭) : ইজতেমার সময় দেখা যায়, নারীরা নিজ নিজ বাড়ির ছাদে বা ঘরের ভিতর থেকে ইজতেমা ময়দানের ছালাতের ইকতেদা করে থাকে। উক্ত ইকতেদা শরী‘আত সম্মত হচ্ছে কি?
প্রশ্ন (১৯/৯৯) : রাসূল (ছাঃ)-এর বাণী ‘তুমি (কুরবানীর দিনে) তোমার চুল ও নখ কাটবে, তোমার গোঁফ খাট করবে এবং নাভীর নীচের লোম ছাফ করবে। এটাই তোমার জন্য আল্লাহর নিকট পূর্ণ কুরবানী হিসাবে গৃহীত হবে’। অত্র হাদীছটির ব্যাপারে শু‘আইব আরনাউত্ব সনদ হাসান এবং আলবানী সনদ যঈফ বলেছেন। উপরোক্ত মতামতগুলির মধ্যে কোনটি অগ্রাধিকারযোগ্য হিসাবে বিবেচিত হবে? - -রফীকুল ইসলাম, পাঁচরুখী, নারায়ণগঞ্জ।
প্রশ্ন (২০/২৬০) : মসজিদের মিনার সহ বিভিন্ন প্রাকৃতিক ছবিযুক্ত জায়নামাযে ছালাত আদায় করা যাবে কি? - ইউসুফ নাটোর।
প্রশ্ন (৩০/৩৫০) : সশব্দে আমীন বলার ক্ষেত্রে কণ্ঠস্বর কিরূপ উচু করা যাবে? জনৈক আলেম বলেন, পাশের দুইজন পর্যন্ত শুনতে পায় এরূপ জোরে বলতে হবে। এক্ষণে সঠিক সমাধান কি? - -আরীফুল ইসলাম জীবননগর, চুয়াডাঙ্গা
প্রশ্ন (৭/৪৪৭) : আমার স্বামীর কিছু অনৈতিক কর্মকান্ডের জন্য মাঝে মাঝে তার সাথে ঝগড়া হয়। একসময় আমি তার উপর অভিশাপ দেই যেন ঈমানহারা অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। এরূপ অভিশাপ দেওয়া জায়েয কি? এর কোন কার্যকারিতা আছে কি? - -বিউটি বেগম, ময়মনসিংহ।
প্রশ্ন (২৪/৪৬৪) : প্রথম আলো ১৯ সেপ্টেম্বর ২০০৯ ইং সংখ্যায় দারুল এহসান বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা-এর অধ্যাপক আবুল মনিম খান এক নিবন্ধে বলেন, যে ব্যক্তির কাছে ঈদের দিন সুবহে সাদিকের সময় জীবিকা নির্বাহের অত্যাবশ্যকীয় উপকরণ ব্যতীত সাড়ে সাত তোলা সোনা অথবা সাড়ে বায়ান্ন তোলা রূপা অথবা সমমূল্যের অন্য কোন সম্পদ থাকে তার উপর ছাদকাতুল ফিতর আদায় করা ওয়াজিব। এই পরিমাণ সম্পদকে শরীয়তের পরিভাষায় নিছাব বলা হয়। প্রত্যেক সামর্থ্যবান মুসলমানের উপর ছাদাকাতুল ফিৎর আদায় করা ওয়াজিব। উক্ত দাবী কি সঠিক?
প্রশ্ন (৯/৮৯) : আমি একাধিকবার কসম করে তা ভঙ্গ করেছি। এক্ষণে কাফফারা কি একবার দিলেই চলবে না প্রত্যেক কসম ভাঙ্গার জন্য পৃথকভাবে কাফফারা দিতে হবে?
প্রশ্ন (২০/৩০০) : আমি বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে চাকুরীরত। আমি কয়েকবার স্ত্রীকে তিন তালাক দেই। ১ম বার তাকে হায়েয অবস্থায় একসাথে তিন তালাক দেই এবং পরে আবার তওবা করে সংসার করি। ২য় বার ১ তালাক দেই এবং সাথে সাথেই ক্ষমা চেয়ে সংসার করতে থাকি। ৩য় বার পুনরায় তালাক দিয়ে আবার ক্ষমা চাই। ৪র্থ বার প্রচন্ড রাগারাগি করে হিতাহিত জ্ঞানশুন্য হয়ে ৩ তালাক দেই। এরপর থেকে আমরা আলাদা আছি। উল্লেখ্য, আমার রাগ খুবই বেশী, নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারি না। আর আমাদের সন্তান আছে। স্ত্রী চাকুরী ছাড়তে রাযী না হওয়ায় আমি প্রায়ই ক্ষুব্ধ হই। এক্ষণে আমরা পুনরায় সংসার করতে চাই। আমাদের করণীয় কি?
প্রশ্ন (৮/১৬৮) : খুৎবা চলাকালীন সময়ে প্রয়োজনীয় বাক্যালাপ করা যাবে কি? - -ইলিয়াস, রংপুর।
আরও
আরও
.